ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মার্টিন ডেভিড ক্রো | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | হেন্ডারসন, অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড | ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৬২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
মৃত্যু | ৩ মার্চ ২০১৬ অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড | (বয়স ৫৩)|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি ব্যাট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান, অধিনায়ক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | ডেভ ক্রো (বাবা); অড্রে ক্রো (মা), ডেব ক্রো (বোন), জেফ ক্রো (ভাই); রাসেল ক্রো (কাকাতো ভাই) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৫০) | ২৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১২ নভেম্বর ১৯৯৫ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৪০) | ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২৬ নভেম্বর ১৯৯৫ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৭৯-১৯৮৩ | অকল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৩-১৯৯০ | সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৪-১৯৮৮ | সমারসেট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯০-১৯৯৫ | ওয়েলিংটন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৬ মে ২০১৭ |
মার্টিন ডেভিড ক্রো, এমবিই (ইংরেজি: Martin David Crowe; জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৬২ - মৃত্যু: ৩ মার্চ ২০১৬) হেন্ডারসনে জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডের বিখ্যাত আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা, ধারাভাষ্যকার ও লেখক ছিলেন।[১] ১৯৮৫ সালে উইজডেন কর্তৃক তিনি বর্ষসেরা ক্রিকেটার নির্বাচিত হন। এছাড়াও, বিশ্বের অন্যতম সেরা তরুণ ব্যাটসম্যান হিসেবেও মনোনীত হয়েছেন তিনি।[২] ডানহাতি ব্যাটসম্যান মার্টিন ক্রো ১৯৮০-এর দশকের শুরু থেকে ১৯৯৬ সালে অবসরগ্রহণের পূর্ব পর্যন্ত নিউজিল্যান্ড দলের প্রতিনিধিত্ব করেন।[২] শুরুতে দলে তিনি ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি মিডিয়াম পেস বোলিং করতেন। ১৯৯০-এর দশকের প্রথমদিকে দলের অধিনায়কও ছিলেন তিনি। এ সময়ে তিনি বেশ কিছু ক্রীড়া-কৌশল অবলম্বন করেন; তন্মধ্যে শুরুতেই স্পিন বোলার[৩][৪] ও মারকুটে ব্যাটসম্যানের ব্যবহার অন্যতম।
নিউজিল্যান্ডের সাবেক ঘরোয়া ক্রিকেটার ডেভ ক্রো’র সন্তান মার্টিন ক্রো সেপ্টেম্বর, ১৯৬২ সালে অকল্যান্ডের হেন্ডারসনে জন্মগ্রহণ করেন।[৫] বাবা ডেভ ক্রো প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ক্যান্টারবারি এবং ওয়েলিংটনের পক্ষে খেলেছেন।[৬] মার্টিন ক্রো অকল্যান্ড গ্রামার স্কুলে অধ্যয়ন করেন। ক্রো’র সহোদর বড় ভাই জেফ ক্রো আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ড দলের পক্ষে খেলার পাশাপাশি জাতীয় দলের অধিনায়কত্ব করেছেন।[৭] অভিনেতা রাসেল ক্রো তাদের কাকাতো ভাই।[৮] ১৯৬৮ সালে বাবা ও ভাইয়ের পাশাপাশি তিনিও কর্নওয়েল ক্রিকেট ক্লাবে যোগ দেন ও ক্লাবের সাথে আজীবন সম্পর্ক রক্ষা করেন।[৯]
