ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | মার্তিন গাস্তোন দেমিচেলিস[১] | ||
জন্ম | ২০ ডিসেম্বর ১৯৮০ | ||
জন্ম স্থান | হুস্তিনিয়ানো পোসে, আর্জেন্টিনা | ||
উচ্চতা | ১.৮৪ মি (৬ ফু ০ ইঞ্চি) | ||
মাঠে অবস্থান | সেন্টার ব্যাক / ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল | ম্যানচেস্টার সিটি | ||
জার্সি নম্বর | ২৬ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৯৪–১৯৯৫ | কমপ্লেহো দেপোর্তিবো | ||
১৯৯৫–১৯৯৮ | ক্লাব রেনাতো সেজারিনি | ||
১৯৯৮–২০০০ | রিভার প্লেত | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
২০০০–২০০৩ | রিভার প্লেত | ৫১ | (১) |
২০০৩–২০১০ | বায়ার্ন মিউনিখ | ১৭৪ | (১৩) |
২০০৪ | বায়ার্ন মিউনিখ II | ১ | (০) |
২০১১–২০১৩ | মালাগা | ৮৪ | (৭) |
২০১৩ | আতলেতিকো মাদ্রিদ | ০ | (০) |
২০১৩– | ম্যানচেস্টার সিটি | ২৪ | (২) |
জাতীয় দল | |||
২০০৫– | আর্জেন্টিনা | ৩৭ | (২) |
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ৩ মে ২০১৪ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। |
মার্তিন গাস্তোন দেমিচেলিস (স্পেনীয়: Martín Gastón Demichelis, স্পেনীয় উচ্চারণ: [marˈtin demiˈt͡ʃelis]; জন্ম ২০ ডিসেম্বর ১৯৮০) একজন আর্জেন্টিনীয় পেশাদার ফুটবলার যিনি ম্যানচেস্টার সিটির হয়ে সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার হিসেবে খেলেন। অবশ্য তিনি মাঝেমাঝে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার হিসেবেও খেলেন।
দেমিচেলিস তার ক্যারিয়ারের অধিকাংশ সময় কাটিয়েছেন জার্মান ক্লাব বায়ার্ন মিউনিখে (৭টি পুরো মৌসুম ও ১টির অর্ধেক)।[২] সেখানে তিনি ক্লাবটির হয়ে ১১টি প্রধান শিরোপা জিতেছেন। এছাড়া তিনি স্বদেশী ক্লাব রিভার প্লেত, এবং স্পেনীয় ক্লাব মালাগার হয়েও খেলেছেন।।
আর্জেন্টিনা জাতীয় দলের হয়ে ৩৭টি খেলায় মাঠে নেমেছেন দেমিচেলিস। দলের হয়ে তিনি ২০১০ বিশ্বকাপেও অংশগ্রহণ করেন।