মামলুক সালতানাতের সুলতান | |
---|---|
প্রাক্তন রাজতন্ত্র | |
কায়রো দুর্গ, মামলুক সুলতানদের মূল শক্তির কেন্দ্র | |
প্রথম রাজশাসক | ইযযুদ্দিন আইবাক |
শেষ রাজশাসক | তুমান বে দ্বিতীয় |
দাপ্তরিক আবাস | কায়রো |
রাজতন্ত্রের সূচনা | ১২৫০ |
রাজতন্ত্রের সমাপ্তি | ১৫১৭ |
নিম্নে মামলুক সুলতানদের তালিকা দেওয়া হয়েছে। মামলুক সালতানাত ১২৫০ খ্রিস্টাব্দে আইয়ুবীয় সুলতান সালিহ আইয়ুবের মুক্ত ক্রীতদাসরা প্রতিষ্ঠা করেন। যা আইয়ুবীয় সালতানাতের উত্তরসূরী হিসেবে প্রমাণিত হয়। মামলুক সালতানাতের রাজধানী ছিল কায়রো। ইতিহাসের বেশিরভাগ সময় সালতানাতটি মিশর, শাম আর জাযিরা ফুরাতিয়া, আনাতোলিয়ার কিছু অংশ আর হেজাজ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। ১৫১৭ খ্রিস্টাব্দে উসমানীয় সাম্রাজ্যের বিজয়ের সাথে সালতানাতটির সমাপ্তি ঘটে।
মোট ৪৭জন সুলতান ছিলেন। সুলতান নাসির মুহাম্মাদ তিনবার শাসন করেছিলেন। এছাড়া নাসির হাসান, সালাহুদ্দিন হাজ্জি, বারকুক আর নাসির ফারাজ দুইবার করে শাসন করেছিলেন। মামলুক যুগকে সাধারণতঃ দুই ভাগে ভাগ করা হয়: বাহরি ও বুরজি। বাহরি সুলতানরা প্রধানত তুর্কি আর বুরজিরা প্রধানত সার্কাসিয়ান বংশোদ্ভূত। যদিও প্রথম তিন মামলুক সুলতান আইবাক, মানসুর আলি ও কুতুযকে বাহরিয়া রাজবংশের অংশ হিসেবে গণ্য করা হয়না। কারণ, তারা বাহরিয়া মামলুকের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ছিলেন। তাদেরকে সালিহ আইয়ুবের মামলুক হিসেবে সালিহী নাম দেয়া হয়ে থাকে।[১] প্রথম বাহরিয়া সুলতান ছিলেন বাইবার্স।[১] বুরজি মামলুকরা ১৩৮২ খ্রিস্টাব্দে সিংহাসন দখল করেন। তাদের প্রথম সুলতান ছিলেন সাইফুদ্দিন বারকুক। ৩৪তম সুলতান মুসতাইন বিল্লাহ ছিলেন মামলুক আব্বাসীয় খলিফা; যাকে রাজনৈতিক কারণে বুরজি আমিররা সুলতান হিসেবে নিযুক্ত করেছিলেন।[২]
সালিহী মামলুক বাহরি রাজবংশ বুরজী রাজবংশ | ||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্রম | বাদশাহী উপাধী | আসল নাম | শাসনকাল শুরু | শাসনকাল সমাপ্ত | জাতিসত্ত্বা | অন্যান্য পাদটীকা | মুদ্রা | |||
১ম | মালিকুল মুইয | ইযযুদ্দিন আইবাক | ৩১ জুলাই ১২৫০[৩] | ১০ এপ্রিল ১২৫৭[৪] | তুর্কমেনীয় | আইয়ুবীয় সুলতান সালিহ আইয়ুবের অধীনস্থ মধ্যম পর্যায়ের একজন মামলুক। পরবর্তীতে সালিহ আইয়ুবের বিধবা স্ত্রী শাজারাতুদ দুরকে বিয়ে করেন। শাজারাতুদ দুর ২ মে ১২৫০ থেকে ইযযুদ্দিনের শাসন শুরু হওয়ার আগপর্যন্ত শাসন করেছেন।[৩] | ||||
