![]() ২০১৩ সালে বারতোলি | |
দেশ | ![]() |
---|---|
বাসস্থান | জেনেভা, সুইজারল্যান্ড |
জন্ম | লি-পাই-ইন-ভিলে, ফ্রান্স | ২ অক্টোবর ১৯৮৪
উচ্চতা | ১.৭০ মি (৫ ফু ৭ ইঞ্চি)[১] |
পেশাদারিত্ব অর্জন | ফেব্রুয়ারি, ২০০০ |
খেলার ধরন | ডানহাতি (দুই হাতে উভয় পার্শ্বে), জন্মকালীন বামহাতি |
পুরস্কার | $৮,৫১৩,৭৮২[১] |
একক | |
পরিসংখ্যান | ৪৮২-২৯৭[১] |
শিরোপা | ৮ ডব্লিউটিএ, ৬ আইটিএফ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ৭ (৩০ জানুয়ারি, ২০১২) |
বর্তমান র্যাঙ্কিং | ৭ (৮ জুলাই, ২০১৩) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম এককের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | কোয়ার্টার ফাইনাল (২০০৯) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | সেমি-ফাইনাল (২০১১) |
উইম্বলডন | বিজয়ী (২০১৩) |
ইউএস ওপেন | কোয়ার্টার ফাইনাল (২০১২) |
অন্যান্য প্রতিযোগিতা | |
ট্যুর ফাইনাল | রবিন-রাউন্ড (২০০৭, ২০১১) |
দ্বৈত | |
পরিসংখ্যান | ১১৭-৮২ |
শিরোপা | ৩ ডব্লিউটিএ, ১ আইটিএফ |
সর্বোচ্চ র্যাঙ্কিং | ১৫ (৫ জুলাই, ২০০৪) |
গ্র্যান্ড স্ল্যাম দ্বৈতের ফলাফল | |
অস্ট্রেলিয়ান ওপেন | 3R (২০০৪, ২০০৫) |
ফ্রেঞ্চ ওপেন | 3R (২০০৫, ২০০৬) |
উইম্বলডন | কোয়ার্টার ফাইনাল (২০০৪) |
ইউএস ওপেন | সেমি-ফাইনাল (২০১৩) |
সর্বশেষ হালনাগাদ: ৬ জুলাই, ২০১৩ |
মারিয়ন বার্তোলি, মারিয়ন বারতোলি বা মারিওন বারতোলি (ফরাসি: Marion Bartoli; জন্ম: ২ অক্টোবর, ১৯৮৪) লি-পাই-ইন-ভিলে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ফ্রান্সের শীর্ষ-১০ পেশাদার প্রমিলা টেনিস খেলোয়াড়। এছাড়াও, তিনি ফ্রান্সের ১নং খেলোয়াড় হিসেবে আসীন। কিন্তু তিনি সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় বসবাস করছেন। বর্তমানে তিনি বিশ্ব প্রমিলা টেনিসের র্যাঙ্কিংয়ে ৭ম স্থানে রয়েছেন। ২০১৩ সালের উইম্বলডন প্রতিযোগিতার প্রমিলা এককের টেনিসে শিরোপা লাভ করেন।
উইম্বলডন টেনিস প্রতিযোগিতায় প্রমিলা এককে তিনি একবার বিজয়ী হন। এ বিজয়ের ফলে উইম্বলডনের ইতিহাসে মাত্র ৬ষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে বারতোলি কোন সেট পয়েন্ট খোঁয়াননি।[২] প্রমিলা টেনিস সংস্থা আয়োজিত টেনিসে সাতবার এবং তিনবার দ্বৈত শিরোপা লাভ করেন বারতোলি।[৩] এছাড়াও, ২০০৭ সালের উইম্বলডন চ্যাম্পিয়নশিপে রানার-আপ ও ২০১১ সালের ফ্রেঞ্চ ওপেনে সেমি-ফাইনাল খেলেছিলেন।
দুই হাতে খেলার জন্য পরিচিত হয়ে আছেন। ৩০ জানুয়ারি, ২০১২ তারিখে খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বোচ্চ সাফল্য হিসেবে বিশ্বের ৭নং খেলোয়াড়ের মর্যাদা পান। এ পর্যন্ত চারটি গ্র্যান্ড স্ল্যামে কমপক্ষে কোয়ার্টার-ফাইনাল পর্বে পৌঁছেছেন।
বারতোলি এ পর্যন্ত তিনবার বিশ্বের ১নং খেলোয়াড়দেরকে পরাভূত করেছেন। জাস্টিন হেনিন, জেলেনা জাঙ্কোভিচ এবং ভিক্টোরিয়া আজারেঙ্কার বিরুদ্ধে যথাক্রমে ২০০৭ সালের উইম্বলডন, ২০০৯ সালের অস্ট্রেলিয়ান ওপেন এবং ২০১২ সালের সনি এরিকসন ওপেনে বিজয়ী হন। এছাড়াও, ভেনাস উইলিয়ামস, সেরেনা উইলিয়ামস, আনা ইভানোভিচ, লিন্ডসে ড্যাভেনপোর্ট, আরান্ত্সা সাঞ্চেজ-ভিকারিও, দিনারা সাফিনা, ক্যারোলিন ওজনিয়াকি, পেত্রা কিতোভা, সামান্থা স্তোসুর, কিম ক্লিস্টার্সও তার কাছে হেরেছেন।