মারজুস সাফফার যুদ্ধ | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: মুসলমানদের সিরিয়া বিজয়, আরব–বাইজেন্টাইন যুদ্ধ খালিদ ইবনে আল-ওয়ালিদের অভিযান | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
রাশিদুন খিলাফত | বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
খালিদ বিন ওয়ালিদ | অজানা |
মারজুস সাফফারের যুদ্ধ ৬৩৪ সালে সংগঠিত হয়। দামেস্কে বাইজেন্টাইন সম্রাট হেরাক্লিয়াসের জামাতা থমাস দায়িত্বে ছিলেন। খালিদের দামেস্কের দিকে যাত্রা করার গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে তিনি দামেস্কের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা প্রস্তুত করেন। তিনি আরও শক্তিশালীকরণের জন্য সে সময় এমেসায় সম্রাট হেরাক্লিয়াসকে চিঠি লিখেছিলেন। অধিকন্তু, থমাস অবরোধের প্রস্তুতির জন্য আরও সময় পাওয়ার জন্য সেনাবাহিনীকে প্রেরণ করেন খালিদের যাত্রা বিলম্বের জন্য বা সম্ভব হলে দামেস্কে আসার আগেই থামিয়ে দেয়ার জন্য। ৬৩৪ সালের আগস্টের মাঝামাঝি সময়ে দামাস্কাস থেকে ১৫০ কিলোমিটার দূরে তাইবেরিয়াস হ্রদের কাছে এ ধরনের একটি সেনাবাহিনী ইয়াকুসার যুদ্ধে পরাজিত হয়। দামেস্কে মুসলমানদের অগ্রযাত্রা থামিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে পাঠানো আরেকটি সেনাবাহিনী ১৯ আগস্ট ৬৩৪ সালের মারজুস সাফফারের যুদ্ধে পরাজিত হয়েছিল। কথিত আছে যে উম্মে হাকিম নামে একজন মুসলিম নারী সাহাবা এই যুদ্ধে অংশগ্রহণ ছিলেন।[২]