প্রাক্তন নাম | মার্ভেল এন্টারপ্রাইজ(১৯৯৮ – ২০০৫) |
---|---|
ধরন | সহায়ক |
শিল্প | বিনোদন |
প্রকার | সুপারহিরো কল্পকাহিনি |
পূর্বসূরী | |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২ জুন ১৯৯৮ |
প্রতিষ্ঠাতা | মার্টিন গুডম্যান |
বিলুপ্তিকাল | ২৯ মার্চ ২০২৩ |
অবস্থা | দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি-তে একত্রিত |
সদরদপ্তর | ১২৯০ মার্কিন এভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটি, নিউইয়র্ক , যুক্তরাষ্ট্র |
বাণিজ্য অঞ্চল | বিশ্বব্যাপী |
প্রধান ব্যক্তি |
|
পণ্যসমূহ | |
পরিষেবাসমূহ | লাইসেন্সিং |
কর্মীসংখ্যা | ৫০০ |
মাতৃ-প্রতিষ্ঠান | দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি (২০০৯–২০২৩) |
বিভাগসমূহ | |
অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান |
|
ওয়েবসাইট | www.marvel.com |
মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট, এলএলসি (পূর্বে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট) নিউ ইয়র্ক সিটি ভিত্তিক একটি মার্কিন বিনোদন কোম্পানি যা ১৯৯৮ সালের জুনে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপ এবং টয় বিজের একত্রীকরণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয়। কোম্পানিটি ২০০৯ সাল থেকে দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানির সম্পূর্ণ মালিকানাধীন সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এটি মূলত মার্ভেল কমিক্সের ভোক্তাপণ্য, লাইসেন্সিং ও কমিক বই এবং এর পাশাপাশি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন/স্ট্রিমিং ধারাবাহিকের জন্য বিখ্যাত, যার মধ্যে মার্ভেল সিনেমাটিক ইউনিভার্সের (এমসিইউ) চলচ্চিত্র ও ধারাবাহিকও অন্তর্ভুক্ত।
২০০৯ সালে ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টকে ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে অধিগ্রহণ করার[১] পর থেকে এটি একটি সীমিত দায় কোম্পানি (এলএলসি)। মার্ভেল স্টুডিওজের মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট থেকে ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওতে পুনর্গঠন হওয়ার পর থেকে আর্থিক প্রতিবেদনের উদ্দেশ্যে মার্ভেলকে প্রাথমিকভাবে ডিজনির ভোক্তাপণ্য বিভাগের অংশ হিসাবে প্রতিবেদন করা হয়।[২]
বছরের পর বছর ধরে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট বিভিন্ন ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে অন্যান্য কোম্পানির সাথে বেশ কিছু অংশীদারিত্ব এবং আলোচনায় অংশগ্রহণ করেছে। ২০২৩-এর হিসাব অনুযায়ী[হালনাগাদ], মার্ভেলের কলাম্বিয়া পিকচার্স (স্পাইডার-ম্যান চলচ্চিত্রের জন্য) ও ইউনিভার্সাল পিকচার্সের (ভবিষ্যতে মার্ভেল স্টুডিওজ কর্তৃক নির্মিত যেকোন হাল্ক চলচ্চিত্রের বন্টণ অধিকার গ্রহণের জন্য প্রথম প্রত্যাখ্যানের অধিকার) মাধ্যমে সনি পিকচার্সের সাথে চলচ্চিত্র লাইসেন্সিং চুক্তি রয়েছে। এছাড়া আইএমজি ওয়ার্ল্ড অব অ্যাডভেঞ্চার ও ইউনিভার্সাল ডেস্টিনেশন অ্যান্ড এক্সপেরিয়েন্সেসের সাথে (আইল্যান্ড অব অ্যাডভেঞ্চার ও ইউনিভার্সাল স্টুডিওজ জাপান-এ নির্দিষ্ট মার্ভেল চরিত্রের অধিকারের জন্য) থিম পার্ক লাইসেন্সিং চুক্তি রয়েছে।[৩] ইউনিভার্সাল পার্কস অ্যান্ড রিসোর্টের সাথে তাদের চুক্তির পাশাপাশি, মার্ভেলের চরিত্র ও সম্পত্তিও ডিজনি পার্কে প্রদর্শিত হয়েছে। [৪]
