ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মারিয়া মান্দা | ||
জন্ম | ১০ মে ২০০৩ | ||
জন্ম স্থান | কলসিন্দুর, ধোবাউড়া, ময়মনসিংহ জেলা | ||
উচ্চতা | ১.৬০ মিটার (৫ ফুট ৩ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | সেন্টার মিডফিল্ড | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | বসুন্ধরা কিংস মহিলা | ||
জার্সি নম্বর | ১৫ | ||
যুব পর্যায় | |||
২০১১–২০১৪ | কলসিন্দুর উচ্চ বিদ্যালয়, ময়মনসিংহ | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০২০– | বসুন্ধরা কিংস | ২৫ | (৯) |
জাতীয় দল‡ | |||
২০১৪–২০১৬ | বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৪ | ১০ | (৬) |
২০১৫–২০১৯ | বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৬ | ১১ | (৩) |
২০১৮– | বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ | ৯ | (১) |
২০১৬– | বাংলাদেশ | ১৫ | (০) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৯ ডিসেম্বর ২০২০ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ২০ মার্চ ২০১৯ তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
মারিয়া মান্দা (জন্ম ২০০৩) হলেন একজন বাংলাদেশী নারী ফুটবল খেলোয়াড়।[১] মারিয়া বাংলাদেশি নারীদের ফুটবলের মধ্যমাঠের খেলোয়াড়। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দলের সদস্যা এবং একই সঙ্গে তিনি ময়মনসিংহের কলসিন্দুর উচ্চ বিদ্যালয় দলেও খেলেন। তিনি ২০১৫ সালে নেপালে অনুষ্ঠিত এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ নারী আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশীপ – দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চল ও ২০১৬ সালে তাজিকিস্তানে অনুষ্ঠিত এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ নারী আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশীপ – দক্ষিণ ও মধ্যাঞ্চল -এ বিজয়ী বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৪ দলের সদস্য ছিলেন। রক্ষণভাগের খেলোয়াড় হিসেবে তিনি বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৭-এর অধীনে সম্প্রতি ২০১৭ সালে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ নারী আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশীপ খেলেছেন।
মারিয়া মান্দার জন্ম ২০০৩ সালের ১০ মে তারিখে ময়মনসিংহ জেলার ধোবাউড়ার কলসিন্দুরে।
মারিয়া মান্দার ২০১১ সালে ফুটবলে হাতেখড়ি হয়।[২] ২০১৩ সালে ধোবাউড়ার বিখ্যাত কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম চ্যাম্পিয়ন হয়। মারিয়া সেই দলের একজন সদস্য ছিলেন। বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৫ দলের অধিনায়ক মারিয়া মান্দা। তার নেতৃত্বেই ভারতকে হারিয়ে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলো বাংলাদেশ। ২০১৪ সালে অনূর্ধ্ব-১৪ জাতীয় দলে ডাক পান মারিয়া। তাজিকিস্তানে অনুষ্ঠিত এএফসি অনূর্ধ্ব-১৪ আঞ্চলিক চ্যাম্পিয়নশিপে তার সহ-অধিনায়কত্বেই চ্যাম্পিয়ন হয় বাংলাদেশ। এএফসি অনূর্ধ্ব-১৬ বাছাইপর্বে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন দলের সহ-অধিনায়কও মারিয়া। এরপর জায়গা করে নেন মূল জাতীয় দলে। শিলিগুড়িতে অনুষ্ঠিত সাফ বাংলাদেশের রানার্সআপ হওয়ার পেছনে ছোট মারিয়ার অবদান কম নয়। যার ফলে অনূর্ধ্ব-১৫ সাফে তার বাহুতেই বেঁধে দেওয়া হয় বাংলাদেশের আর্মব্যান্ড। এরপরের গল্পটা তো পুরো বাংলাদেশ দেখল। মারিয়ার হাত ধরে অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হলো বাংলাদেশ। দক্ষিণ এশিয়ার ফুটবলে সাম্রাজ্য গেড়ে বসা ভারতকে একই টুর্নামেন্টে হারাল দুই-দু'বার।[৩]
|ওয়েবসাইট=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
|প্রকাশক=, |ওয়েবসাইট=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
|প্রকাশক=, |ওয়েবসাইট=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)