ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মাইকেল স্কট কাসপ্রোভিচ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ব্রিসবেন, কুইন্সল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া | ১০ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | কাস্পার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৬ ফুট ৪.৫ ইঞ্চি (১.৯৪ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৩৬৯) | ২২ নভেম্বর ১৯৯৬ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৪ এপ্রিল ২০০৬ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১২৫) | ১৯ ডিসেম্বর ১৯৯৫ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১২ জুলাই ২০০৫ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৯–২০০৮ | কুইন্সল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০২–২০০৪ | গ্ল্যামরগান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৯ | লিচেস্টারশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৪ | এসেক্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৩ আগস্ট ২০১৭ |
মাইকেল স্কট কাসপ্রোভিচ (ইংরেজি: Michael Kasprowicz; জন্ম: ১০ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২) কুইন্সল্যান্ডের ব্রিসবেনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক অস্ট্রেলীয় টেস্ট ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট বোলার ছিলেন। এছাড়াও কার্যকরী আউটফিল্ডার ও নিচেরসারির ব্যাটসম্যান মাইকেল কাসপ্রোভিচ খেলোয়াড়ী জীবনে বেশ সফলভাবে কাটিয়েছেন। ঘরোয়া ক্রিকেটে কুইন্সল্যান্ড দলে খেলেছেন।[১] পাশাপাশি ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটেও সফল ছিলেন তিনি।
১৯৮৯-৯০ মৌসুমে সতের বছর বয়সে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে কুইন্সল্যান্ড দলের পক্ষে তার অভিষেক ঘটে। ১৯৯০-৯১ মৌসুমে এআইএস অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমির বৃত্তি লাভ করেন।[২] কুইন্সল্যান্ড দলে চমৎকার ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের দরুন ১৯৯৬ মৌসুমে নিজ শহর ব্রিসবেনে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তার টেস্ট অভিষেক ঘটে। কিন্তু তিনি তার প্রথম দুই টেস্টে কোন উইকেট পাননি। ফলে অস্ট্রেলিয়া দলে তিনি উপেক্ষিত হন। কুইন্সল্যান্ড ও ইংল্যান্ডের বিভিন্ন কাউন্টিতে তার অসাধারণ ক্রীড়াশৈলী জাতীয় দল নির্বাচকদের দৃষ্টিতে আসে। ২০০৪ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ফিরে এসে ব্রেট লি’র উপরে আসেন। এ বছরেই তিনি সফলতম সময় অতিক্রম করেন ও এক পঞ্জিকাবর্ষে ৪৭ উইকেট পান।
২০০৫ মৌসুমে ইংল্যান্ডের কাছে অ্যাশেজ হাতছাড়া করে অস্ট্রেলিয়া দল। এরফলে তিনি দল থেকে বাদ পড়েন ও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া কর্তৃপক্ষ তার সাথে নতুন করে চুক্তিবদ্ধ হয়নি। এরপরও তিনি ২০০৫-০৬ ঘরোয়া মৌসুমে কুইন্সল্যান্ডের পক্ষে ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রেখে ৪৪ উইকেট দখল করেন। এরফলে দশমবারের মতো জাতীয় দলে পুনরায় অন্তর্ভুক্ত হন গ্লেন ম্যাকগ্রা’র স্থলাভিষিক্ত হয়ে ও ব্রেট লি’র নতুন বোলিং অংশীদার হন।
ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লীগে মুম্বই চ্যাম্পসের প্রতিনিধিত্ব করেন। ১ মে, ২০০৭ তারিখে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ড চুক্তিবদ্ধ খেলোয়াড়দের তালিকা প্রকাশ করে যাতে তার নাম ছিল না।[৩] ৮ ফেব্রুয়ারি, ২০০৮ তারিখে সকল স্তরের ক্রিকেট থেকে অবসর নেন কাসপ্রোভিচ যা ১৬ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যকরী হয়।[৪]