২য় | মালিকুল মানসুর | নুরুদ্দিন আলী | ১৫ই এপ্রিল ১২৫৭[৫] | নভেম্বর ১২৫৯[৫] | তুর্কমেনীয় | আইবাকের সন্তান | ||||
৩য় | মালিকুল মুযাফফর | সাইফুদ্দিন কুতুয | নভেম্বর ১২৫৯[৫] | ২৪শে অক্টোবর ১২৬০[৫] | খাওয়ারেজমীয় তুর্কী[৬] | একজন আইবাকীয় মামলুক। মুইযযিয়ার আমলে আইবাকের আইবাকের প্রধান সহকারী এবং আলীর সালতানাতের প্রভাবশালী ব্যক্তি।[৭][৮] | ||||
৪র্থ | মালিকুয যাহির | রুকনুদ্দিন বাইবার্স | ২৪শে অক্টোবর ১২৬০[৫] | ১লা জুলাই ১২৭৭[৫] | কিপচাক তুর্কীয় | বাহরি মামলুক এবং বাহরি রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা।[৭] | ||||
৫ম | মালিকুস সাইদ | নাসিরুদ্দিন বারাকাহ | ৩রা জুলাই ১২৭৭[৫] | আগস্ট ১২৭৯[৫] | কিপচাক তুর্কীয় | বাইবার্স এবং তার স্ত্রী ছিল হুসামুদ্দিন বারাকা খানের কন্যা। বারাকা একজন খাওয়ারেজমীয় যোদ্ধাধ্যক্ষ ছিলেন। তার নামেই বারাকার নামকরণ করা হয়।[৬][৯] | ||||
৬ষ্ঠ | মালিকুল আদিল | বদরুদ্দিন সোলামিশ | আগস্ট ১২৭৯[৫] | নভেম্বর ১২৭৯[৫] | কিপচাক তুর্কীয় | বাইবার্সের সন্তান। | ||||
৭ম | মালিকুল মানসুর | সাইফুদ্দিন কালাউন | নভেম্বর ১২৭৯[৫] | ১০ নভেম্বর ১২৯০[৫] | কিপচাক তুর্কীয়[১০] | বাহরি মামলুক এবং বাইবার্সের প্রধান সহকারী। | ||||
৮ম | মালিকুল আশরাফ | সালাহুদ্দিন খলিল | ১২ নভেম্বর ১২৯০[৫] | ১২ ডিসেম্বর ১২৯৩[৫] | কিপচাক তুর্কীয় | কালাউনের সন্তান। | ||||
৯ম | মালিকুন নাসির | নাসিরুদ্দিন মুহাম্মাদ | ১৪ ডিসেম্বর ১২৯৩[৫] | ডিসেম্বর ১২৯৪[৫] | কিপচাক তুর্কীয় | কালাউনের সন্তান। প্রথম রাজত্বকাল। | ||||
১০ম | মালিকুল আদিল | যাইনুদ্দিন কিতবুগা | ডিসেম্বর ১২৯৪[৫] | ৭ ডিসেম্বর ১২৯৬[৫] | মঙ্গোল[১১] | একজন কালাউন মামলুক।[১১] | ||||
১১তম | মালিকুল মানসুর | হুসামুদ্দিন লাজিন | ৭ ডিসেম্বর ১২৯৬[৫] | ১৬ জানুয়ারি ১২৯৯[৫] | সার্কাসীয়[১০] | একজন কালাউন মামলুক।[১১] রুকনুদ্দিন বাইবার্স জাশনাকিরের আত্মীয়।[১০] | ||||
১২তম | মালিকুন নাসির | নাসিরুদ্দিন মুহাম্মাদ | ১৬ জানুয়ারি ১২৯৯[৫] | মার্চ ১৩০৯[৫] | কিপচাক তুর্কীয় | ২য় রাজত্বকাল। | ||||
