এই নিবন্ধটি মেয়াদোত্তীর্ণ।(অক্টোবর ২০২৪) |
| |||||||||||||||||
ইলেকটোরাল কলেজের ৫৩৮ জন সদস্য ভোট দিবে, জয়ের জন্য দরকার ২৭০টি নির্বাচনী ভোট | |||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জনমত জরিপ | |||||||||||||||||
| |||||||||||||||||
২০২৪ নির্বাচনী মানচিত্র, ২০২০ আদমশুমারি এর উপর ভিত্তি করে | |||||||||||||||||
|
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ৬০তম চতুর্বার্ষিক আসন্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন গত ৫ নভেম্বর ২০২৪ সালে বুধবারে অনুষ্ঠিত হয়েছে।[১] এই নির্বাচনে ভোটাররা চার বছর মেয়াদের জন্য রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন করবেন। নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক দলের সদস্য কমলা হ্যারিস এবং পূর্ববর্তী রাষ্ট্রপতি রিপাবলিকান দলের সদস্য ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় এবং অ-পরবর্তী মেয়াদে পুনঃনির্বাচনের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।[২] ট্রাম্প জয়ী হলে গ্রোভার ক্লিভল্যান্ডের পর তিনি এই কৃতিত্ব অর্জনকারী দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি হবেন। যদি উভয়ই তাদের নিজ নিজ দল দ্বারা মনোনীত হয় তবে এটি ১৯৫৬ সালের নির্বাচনের পর প্রথম কোনো পুনঃপ্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ন রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হতে যাচ্ছে। অন্যদিকে বেশ কয়েকজন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীও নির্বাচনে নিজ নিজ দলীয় প্রতীক পাওয়ার জন্য তাদের প্রার্থীতা ঘোষণা করেছেন। ২০ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখে বিজয়ী রাষ্ট্রপতির অভিষেক অনুষ্ঠান আয়োজিত হওয়ার কথা রয়েছে।
বর্তমান রাষ্ট্রপতি ডেমোক্র্যাট দলের জো বাইডেন পুনরায় নির্বাচন করার জন্য প্রাথমিকভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং দলের প্রায় নিশ্চিত মনোনীত প্রার্থী হন। তবে, ২০২৪ সালের জুন মাসে অনুষ্ঠিত রাষ্ট্রপতি বিতর্কে বাইডেনের পারফরম্যান্স তার বয়স ও স্বাস্থ্যের বিষয়ে উদ্বেগকে তীব্র করে তোলে এবং দলের মধ্যে তাকে প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর আহ্বান জাগ্রত হয়।[৩] যদিও প্রথমে তিনি দৃঢ়ভাবে নির্বাচনে থাকার কথা ঘোষণা করেছিলেন, বাইডেন ২১ জুলাই প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নেন এবং উপরাষ্ট্রপতি কমলা হ্যারিসকে সমর্থন জানান। ৫ আগস্ট হ্যারিস দলের মনোনীত প্রার্থী হন।[৪] তিনি মিনেসোটার গভর্নর টিম ওয়ালজকে তার রানিং মেট হিসেবে নির্বাচিত করেন।
মনোনয়ন সম্মেলনের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলো সাধারণ নির্বাচনের আগে তাদের দলীয় প্রার্থী বেছে নেবে। অঙ্গরাজ্য-স্তরের ককাস এবং প্রাথমিক নির্বাচনে ভোটাররা তাদের মনোনীত সম্মেলনের প্রতিনিধিদের বেছে নেবেন।
উক্ত দিনে একইসাথে বেশ কয়েকটি অঙ্গরাজ্য তাদের গভর্নর ও আইনসভা নির্বাচনও সম্পন্ন করবে। অপরাধ,[৫] শিক্ষা,[৬] অভিবাসন,[৭] আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ন্ত্রণ,[৮] স্বাস্থ্যসেবা, গর্ভপাত অধিকার,[৯] এলজিবিটি অধিকার (বিশেষ করে ট্রান্সজেন্ডার অধিকার), অর্থনৈতিক অবস্থা,[১০] এবং জলবায়ু পরিবর্তন[১১] রাজনৈতিক প্রচারাভিযানের প্রধান বিষয় হতে পারে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। |