মারিসা টোমে | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | মার্কিন |
পেশা | অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৮৪–বর্তমান |
মারিসা টোমে (ইংরেজি: Marisa Tomei, উচ্চারণ: /məˈrɪsə
টেলিভিশন ধারাবাহিক অ্যাজ দ্য ওয়ার্ল্ড টার্নস-এ অভিনয়ের পর তিনি ১৯৮৭ সালে দ্য কাজবি শো-এর স্পিন-অফ আ ডিফরেন্ট ওয়ার্ল্ড-এ কাজ করে খ্যাতি অর্জন করেন। কয়েকটি চলচ্চিত্র ছোট চরিত্রে অভিনয়ের পর তিনি ১৯৯২ সালে হাস্যরসাত্মক মাই কাজিন ভিনি চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি লাভ করেন এবং এই কাজের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে একাডেমি পুরস্কার অর্জন করেন। টোমে পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, তন্মধ্যে রয়েছে হোয়াট উইমেন ওয়ান্ট (২০০০), অ্যাঙ্গার ম্যানেজমেন্ট (২০০৩), ওয়াইল্ড হগস (২০০৭) এবং প্যারেন্টাল গাইডেন্স (২০১২)। তার অভিনীত অন্যান্য চলচ্চিত্রগুলো হল আনটেমড হার্ট (১৯৯৩), অনলি ইউ (১৯৯৪), দ্য পেপার (১৯৯৪), আনহুক দ্য স্টার্স (১৯৯৬), স্লামস অব বেভারলি হিলস (১৯৯৮), দ্য গুরু (২০০২), বিফোর দ্য ডেভিল নোজ ইউ আর ডেড (২০০৭), সাইরাস (২০১০), লাভ ইজ স্ট্রেঞ্জ (২০১৪), এবং দ্য বিগ শর্ট (২০১৫)। টোমে ইন দ্য বেডরুম (২০০১) এবং দ্য রেসলার (২০০৮) ছবিতে অভিনয় করে শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে আরও দুটি একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
টোমে মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের আন্ট মে চরিত্রে ক্যাপ্টেন আমেরিকা: সিভিল ওয়ার (২০১৬), স্পাইডার-ম্যান: হোমকামিং (২০১৭) এবং আসন্ন স্পাইডার-ম্যান: ফার ফ্রম হোম (২০১৯)- চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন।
টোমে ১৯৬৪ সালের ৪ঠা ডিসেম্বর নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের ব্রুকলিন শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা অ্যাডেলেড "অ্যাডি" বিয়াঞ্চি ছিলেন একজন ইংরেজির শিক্ষক এবং পিতার গ্যারি এ. টোমে একজন আইনজীবী।[২][৩] তার ছোট ভাই অ্যাডাম টোমে একজন অভিনেতা। তিনি শৈশবে কিছু সময় তার দাদা-দাদীর রোমিও ও রিতার কাছে কাটিয়েছেন।[৪] টোমের পিতামাতা ইতালীয় বংশোদ্ভূত। তার পিতার পূর্বপুরুষগণ তুসকানি, কালাব্রিয়া ও কাম্পানিয়ার বাসিন্দা ছিলেন; অন্যদিকে তার মাতার পূর্বপুরুষগণ তুসকানি ও সিসিলির বাসিন্দা ছিলেন।[৫]
টোমে ১৯৮২ সালে এডওয়ার্ড আর. মুরো হাই স্কুল থেকে পাস করেন।[৬][৭] তিনি বোস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ে এক বছর পড়াশোনা করেছেন।[৪]