গান্ধী পরিবার | |
---|---|
![]() মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী | |
বর্তমান অঞ্চল | ![]() |
উৎপত্তির স্থান | গুজরাত, ভারত |
সদস্য | করমচাঁদ উত্তমচাঁদ গান্ধী (পিতা) মোহনদাস গান্ধী কস্তুরবা গান্ধী (স্ত্রী) হরিলাল গান্ধী (পুত্র) মণিলাল গান্ধী (পুত্র) রামদাস গান্ধী (পুত্র) দেবদাস গান্ধী (পুত্র) |
সংযুক্ত সদস্য | রাজমোহন গান্ধী (পৌত্র) গোপালকৃষ্ণ গান্ধী (পৌত্র) রামচন্দ্ৰ গান্ধী (পৌত্র) অরুণ মণিলাল গান্ধী (পৌত্র) তুষার গান্ধী (পপৌত্র) শান্তি গান্ধী(পপৌত্র) |
সংযুক্ত পরিবার | চক্রবর্তী রাজাগোপালাচারী |
বৈশিষ্ট্য | জাতির জনক (মহাত্মা গান্ধী) |
ঐতিহ্য | হিন্দু |
জমিদারি | গান্ধী স্মৃতি |
মহাত্মা গান্ধীর পরিবার হলো মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী (২ অক্টোবর ১৮৬৯ - ৩০ জানুয়ারি ১৯৪৮)-র পরিবার। গান্ধী ছিলেন ব্রিটিশের শাসনকালে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের মুখ্য পথপ্ৰদৰ্শক এবং বিশিষ্ট সম্মাননীয় নেতা। তিনি ভারতে এবং বিশ্ব জুড়ে মহাত্মা (মহান আত্মা) এবং বাপু (বাবা) নামে পরিচিত। ভারত সরকার তাকে সম্মান জানিয়ে জাতির জনক হিসেবে ঘোষণা করেছে।[১][২][৩][৪] ১৯৪৭ সালের ২৮ এপ্রিল সরোজিনী নাইডুও গান্ধীকে জাতির জনক বলে উল্লেখ করেছিলেন।[৫] ১৯৩১ সালে পদার্থবিজ্ঞানী অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে গান্ধীজির পত্রালাপ হয়। গান্ধীর কাছে লেখা এক চিঠিতে আইনস্টাইন গান্ধীকে “আগামী প্রজন্মের জন্য আদর্শ” (a role model for the generations to come) হিসাবে বর্ণনা করেন।
১৮৮৩ সালে মাত্র ১৩ বছর বয়সে মহাত্মা গান্ধী তার বাবা মায়ের পছন্দে কস্তুরবা মাখাঞ্জীকে (কাস্তুবাই নামেও পরিচিত ছিলেন) বিয়ে করেন। ১৮৮৫ সালে গান্ধী এবং তার স্ত্রী কস্তুরবা এর প্রথম সন্তান জন্ম নেয়। তবে সেই সন্তান মাত্র কয়েকদিন বেঁচে ছিলেন। এরপর তাদের চার পুত্র সন্তান জন্মায়। তাদের নাম যথাক্রমে হরিলাল গান্ধী, (জন্ম ১৮৮৮) মনিলাল গান্ধী, (জন্ম ১৮৯২) রামদাস গান্ধী (জন্ম ১৮৯৭) এবং দেবদাস গান্ধী (জন্ম ১৯০০)।[৬]