মার্ডার | |
---|---|
![]() মার্ডার চলচ্চিত্রের পোস্টার | |
পরিচালক | অনুরাগ বসু |
প্রযোজক | মুকেশ ভাট মহেশ ভাট |
রচয়িতা | অনুরাগ বসু |
শ্রেষ্ঠাংশে | ইমরান হাশমী অস্মিত প্যাটেল মল্লিকা শেরাওয়াত |
সুরকার | অনু মালিক রাজু রাও (নেপথ্য সংগীত) |
চিত্রগ্রাহক | ফুয়াদ খান |
সম্পাদক | আকিব আলি |
পরিবেশক | বিশেষ ফিল্মস |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৩০ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
নির্মাণব্যয় | ₹ ৫ কোটি [১] |
আয় | ₹ ২৫ কোটি [১] |
মার্ডার (হিন্দি: मर्डर, অনুবাদ 'হত্যা') হচ্ছে ২০০৪ সালের এপ্রিল মাসের ২ তারিখে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি হিন্দি চলচ্চিত্র যেটির লেখক এবং পরিচালক ছিলেন অনুরাগ বসু। চলচ্চিত্রটি ২০০২ সালে মুক্তি পাওয়া ইংরেজি চলচ্চিত্র 'আনফেইথফুল'-এর পুনঃনির্মাণ যদিও পুরোপুরি নয় কারণ আনফেইথফুলের নায়িকার সঙ্গে একটি অপরিচিত পুরুষের ব্যভিচার হয় অপরদিকে মার্ডারে সিমরান (মল্লিকা শেরাওয়াত) আগে থেকেই সানি (ইমরান হাশমী)কে চিনত, তারা কলেজে পড়াকালীন প্রেমিক-প্রেমিকা ছিলো।[২][৩]
সিমরান নামের এক তরুণী ব্যাংককে তার মৃত বড় বোনের স্বামীর সাথে বিবাহিত অবস্থায় বাস করে এক পুত্র সহ। সিমরানের সঙ্গে তার বড় বোনের স্বামী সুধীর সহবাস করেনা বিধায় সিমরান মনঃক্ষুণ্ণ থাকে। একদা সে ব্যাংককেরই এক বৃষ্টিস্নাত দিনে রাস্তায় ট্যাক্সি খুঁজতে যেয়ে তার কলেজ জীবনের বন্ধু এবং প্রেমিক সানির সামনে পড়ে যায়।
এই সানির বাসায় যায় সিরমান, তাদের মধ্যকার পুরনো বন্ধুত্বটা আবার চাঙ্গা হয়ে ওঠে এবং সানি সিমরানের শরীর ভোগ করে। সিমরান একদিন তার বোনের ছেলেকে বিদ্যালয় থেকে আনতে যেয়ে দেরি করে ফেলে এবং আরো বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে সুধীর সিমরানের পেছনে গোয়েন্দা লাগিয়ে দেয় এবং ঐ গোয়েন্দা সিমরানকে সানির সঙ্গে দেখে ফেলে। সিমরান সানিকে একদিন অন্য একটি মেয়ের সঙ্গে দেখে ফেলে এবং সানিকে ছুরি দিয়ে খোঁচা মারে রাগের মাথায়, অপরদিকে আরেকদিন সুধীর সানির বাসায় গিয়ে তাকে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে মাটিতে পুঁতে রাখে। দুইদিক দিয়েই সিমরান এবং সুধীর পুলিশের কাছে নিজেদেরকে হত্যাকারী দাবী করে। সানিকে তার এক বান্ধবী পুঁতে রাখা মাটি থেকে বের করে আনে এবং পরে সানি সুধীরকে মারতে গেলে পুলিশ সানিকে গুলি করে এবং সে মারা যায়।
চলচ্চিত্রটি কন্নড় ভাষায় গান্দা হেন্দাথি শিরোনামে পুনঃনির্মিত হয়।