মামনুন হুসাইন | |
---|---|
পাকিস্তানের ১২তম রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ – ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৮ | |
প্রধানমন্ত্রী | নওয়াজ শরীফ |
পূর্বসূরী | আসিফ আলি জারদারি |
উত্তরসূরী | আরিফ আলভি |
সিন্ধের গভর্নর | |
কাজের মেয়াদ ১৯ জুন, ১৯৯৯ – ১২ অক্টোবর, ১৯৯৯ | |
পূর্বসূরী | মঈনুদ্দিন হায়দার |
উত্তরসূরী | আজিম দাউদপোতা |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | [১][২][৩][৪] আগ্রা, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান ভারত) | ২৩ ডিসেম্বর ১৯৪০
মৃত্যু | ১৪ জুলাই ২০২১ করাচি, সিন্ধ, পাকিস্তান |
রাজনৈতিক দল | পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) |
বাসস্থান | আইওয়ান-ই-সদর (দাপ্তরিক) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট, করাচী |
ধর্ম | ইসলাম |
ওয়েবসাইট | সরকারী ওয়েবসাইট |
সংবিধান |
---|
মামনুন হুসাইন (উর্দু: ممنون حسین; জন্ম: ২ মার্চ অথবা ২৩ ডিসেম্বর, ১৯৪০ – ১৪ জুলাই ২০২১) ব্রিটিশ ভারতের আগ্রায় জন্মগ্রহণকারী পাকিস্তানের বিশিষ্ট টেক্সটাইল ব্যবসায়ী ও রাজনীতিবিদ।[৫] ২০১৩ সালের নির্বাচনে তিনি পাকিস্তানের দ্বাদশ রাষ্ট্রপতি হিসেবে আসীন রয়েছেন। ৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৩ তারিখে আইওয়ান-ই-সদরে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি আসিফ আলি জারদারি’র স্থলাভিষিক্ত হন।[৬]
১৯৯৯ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্য সিন্ধ প্রদেশের গভর্নর ছিলেন। এর পূর্বে তার কোন রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা ছিল না। রাজনীতিতে তিনি কম পরিচিত ব্যক্তিত্ব ছিলেন।[৭][৮] কিন্তু নওয়াজ শরীফের সুনজরে থাকায় তাকে গভর্নর করা হয়।[৯] কিন্তু, ১৯৯৯ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের কারণে তিনি ক্ষমতাচ্যূত হন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের একান্ত বিশ্বস্ত ও অনুগত হিসেবে পরিচিত তিনি।[১০] নওয়াজ শরীফের নেতৃত্বাধীন পিএমএল-এনের পক্ষ থেকে তাকে রাষ্ট্রপতি প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করা হয়। অতঃপর ৩০ জুলাই, ২০১৩ তারিখে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। ৪৩২ ভোট পান মামনুন; প্রতিপক্ষ একমাত্র প্রার্থী ওয়াজিহুদ্দিন আহমেদ পান মাত্র ৭৭ ভোট।[১১]
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী মঈনুদ্দিন হায়দার |
সিন্ধের গভর্নর ১৯৯৯ |
উত্তরসূরী আজিম দাউদপোতা |
পূর্বসূরী আসিফ আলি জারদারি |
পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি ২০১৩-বর্তমান |
নির্ধারিত হয়নি |