এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(নভেম্বর ২০২০) |
মহাজাগতিক ধূলিকণা[১] (যা বহির্জাগতিক ধূলিকণা বা মহাকাশ ধূলিকণা নামে ও পরিচিত), যা মহাকাশে[২] বিদ্যমান থাকে অথবা পৃথিবীর উপরে নিপতিত হয়।[৩][৪]
অধিকাংশ মহাজাগতিক পরমাণবিক ধূলিকণার ব্যাপ্তি সাধারণত সামান্য অনুকণা থেকে ০.১ মি.মি. (১০০ মাইক্রোমিটার) এর মধ্যে হয়ে থাকে। বৃহত্তর কণাগুলোকে বলা হয় উল্কা।
মহাকশীয় অবস্থানের উপর ভিত্তি করে মহাজাগতিক ধূলিকণার পার্থক্য করা যায়। ইহা পরিমাপ করার কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে।
মহাজাগতিক ধূলিকণা কিছু জটিল জৈব যৌগ ধারণ করে ( মিশ্র আরোমেটিক-আলিফাটিক গঠন ) যা নক্ষত্রদের দিয়ে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় এবং দ্রুত গতিতে তৈরি হয়।[৫]
মহাজাগতিক ধূলিকণার একটি ছোট অংশ হলো "স্টার-ডাস্ট" যা তারকাদের অবশিষ্ট পদার্থ হিসাবে সংকটপূর্ণ খনিজ ধাতুগুলি হিসাবে বিবেচিত হয়।
মহাজাগতিক ধূলিকণা একসময় জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের জন্য ছিল বিরক্তিকর, কারণ এটি উনারা পর্যবেক্ষণ করতে চাইতেন এমন বস্তুগুলিকে অস্পষ্ট করে। যখন ইনফ্রারেড জ্যোতির্বিদ্যা শুরু হয়েছিল, তখন ধূলিকণাগুলি জ্যোতির্পদার্থগত প্রক্রিয়ার গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হিসাবে পরিলক্ষিত হয়। তাদের বিশ্লেষণ সৌরজগতের গঠনের মতো ঘটনা সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করতে পারে। উদাহরণ স্বরূপ, মহাজাগতিক ধূলিকণা যখন একটি নক্ষত্রের জীবনের শেষের দিকে, তখন নক্ষত্রের গঠনের প্রাথমিক পর্যায়ে এটি ভূমিকা পালন করতে পারে এবং গ্রহ গঠনে সাহায্য করে। সৌরজগতে, রাশিচক্রের আলো, শনির বি রিং স্পোক, বৃহস্পতি, শনি, ইউরেনাস এবং নেপচুনে বাইরের বিচ্ছুরিত গ্রহের বলয় এবং ধূমকেতুতে ইহা প্রধান ভূমিকা পালন করে।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |