পুরুষ প্রজনন তন্ত্র | |
---|---|
বিস্তারিত | |
শনাক্তকারী | |
লাতিন | systema genitale masculinum |
মে-এসএইচ | D005837 |
টিএ৯৮ | A09.0.00.002 |
টিএ২ | 3574 |
এফএমএ | FMA:45664 |
শারীরস্থান পরিভাষা |
পুরুষ প্রজনন তন্ত্রের মধ্যে কয়েকটি অংশ বাইরে থেকে দেখা যায় এবং কয়েকটি অংশ দেহের ভিতরে থাকে যা বাইরে থেকে দেখা যায় না। ছেলেদের দেহের নিচের দিকে একটি ঝুলন্ত থলি আছে , যাকে অন্ডকোষের থলি বলে। এ থলির ভিতরে দুটো গোলাকার অন্ডকোষ বা টেস্টিস থাকে। একটি ছেলে যখন বড় হয় অর্থাৎ বয়ঃসন্ধিকালে পৌঁছায় তখন এখান থেকেই শুক্রানু তৈরি হয়। এই শুক্রানু যৌনমিলনের মাধ্যমে মেয়েদের ডিম্বাণুর সাথে মিলে ভ্রুণ সৃষ্টি করে। ছেলেদের শুক্রাণু তৈরির প্রক্রিয়া সারাজীবন চলতে থাকে। অন্ডকোষে শুক্রাণু তৈরি হবার পর শুক্রবাহী নালী দিয়ে বের হয়ে বীর্যের সাথে মিলিত হয়। ছেলেদের দেহে তলপেটের নিচের দিকে দুটি বীর্যথলি আছে যা থেকে একরকম পিচ্ছিল রস তৈরি হয়। এ রসকেই বীর্য বা সিমেন বলে। ছেলেরা বড় হবার পরে কোন কারণে যৌন উত্তেজনা হলে পুরুষাঙ্গ বা শিশ্ন থেকে পাতালা বীর্য বের হয় । আর যৌন উত্তেজনার চরম ও শেষ মুহুর্তে করে অনেক বীর্য বের হয়, একে বীর্যপাত বলে। ছেলেদের প্রজননতন্ত্রের একটি আসল অংশ হল পুরুষলিঙ্গ । প্রস্রাব ও যৌনমিলন উভয়কাজেই শিশ্ন ব্যবহৃত হয়।
সাধারনত রেচন এবং যৌনমিলনে ব্যবহৃত হয়।