ম্যাক্স ফন লাউ | |
---|---|
জন্ম | অক্টোবর ৯ ১৮৭৯ |
মৃত্যু | এপ্রিল ২৪, ১৯৬০ |
জাতীয়তা | জার্মান |
মাতৃশিক্ষায়তন | University of Strassburg গ্যটিঙেন বিশ্ববিদ্যালয় মিউনিখ বিশ্ববিদ্যালয় বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয় |
পরিচিতির কারণ | অপবর্তন of এক্স-রশ্মি |
পুরস্কার | পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯১৪) মাতেউচি পদক (১৯১৪) মাক্স প্লাংক পদক (১৯৩২) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | পদার্থবিজ্ঞানী |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | জুরিখ বিশ্ববিদ্যালয় ফ্রাঙ্কফুর্ট বিশ্ববিদ্যালয় বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয় ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট |
ডক্টরাল উপদেষ্টা | ম্যাক্স প্লাঙ্ক |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | Leó Szilárd Max Kohler Erna Weber |
মাক্স ফন লাউয়ে[টীকা ১] (জার্মান: [maks fɔn ˈlaʊ̯ə] (; ৯ অক্টোবর ১৮৭৯ – ২৪ এপ্রিল ১৯৬০) )[১] জার্মান পদার্থবিজ্ঞানী যিনি ম্যাক্স প্লাঙ্ক-এর অধীনে পড়াশোনা করেছিলেন। তার জন্ম জার্মানির ফাফেনডর্ফে এবং মৃত্যু বার্লিনে। ১৯১৯ সাল থেকে বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ে তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান অধ্যাপনার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। তিনি এক্স-রশ্মিসমূহের তরঙ্গদৈর্ঘ্য পরিমাপের একটি পদ্ধতি উদ্ভাবন করেন। এজন্য তিনি একটি কেলাসের সাহায্যে এক্স রশ্মির অপবর্তন ঘটিয়েছিলেন। এই পদ্ধতি দ্বারা পরবর্তীতে কেলাসের গঠন সম্পর্কেও অনেক তথ্য বের করা সম্ভবপর হয়। এই বিজ্ঞান বর্তমানে এক্স-রে ক্রিস্টালোগ্রাফি নামে পরিচিত। তার এই গবেষণা কর্মের জন্যই নোবেল পুরস্কার পান। [২]