১৩তম | মালিকুল মুযাফফর | রুকনুদ্দিন বাইবার্স জাশনাকির | এপ্রিল ১৩০৯[৫] | ৫ মার্চ ১৩১০[৫] | সার্কাসীয়[১০] | একজন কালাউন মামলুক।[১২] হুসামুদ্দিন লিজানের আত্মীয়।[১০] | ||||
১৪তম | মালিকুন নাসির | নাসিরুদ্দিন মুহাম্মাদ | ৫ মার্চ ১৩১০[৫] | ৬ জুন ১৩৪১[৫] | কিপচাক তুর্কীয় | ৩য় রাজত্বকাল। | ||||
১৫তম | মালিকুল মানসুর | সাইফুদ্দিন আবু বকর | ৮ জুন ১৩৪১[৫] | আগস্ট ১৩৪১[১৩] | কিপচাক তুর্কীয় | নাসিরুদ্দিন মুহাম্মাদ এবং তার উপপত্নী নারজিসের পুত্র।[১৪] আবু বকরের সময়ে মূল ক্ষমতায় ছিল, কাওসুন। কাওসুন একজন মামলুক এবং নাসিরুদ্দিনের আমলের একজন উচ্চপদস্থ আমির।[১৩] | ||||
১৬তম | মালিকুল আশরাফ | আলাউদ্দিন কুজুক | আগস্ট ১৩৪১[১৫] | ২১ জানুয়ারি ১৩৪২[১৬] | কিপচাক তুর্কীয় এবং তাতার | নাসির মুহাম্মাদ এবং তার তাতার উপপত্নী আরদুর পুত্র।[১৪] কাওসুন সে শিশু থাকাকালে তাকে সুলতান হিসেবে নির্বাচিত করে।[১৩] | ||||
১৭তম | মালিকুন নাসির | শিহাবুদ্দিন আহমাদ | ২১ জানুয়ারি ১৩৪২[১৬] | ২৭ জুন ১৩৪২[১৭] | কিপচাক তুর্কীয় | নাসির মুহাম্মাদ এবং তার দাসী থেকে মুক্ত হওয়া উপপত্নী বায়াদের পুত্র।[১৪] | ||||
১৮তম | মালিকুস সালিহ | ঈমাদুদ্দিন আবুল ফিদা ইসমাইল | ২৭ জুন ১৩৪২[১৬] | ৩ আগস্ট ১৩৪৫[২] | কিপচাক তুর্কীয় | নাসির মুহাম্মাদ এবং তার এক উপপত্নীর পুত্র। উৎসগুলোতে নাম জানা যায়নি।[১৪] | ||||
১৯তম | মালিকুল কামিল | সাইফুদ্দিন শাবান | ৩ আগস্ট ১৩৪৫[২] | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৩৪৬[২] | কিপচাক তুর্কীয় | নাসির মুহাম্মাদ এবং তার এক উপপত্নীর পুত্র। উৎসগুলোতে নাম জানা যায়নি। আবুল ফিদার সহোদর ভাই।[১৪] | ||||
২০তম | মালিকুল মুযাফফর | সাইফুদ্দিন হাজ্জি | ১৮ সেপ্টেম্বর ১৩৪৬[২] | ১০ ডিসেম্বর ১৩৪৭[২] | কিপচাক তুর্কীয় | নাসির মুহাম্মাদ এবং তার এক উপপত্নীর পুত্র। উৎসগুলোতে নাম জানা যায়নি।[১৪] | ||||
২১তম | মালিকুন নাসির | বদরুদ্দিন হাসান | ডিসেম্বর ১৩৪৭ | ২১ আগস্ট ১৩৫১[২] | কিপচাক তুর্কীয় | নাসির মুহাম্মাদ এবং তার উপপত্নী কুদার পুত্র। যিনি হাসানের শৈশবকালে মারা যান। প্রথম রাজত্বকাল। হাসান অত্যন্ত ছোট থাকতে সালতানাতের দায়িত্ব পান। আসল ক্ষমতা চারজন উচ্চপদস্থ আমিরের হাতে ছিল: শাইখুন নাসিরি, তাজুন নাসিরি, মানজাকুল ইউসুফি এবং বেবুগা কাসিমি। হাসান তাদের ক্ষমতার বিরোধিতা করলে তাকে গদি থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। | ||||