২০২৩ সালের ২৯ মার্চ তারিখে মার্ভেল কমিকস এবং মার্ভেল গেমস সহ মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের কার্যক্রমগুলি ডিজনির বৃহত্তর ব্যবসায়িক ইউনিটে একত্রিত করা হয়।[৫][৬]
প্রাক্তন নাম | মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপ, ইনকর্পোরেটেড |
---|---|
ধরন | সহায়ক |
NYSE:MRV | |
শিল্প | বিনোদন |
পূর্বসূরী | মার্ভেল কমিকস গ্রুপ ক্যাডেন্স ইন্ডাস্ট্রিজ |
প্রতিষ্ঠাকাল | ২ ডিসেম্বর ১৯৮৬ |
প্রতিষ্ঠাতা | মার্টিন গুডম্যান |
বিলুপ্তিকাল | ২ জুন ১৯৯৮ |
অবস্থা | টয় বিজের সাথে ব্যবসায়িক কার্যক্রম একীভূতকরণ ও মার্ভেল এন্টারপ্রাইজ নামকরণ |
সদরদপ্তর | |
পণ্যসমূহ |
|
কর্মীসংখ্যা | ৫০০ |
মাতৃ-প্রতিষ্ঠান |
|
বিভাগসমূহ |
|
অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান |
|
ওয়েবসাইট | www |
পাদটীকা / তথ্যসূত্র [৭][৮][৯] |
১৯৮৬ সালের ২ ডিসেম্বর[৮] মার্ভেল কমিকস ও মার্ভেল প্রোডাকশন্সের সমন্বয়ে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপ, ইনকর্পোরেটেড (অথবা এমইজি) গঠিত হয়। একই বছরে, ক্যাডেন্স ইন্ডাস্ট্রিজের অবলুপ্তির অংশ হিসেবে এটি নিউ ওয়ার্ল্ড এন্টারটেইনমেন্ট লিমিটেডের কাছে বিক্রয় করা হয়।[১০] ১৯৮৯ সালের ৬ জানুয়ারি তারিখে রোনাল্ড পেরেলম্যানের ম্যাকঅ্যান্ড্রুজ অ্যান্ড ফোর্বস হোল্ডিংস ৮২.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে নিউ ওয়ার্ল্ডের কাছ থেকে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপ কিনে নেয়।[১১] চুক্তিতে মার্ভেল প্রোডাকশন্স অন্তর্ভুক্ত ছিলো না, যেটি নিউ ওয়ার্ল্ডসের টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র ব্যবসায়ের মধ্যে একীভূত করা হয়।[১০]
পেরেলম্যানের ভাষায়, "মেধা সম্পত্তির পরিপ্রেক্ষিতে এটি একটি মিনি-ডিজনি। ডিজনির কাছে বহুল স্বীকৃত ও শান্ত ধরনের চরিত্র বিদ্যমান, যেখানে আমাদের চরিত্রগুলো অ্যাকশন হিরো নামে পরিচিত। কিন্তু মার্ভেলে আমরা চরিত্র নির্মাণ ও বিপণন ব্যবসায়ে রত।"[৭]
১৯৯১ সালের ১৫ই জুলাই মার্ভেল ৪০ শতাংশ স্টকের (টিকার প্রতীক এনওয়াইএসই:এমআরভি) প্রাথমিক গণপ্রস্তাব উত্থাপন করে। প্রক্রিয়া থেকে ৪০ মিলিয়ন ডলার পায় অ্যান্ড্রুজ গ্রুপ, যেটি ছিলো ম্যাকঅ্যান্ড্রুজ অ্যান্ড ফোর্বস হোল্ডিংসের মধ্যকার মার্ভেলের তৎকালীন মালিক করপোরেশন।[১১][১২][১৩]
১৯৯০ দশকের শুরুর দিকে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপ অধিগ্রহণ ও নতুন নতুন বিভাগ গঠনের মাধ্যমে বিস্তৃত হতে থাকে। ১৯৯২ সালের ২৪শে জুলাই মার্ভেল ট্রেডিং কার্ড কোম্পানি ফ্লিয়ার ক্রয় করে।[১১][১৪][১৫][১৬][১৭] ১৯৯৩ সালের ৩০শে এপ্রিল টয়বিজের ৪৬% শেয়ার অর্জন করার ফলে মার্ভেল নিজস্ব খেলনা তৈরির অধিকার পায়।[১১] অ্যান্ড্রুজ গ্রুপ আভি আরাদকে টয়বিজের প্রেসিডেন্ট ও মার্ভেল চলচ্চিত্র বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ঘোষণা করে।[১৮]