ক্রো তার সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ঘরোয়া ক্রিকেটে অকল্যান্ড, সেন্ট্রাল ডিস্ট্রিক্টস, সমারসেট এবং ওয়েলিংটন - এ চারটি ক্লাব দলে প্রতিনিধিত্ব করেন।[২] এ সময় প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তিনি প্রায় বিশ হাজার রান ও ৭১টি শতক হাঁকান।[১০] তার ব্যাটিং গড় ৫৬.০২ যা প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে সর্বকালের সর্বোচ্চ সেরা গড়ের অন্যতম।
১৭ বছর বয়সে অকল্যান্ডের পক্ষ হয়ে ক্যান্টারবারি দলের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন। ঐ খেলায় তিনি ৫১ রান সংগ্রহ করেন।
ক্রো ৭৭ টেস্ট খেলায় অংশ নিয়ে ৪৬.৬৫ গড়ে ১৭ শতক ও ১৮টি অর্ধ-শতক করেন। এছাড়াও তিনি ১৪৩টি একদিনের আন্তর্জাতিকে ৩৮.৫৫ গড়ে ৪ শতক ও ৩৪টি অর্ধ-শতক করেন।[২] ১৯৯১ সালে দলীয় সঙ্গী অ্যান্ড্রু জোন্সের সাথে ৪৬৭ রানের জুটি গড়েন যা টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে ঐ সময়কালের সর্বোচ্চ রানের জুটি হিসেবে স্বীকৃত ছিল ও ২০০৯ সাল পর্যন্ত তৃতীয় সর্বোচ্চ রানের জুটি।[১১] ঐ খেলায় ক্রো ২৯৯ রানে আউট হয়ে যান যা নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ইতিহাসে সর্বোচ্চ ছিল। পরবর্তীতে ২০১৪ সালে একমাত্র নিউজিল্যান্ডীয় হিসেবে ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম ত্রি-শতক হাঁকান।[১২] ইনজামাম-উল-হক তাকে ভিভ রিচার্ডস ও রিকি পন্টিংয়ের সাথে তার দেখা সেরা তিন ব্যাটসম্যানের একজনরূপে গণ্য করেছেন।[১৩]
১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চসংখ্যক রান করেন তিনি। কিন্তু, গ্রুপ পর্বে শীর্ষস্থান অধিকার করেও সেমি-ফাইনালে চতুর্থ স্থান অধিকারী পাকিস্তান দলের বিপক্ষে তার দল হেরে যায়। ঐ প্রতিযোগিতায় প্রথমবারের[১৪] মতো প্রবর্তিত ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট পুরস্কার লাভ করেছিলেন তিনি।[১৫] তার অধিনায়কত্বে নিউজিল্যান্ড দল মাত্র দুই খেলায় পরাজিত হয়েছিল।
ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পর সংক্ষিপ্ত ধরনের ক্রিকেট ম্যাক্স নিয়ে কাজ করেন।[১৬] এছাড়াও, তিনি টেলিভিশনে ধারাভাষ্যকার ও বিশেষজ্ঞরূপে নিজেকে উপস্থাপন করেন। রাসেল ক্রো’র মালিকানাধীন রাগবি লিগ ফুটবল ক্লাবে সাউথ সিডনী র্যাবিটোসের পরিচালনা কমিটি সদস্য ছিলেন। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোরের ব্যবস্থাপনায় প্রধান নির্বাহী হিসেবেও সংশ্লিষ্ট ছিলেন। মৌসুমের মাঝামাঝি সময় থেকে দলীয় প্রধান বিজয় মল্ল দলের অবস্থানে অসন্তুষ্টিজ্ঞাপন করেন ও বোলিং কোচ ভেঙ্কটেশ প্রসাদ এবং পরামর্শক চারু শর্মাকে বরখাস্ত করেন। একই বছরের অক্টোবরে ক্রো দলের সাথে যোগ দেন ও দক্ষিণ আফ্রিকা দলের কোচ রে জেনিংসকে দলের প্রধান কোচ হিসেবে নিয়োগ দেন। কিছু সূত্রে জানা যায়, মল্ল দলের অবস্থানে নাখোশ ছিলেন ও ক্রোকে অন্তর্ভুক্ত করে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটান।[১৭]