২২তম | মালিকুস সালিহ | সালাহুদ্দিন সালিহ | ২১ আগস্ট ১৩৫১[২] | ২০ অক্টোবর ১৩৫৪[২] | কিপচাক তুর্কীয় | নাসির মুহাম্মাদ এবং তার স্ত্রী ও আমির তানকিযুল হুসামির কন্যা কুতলুমালিকের পুত্র।[১৪] | ||||
২৩তম | মালিকুন নাসির | বদরুদ্দিন হাসান | ২০ অক্টোবর ১৩৫৪[২] | ১৬ মার্চ ১৩৬১[২] | কিপচাক তুর্কীয় | ২য় রাজত্বকাল। ইয়ালবুগা উমারির হাতে নিহত হন।[২] | ||||
২৪তম | মালিকুল মানসুর | সালাহউদ্দিন মুহাম্মাদ | ১৭ মার্চ ১৩৬১[২] | ২৯ মে ১৩৬৩[২] | কিপচাক তুর্কীয় | হাজ্জির পুত্র। আসল ক্ষমতা ইয়াবুগা উমারির হাতে ছিল। যে তাকে ক্ষমতা থেকে পদচ্যুত করে।[২] | ||||
২৫তম | মালিকুল আশরাফ | যাইনুদ্দিন শাবান (শাবান ২য়) | ২৯ মে ১৩৬৩[২] | ১৫ মার্চ ১৩৭৭[২] | কিপচাক তুর্কীয় | আমজাদ হুসাইনের (মৃ. ২১ জানুয়ারি ১৩৬৩) পুত্র। নাসির মুহাম্মাদের শেষ বেঁচে থাকা সন্তান ছিল আমজাদ, যে কখনো শাসনকার্য হাতে নেননি। যাইনুদ্দিনের মায়ের নাম খাওয়ান্দ বারাকা।[১৮] | ||||
২৬তম | মালিকুল মানসুর | আলাউদ্দিন আলী | ১৫ মার্চ ১৩৭৭[২] | ১৯ মে ১৩৮১[২] | কিপচাক তুর্কীয় | শাবান দ্বিতীয়ের পুত্র। শিশুকালে উত্তরাধিকার মনোনীত হন। আসল ক্ষমতা ইবেক ও কারতেই নামের আমিরদের কাছে ছিল। ইবেক নিহত হন আর বারকুকের কাছে ক্ষমতা চলে যায়। বারকুক ইয়ালবুগা নাসিরির মামলুক ছিলেন। | ||||
২৭তম | মালিকুস সালিহ | সালাহউদ্দিন হাজ্জি | ১৯ মে ১৩৮১[২] | ২৬ নভেম্বর ১৩৮২[২] | কিপচাক তুর্কীয় | আশরাফ শাবানের পুত্র। উত্তরাধিকারের সময় শিশু ছিল। আসল ক্ষমতা বারকুকের কাছে ছিল। |
সালিহী মামলুক বাহরি রাজবংশ বুরজী রাজবংশ | ||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ক্রম | বাদশাহী উপাধী | আসল নাম | শাসনকাল শুরু | শাসনকাল সমাপ্ত | জাতিসত্ত্বা | অন্যান্য পাদটীকা | মুদ্রা | |||
২৮তম | মালিকুয যাহির | সাইফুদ্দিন বারকুক | ২৬ নভেম্বর ১৩৮২ | ১ জুন ১৩৮৯[২] | সার্কাসীয় | ইয়ালবুগা উমারির মামলুক। আনাসের পুত্র। আনসকে বারকুক ১৩৮১ খ্রিস্টাব্দে মিশরে আনয়ন করেন এবং ইসলামে দীক্ষিত করেন। প্রথম রাজত্বকাল। বুরজি রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত। | ||||
