ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মার্টিন কলিন স্নেডেন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ২৩ নভেম্বর, ১৯৫৮ মাউন্ট ইডেন, নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম-ফাস্ট | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার, প্রশাসক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | এএনসি স্নেডেন (দাদা) ওয়ারউইক স্নেডেন (পিতা) কলিন স্নেডেন (কাকা) এমডব্লিউ স্নেডেন (পুত্র) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ১৪৯) | ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮১ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৫ জুলাই ১৯৯০ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৩৭) | ২৩ নভেম্বর ১৯৮০ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১ মে ১৯৯০ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৯ জুলাই ২০১৫ |
মার্টিন কলিন স্নেডেন, সিএনজেডএম (জন্ম: ২৩ নভেম্বর ১৯৫৮) মাউন্ট ইডেনে জন্মগ্রহণকারী সাবেক নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও প্রশাসক। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের পক্ষে টেস্ট ও একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন। ১৯৮০-এর দশকে স্যার রিচার্ড হ্যাডলি ও ইয়ান চ্যাটফিল্ডের সাথে নিউজিল্যান্ডের সিম বোলিং আক্রমণে যোগ দেন মার্টিন স্নেডেন।
মূলতঃ তিনি বোলার ছিলেন। ডানহাতে মিডিয়াম-ফাস্ট বোলিংয়ের পাশাপাশি নিচেরসারির ব্যাটসম্যান হিসেবে বামহাতে ব্যাটিং করতেন। ঘরোয়া রাজ্য ক্রিকেটে অকল্যান্ডের প্রতিনিধিত্ব করেন।
একদিনের আন্তর্জাতিকে প্রথম বোলার হিসেবে ৬০-ওভারের খেলায় শতাধিক রান দেন। ঐ খেলায় তার বোলিং পরিসংখ্যান ছিল ১২-১-১০৫-২। পরবর্তীকালে মার্চ, ২০০৬ সালে তার এ অমর্যাদাকর কীর্তিগাথাটি অস্ট্রেলীয় বোলার মিক লুইস ভেঙ্গে ফেলেন।[১] নিচেরসারির ব্যাটসম্যান হলেও একবার ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমে নিজস্ব সর্বোচ্চ ৬৪ রান তোলেন।
পেশায় তিনি একজন আইনজীবী। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে বেশ কয়েক বছর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করেন। কিন্তু ডিসেম্বর, ২০০৬ সালে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট থেকে ২০১১ সালের রাগবি বিশ্বকাপের সাংগঠনিক কর্মকর্তার প্রধান হিসেবে মনোনীত হওয়ায় পদত্যাগ করেন।
২০১২ সালে নববর্ষের সম্মাননায় ক্রীড়াক্ষেত্রে অবদান রাখায় তাকে নিউজিল্যান্ড অর্ডার অব মেরিট উপাধিতে ভূষিত করা হয়।[২]
তার কাকা কলিন স্নেডেন নিউজিল্যান্ডের পক্ষে একটিমাত্র টেস্ট খেলেছেন। বাবা ওয়ারউইক স্নেডেন, দাদা নেসি স্নেডেন - উভয়েই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছেন। ভাই প্যাট্রিক স্নেডেন একটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও মানবতাবাদী।[৩]