১৯ মে, ২০১১ তারিখে টুইটারে মন্তব্য করেন যে, তিনি তার শারীরিক কর্মক্ষমতা ধরে রাখার লক্ষ্যে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে পুনরায় প্রত্যাবর্তন করতে চান। এছাড়াও, তিনি জানান যে, মাত্র ৩টি খেলায় অংশ নিলেই তার ২৫০ খেলার পূর্তি ঘটবে ও মাত্র ৩৯২ রান যুক্ত করতে পারলেই ২০,০০০ রান পূর্ণ হবে।[১৮] ৪৯ বছর বয়সে তিনি পুনরায় ক্লাব পর্যায়ের ক্রিকেটে অংশ নেন। কর্নওয়াল সংরক্ষিত গ্রেড দলে অধিনায়ক হন ও অকল্যান্ডে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় বিভাগের দল পাপাতোতো'র বিপক্ষে ৩ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন।[১৯] ঐ একই ক্লাবে তার বাবা গ্রেড ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন।[২০]
ক্রিকেট খেলায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯২ সালে নববর্ষের সম্মাননায় তাকে মেম্বার অব দি অর্ডার অব দ্য ব্রিটিশ এম্পায়ার পদবীতে ভূষিত করা হয়।[২১]
২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ তারিখে তাকে আইসিসি ক্রিকেট হল অব ফেমে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।[২২] এরফলে তিনি স্যার রিচার্ড হ্যাডলি এবং ডেবি হকলি’র পর তৃতীয় নিউজিল্যান্ডীয় ও বৈশ্বিকভাবে ৭৯তম ব্যক্তি হিসেবে এ সম্মাননায় অভিষিক্ত হন। ইডেন পার্কে নিউজিল্যান্ড-অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার ক্রিকেট বিশ্বকাপের ইনিংস বিরতী চলাকালে তাকে স্মারকসূচক ক্যাপ পড়ান আইসিসি’র পরিচালক ও ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার চেয়ারম্যান ওয়ালি এডওয়ার্ডস।[২৩] এ সময় নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের সভাপতি স্টিফেন বুক উপস্থিত ছিলেন। এ প্রসঙ্গে ক্রো বলেন, ‘আট বছর বয়স থেকে আমি সর্বদাই বিশ্বে প্রভাববিস্তারকারী সেরা খেলোয়াড়দের কথা পড়তাম ও শুনতাম। আমার বাবা ডেভ আমাকে দেখতেন ও বড় ভাই জেফ সাহস যোগাতেন। আমি জনৈক ইংরেজ কোচের সাথে বাবার কথোপকথনের গল্প শুনতে পছন্দ করি। তিনি বাবাকে বলেছিলেন যে, তিনি কখনো টেস্ট ক্রিকেটারের পিতা হতে পারবেন না। ত্রিশ বছর পর তিনি ঐ একই কোচের কাছে জবাব দিয়েছিলেন যে, তুমি ঠিকই বলেছিলে যে আমি কখনো টেস্ট ক্রিকেটারের পিতা হতে পারবো না; তবে দুইজন টেস্ট ক্রিকেটারের পিতা হয়েছি। এছাড়াও জেফ এবং আমি আমার মা অড্রি ও বোন ডেবের সহযোগিতা ছাড়া এ অর্জন লাভ অসম্ভব ছিল। ক্রিকেট আমাদের প্রাণ এবং অদ্যাবধি তাই রয়ে গেছে। ক্রিকেট আমাদের পরিবারকে অনেক কিছু দিয়েছে।’[২৩]
১৯৯১ সালে অভ্যন্তরীণ নকশাকার সিমোন কার্টিসের সাথে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। পাঁচ বছর পর ১৯৯৬ সালে বৈবাহিক-বিচ্ছেদ ঘটে। এরপর সুজান টেলরের সাথে সম্পর্ক গড়েন ও তাদের এক কন্যা জন্মগ্রহণ করে।[২৪] ২০০৫ সালে তাদের সম্পর্কও ভেঙ্গে যায়।[২৫] ২০০৯ সালে সাবেক মিস ইউনিভার্স লরেইন ডোনেসের সাথে দ্বিতীয়বার বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপিত হয়।[২৬]
২০১২ সালে জানা যায় যে, ক্রো লিমফোমায় ভুগছেন।[২৭] তিনি দাবী করেন যে, ১৯৮০-এর দশক থেকে ১৯৯০-এর দশক পর্যন্ত বিভিন্ন দেশ সফরে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হবার ফলে তার শারীরিক দুরবস্থা ঘটেছে। ৫ জুন, ২০১৩ তারিখে ক্যাম্পবেল লাইভে ঘোষণা দেন যে, তিনি ক্যান্সার থেকে মুক্তিলাভ করেছেন। এছাড়াও, মদ্যপানের ন্যায় অতিরিক্ত ক্রিকেট আসক্তি থেকে স্বেচ্ছায় সম্পর্ক ত্যাগের কথাও জানান।[২৮] ২০১৪ সালে ক্রো জানান যে, লিমফোমা পুনরায় ফিরে এসেছে ও তার জীবনকে ৫% কমিয়ে ১২ মাস নিয়ে এসেছে। এছাড়াও, তিনি ফেব্রুয়ারি ও মার্চে ২০১৫ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ[২৯] দেখার ইচ্ছে প্রকাশ করেন।[৩০] অতঃপর রোগের বিভিন্ন জটিলতায় ৫৩ বছর বয়সে ৩ মার্চ, ২০১৬ তারিখে অকল্যান্ডে মার্টিন ক্রো’র দেহাবসান ঘটে।[৩১][৩২]