২৯তম | মালিকুস সালিহ | সালাহউদ্দিন হাজ্জি | ১ জুন ১৩৮৯[২] | জানুয়ারী ১৩৯০[২] | কিপচাক তুর্কীয় | ২য় রাজত্বকাল। বারকুকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের কারণে সে সিংহাসন থেকে নামতে বাধ্য হয়।[২] বারকুক আবার ক্ষমতায় এলেও হাজ্জি কায়রোতে বসবাস করার অনুমতি পান। | ||||
৩০তম | মালিকুয যাহির | সাইফুদ্দিন বারকুক | ২১ জানুয়ারি ১৩৯০[২] | ২০ জুন ১৩৯৯[২] | সার্কাসীয় | ২য় রাজত্বকাল। | ||||
৩১তম | মালিকুন নাসির | নাসিরুদ্দিন ফারাজ | ২০ জুন ১৩৯৯[২] | ২০ সেপ্টেম্বর ১৪০৫[২] | সার্কাসীয় | বারকুকের পুত্র।[২] | ||||
৩২তম | মালিকুল মানসুর | ইযযুদ্দিন আব্দুল আজিজ | ২০ সেপ্টেম্বর ১৪০৫[২] | নভেম্বর ১৪০৫[২] | সার্কাসীয় | বারকুকের পুত্র।[২] | ||||
৩৩তম | মালিকুন নাসির | নাসিরুদ্দিন ফারাজ | নভেম্বর ১৪০৫[২] | ২৩ মে ১৪১২[২] | সার্কাসীয় | ২য় রাজত্বকাল। | ||||
৩৪তম | মালিকুল আদিল | মুসতাঈন বিল্লাহ | ২৩ মে ১৪১২[২] | ৬ নভেম্বর ১৪১২[২] | আরব | কায়রোতে আব্বাসী খলিফা। তাকে বুরজি আমির শায়খ মাহমুদী নিযুক্ত করেছিল। তবে পরে পদত্যাগে বাধ্য করে।[২] | ||||
৩৫তম | মালিকুল মুয়াইয়্যাদ | শায়খ মাহমুদী | ৬ নভেম্বর ১৪১২[২] | ১৩ জানুয়ারি ১৪২১[২] | সার্কাসীয় | একজন বারকুক মামলুক। | ||||
৩৬তম | মালিকুল মুযাফফর | আহমাদ | ১৩ জানুয়ারি ১৪২১[২] | ২৯ আগস্ট ১৪২১[২] | সার্কাসীয় | শায়খের পুত্র। শিশুকালে উত্তরাধিকার পেয়েছিল। | ||||
৩৭তম | মালিকুয যাহির | সাইফুদ্দিন তাতার | ২৯ আগস্ট ১৪২১[২] | ৩০ নভেম্বর ১৪২১[২] | সার্কাসীয় | একজন বারকুক মামলুক।[১৯] | ||||
৩৮তম | মালিকুস সালিহ | নাসিরুদ্দিন মুহাম্মাদ | ৩০ নভেম্বর ১৪২১[২] | ১ এপ্রিল ১৪২২[২] | সার্কাসীয় | তাতারের পুত্র। শিশুকালে উত্তরাধিকার পেয়েছিল।[২] | ||||
৩৯তম | মালিকুল আশরাফ | সাইফুদ্দিন বার্সবে | ১ এপ্রিল ১৪২২[২] | ৭ জুন ১৪৩৮[২] | সার্কাসীয় | একজন বারকুক মামলুক।[১৯] মুহাম্মাদের শিক্ষক ছিলেন। মুহাম্মাদকে ক্ষমতাহীন করেন।[২] | ||||
৪০তম | মালিকুল আজিজ | জামালুদ্দিন আবুল মাহাসিন ইউসুফ | ৭ জুন ১৪৩৮[২] | ৯ সেপ্টেম্বর ১৪৩৮[২] | সার্কাসীয় | বার্সবের সন্তান। শিশুকালে উত্তরাধিকার পেয়েছিল। | ||||
৪১তম | মালিকুয যাহির | সাইফুদ্দিন জাকমাক। | ৯ সেপ্টেম্বর ১৪৩৮[২] | ১ ফেব্রুয়ারি ১৪৫৩[২] | সার্কাসীয় | একজন বারকুক মামলুক।[১৯] | ||||