মার্টিন ক্রো'র টেস্ট শতকসমূহ[৩৩] | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
# | রান | খেলা | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | বছর | ফলাফল |
১ | ১০০ | ৮ | ইংল্যান্ড | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ব্যাসিন রিজার্ভ | ১৯৮৪ | ড্র |
২ | ১৮৮ | ২১ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | জর্জটাউন, গায়ানা | বোর্দা | ১৯৮৫ | ড্র |
৩ | ১৮৮ | ২৪ | অস্ট্রেলিয়া | ব্রিসবেন, অস্ট্রেলিয়া | গাব্বা | ১৯৮৫ | জয় |
৪ | ১৩৭ | ২৮ | অস্ট্রেলিয়া | ক্রাইস্টচার্চ, নিউজিল্যান্ড | ল্যাঙ্কাস্টার পার্ক | ১৯৮৬ | ড্র |
৫ | ১০৬ | ৩০ | ইংল্যান্ড | লন্ডন, ইংল্যান্ড | লর্ডস | ১৯৮৬ | ড্র |
৬ | ১১৯ | ৩৩ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ব্যাসিন রিজার্ভ | ১৯৮৭ | ড্র |
৭ | ১০৪ | ৩৪ | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড | ইডেন পার্ক | ১৯৮৭ | পরাজয় |
৮ | ১৩৭ | ৩৮ | অস্ট্রেলিয়া | অ্যাডিলেড, অস্ট্রেলিয়া | অ্যাডিলেড ওভাল | ১৯৮৭ | ড্র |
৯ | ১৪৩ | ৩৯ | ইংল্যান্ড | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ব্যাসিন রিজার্ভ | ১৯৮৮ | ড্র |
১০ | ১৭৪ | ৪০ | পাকিস্তান | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ব্যাসিন রিজার্ভ | ১৯৮৯ | ড্র |
১১ | ১১৩ | ৪৫ | ভারত | অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড | ইডেন পার্ক | ১৯৯০ | ড্র |
১২ | ১০৮* | ৫০ | পাকিস্তান | লাহোর, পাকিস্তান | গাদ্দাফি স্টেডিয়াম | ১৯৯০ | পরাজয় |
১৩ | ২৯৯ | ৫২ | শ্রীলঙ্কা | ওয়েলিংটন, নিউজিল্যান্ড | ব্যাসিন রিজার্ভ | ১৯৯১ | ড্র |
১৪ | ১৪০ | ৫৮ | জিম্বাবুয়ে | হারারে, জিম্বাবুয়ে | হারারে স্পোর্টস ক্লাব | ১৯৯২ | জয় |
১৫ | ১০৭ | ৬০ | শ্রীলঙ্কা | কলম্বো, শ্রীলঙ্কা | সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব | ১৯৯২ | পরাজয় |
১৬ | ১৪২ | ৬৬ | ইংল্যান্ড | লন্ডন, ইংল্যান্ড | লর্ডস | ১৯৯৪ | ড্র |
১৭ | ১১৫ | ৬৭ | ইংল্যান্ড | ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড | ওল্ড ট্রাফোর্ড | ১৯৯৪ | ড্র |
মার্টিন ক্রো'র ওডিআই শতকসমূহ[৩৪] | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
# | রান | খেলা | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | সাল | ফলাফল |
১ | ১০৫* | ১৫ | ইংল্যান্ড | অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড | ইডেন পার্ক | ১৯৮৪ | জয় |
২ | ১০৪ | ৮৩ | ভারত | ডুনেডিন, নিউজিল্যান্ড | কারিসব্রুক | ১৯৯০ | জয় |
৩ | ১০০* | ১১৪ | অস্ট্রেলিয়া | অকল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড | ইডেন পার্ক | ১৯৯২ | জয় |
৪ | ১০৭* | ১৪০ | ভারত | জামশেদপুর, ভারত | কিন্যান স্টেডিয়াম | ১৯৯৫ | জয় |
ক্রীড়া অবস্থান | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী জন রাইট |
নিউজিল্যান্ড জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক ১৯৯০/৯১-১৯৯২/৯৩ |
উত্তরসূরী কেন রাদারফোর্ড |