৪২তম | মালিকুল মানসুর | ফখরুদ্দিন উসমান | ১ ফেব্রুয়ারি ১৪৫৩[২] | ১৫ মার্চ ১৪৫৩[২] | সার্কাসীয় | জাকমাকের সন্তান।[২] | ||||
৪৩তম | মালিকুল আশরাফ | সাইফুদ্দিন ইনাল | ১৫ মার্চ ১৪৫৩[২] | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৪৬১[২] | সার্কাসীয় | একজন বারকুক মামলুক।[১৯] | ||||
৪৪তম | মালিকুল মুয়াইয়্যাদ | শিহাবুদ্দিন আহমেদ | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৪৬১[২] | ২৮ জুন ১৪৬১[২] | সার্কাসীয় | ইনালের সন্তান।[২] | ||||
৪৫তম | মালিকুয যাহির | সাইফুদ্দিন খুশকদম | ২৮ জুন ১৪৬১[২] | ৯ অক্টোবর ১৪৬৭[২] | গ্রীক[২] | শায়খের একজন মামলুক।[১৯] | ||||
৪৫তম | মালিকুয যাহির | সাইফুদ্দিন বিলবে | ৯ অক্টোবর ১৪৬৭[২] | ৪ ডিসেম্বর ১৪৬৭[২] | সার্কাসীয় | শায়খের একজন মামলুক। | ||||
৪৬তম | মালিকুয যাহির | তৈমুরবুগা | ৪ ডিসেম্বর ১৪৬৭[২] | ৩১ জানুয়ারি ১৪৬৮[২] | গ্রীক[২০] | জাকমাকের একজন মামলুক।[১৯] | ||||
৪৭তম | মালিকুল আশরাফ | সাইফুদ্দিন কেতবে | ৩১ জানুয়ারি ১৪৬৮[২] | ৭ আগস্ট ১৪৯৬[২] | সার্কাসীয় | বার্সবের মামলুক। | ||||
৪৮তম | মালিকুন নাসির | মুহাম্মাদ | ৭ আগস্ট ১৪৯৬[২] | ৩১ অক্টোবর ১৪৯৮[২] | সার্কাসীয় | কেতবের সন্তান।[২] | ||||
৪৯তম | মালিকুয যাহির | আবু সাঈদ কানশুহ | ৩১ অক্টোবর ১৪৯৮[২] | ৩০ জুন ১৫০০[২] | সার্কাসীয় | কেতবের একজন মামলুক।[২১] | ||||
৫০তম | মালিকুল আশরাফ | আবুন নাসির জাম্বালাত | ৩০ জুন ১৫০০[২] | ২৫ জানুয়ারি ১৫০১[২] | সার্কাসীয় | মূলতঃ আমির ইয়াশবাক মিন মাহদীর একজন মামলুক। তিনি জাম্বালাতকে কেতবের কাছে দেন। কেতবে তাকে মুক্ত করে দেন।[২২] | ||||
৫১তম | মালিকুল আদিল | সাইফুদ্দিন তুমানবে | ২৫ জানুয়ারি ১৫০১[২] | ২০ এপ্রিল ১৫০১[২] | সার্কাসীয় | কেতবের একজন মামলুক। | ||||
৫২তম | মালিকুল আশরাফ | কানুশ গাওরি | ২০ এপ্রিল ১৫০১[২] | ২৪ আগস্ট ১৫১৬[২] | সার্কাসীয় | তার মামলুক জাতিসত্ত্বা অস্পষ্ট। কিন্তু যেহেতু কায়রোর গাওর ছাউনিতে তাকে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছিল, তাই তাকে গাওরি বলা হয়।[২৩] সালতানাতে ক্ষমতা পাওয়ার আগে তিনি দশজন আমিরের একজন ছিলেন। এবং প্রাদেশিক গভর্নর ছিলেন।[২৩] | ||||
৫৩তম | মালিকুল আশরাফ | তুমানবে ২য় | ১৭ অক্টোবর ১৫১৬[২] | ১৫ এপ্রিল ১৫১৭[২] | সার্কাসীয় | শেষ মামলুক সুলতান। |
Decline of the Bahri power