১৯৯৩ ও ১৯৯৪ সালে অ্যান্ড্রুজ গ্রুপ ও মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট গ্রুপের মাঝে মার্ভেলের হোল্ডিং কোম্পানি মার্ভেল হোল্ডিংস, ইনকর্পোরেটেড ও মার্ভেল প্যারেন্ট হোল্ডিংস, ইনকর্পোরেটেড গঠিত হয়। পেরেলম্যানের পরিচালনায় কোম্পানিগুলো অর্ধমিলিয়নাধিক বন্ড সাক্ষর করে, যা লভ্যাংশরূপে পেরেলম্যান গ্রুপ অব কোম্পানির কাছে হস্তান্তরিত হয়।[১৯] ১৯৯৪ সালে ৫ই জুলাই মার্ভেল ইতালিয়ান স্টিকার নির্মাতা কোম্পানি পানিনি গ্রুপ অধিগ্রহণ করে।[২০] একই বছরের ৩রা নভেম্বর মালিবু কমিকস[২১][২২] এবং ডিসেম্বরে আঞ্চলিক বিতরণকারী প্রতিষ্ঠান হিরোজ ওয়ার্ল্ড ডিস্ট্রিবিউশন অধিগ্রহণ করে। ১৯৯৫ সালের ১০ই মার্চ এটি ট্রেডিং কার্ড কোম্পানি স্কাইবক্স ইন্টারন্যাশনাল অধিগ্রহণ করে, যার পুরো প্রক্রিয়া মে মাসে সম্পূর্ণ হয়।[১১][২৩][২৪][২৫][২৬][২৭]
মার্ভেলের তার নিজস্ব পণ্যের সরাসরি বিতরণ প্রচেষ্টার ফলে বিক্রয় কমে আসে। ক্ষতি আরও বেড়ে যায় যখন কমিক বইয়ের জনপ্রিয়তায় ভাটা ধরে[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এবং ১৯৯৪-৯৫ সালের মেজর লিগ বেসবল ধর্মঘটের কারণে ফ্লিয়ার ইউনিটের লাভ ধ্বংসের মুখে পড়ে।[২৮] এছাড়া বক্স অফিসে ডিজনির ব্যর্থতার ফলে এর উপর নির্ভরশীল পানিনির অগ্রগতি থমকে যায়।[২৯][৩০]
১৯৯৫ সালের শেষের দিকে পেরেলম্যানের অধীনে মার্ভেল তার প্রথম বার্ষিক ক্ষতি প্রকাশ করে, যার জন্য কোম্পানির বিস্তৃত আকার ও ক্রমহ্রাসমান বাজারকে দায়ী করা হয়।[১১] ১৯৯৬ সালের ৪ঠা জানুয়ারি মার্ভেল ২৭৫ জন কর্মী ছাঁটাই করে।
১৯৯৬ সালের শেষের দিকে পেরেলম্যান মার্ভেলকে বাঁচানোর জন্য একটি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন, যেখানে তার মালিকানার বাইরে থাকা টয় বিজের শেয়ারের জন্য তিনি ৩৫০ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করার পর দুটি কোম্পানিকে একীভূত করা হবে এবং তিনি তার ৮০ শতাংশ অংশীদারিত্ব বজায় রাখার জন্য নতুন ইস্যু করা মার্ভেল শেয়ার পাবেন।[১১]
অন্যদিকে ১৯৯৬ সালের জুলাইতে মার্ভেল মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কাছে মার্ভেল স্টুডিওজ নামে একটি আলাদা বেসরকারি সংস্থা প্রতিষ্ঠার অর্থ সংগ্রহের অনুমতির জন্য আবেদন করে।[৩১] প্রয়োজনীয় টাকার বেশিরভাগ অর্থই আসে টয় বিজের স্টক বিক্রির মাধ্যমে।[৩১][৩২]
১৯৯৬ সালের ১৭শে ডিসেম্বর মার্ভেল গ্রুপ ১১ নং অনুচ্ছেদ দেউলিয়া সুরক্ষার জন্য আবেদন করে।[৭][১১][৩৩][৩৪][৩৫][৩৬][৩৭] এসময় মার্কিন ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারী কার্ল আইকান ২০ শতাংশ দামে মার্ভেলের বন্ড ক্রয় করা শুরু করে।[১১] ১৯৯৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি কোম্পানির স্টকের উপর অধিকার অর্জনে দেউলিয়া কোর্টের অনুমোদন লাভ করেন।[১১] পরবর্তীতে জুন মাসে কার্ল আইকান পেরেলম্যান সহ মার্ভেলের পরিচালনা পর্ষদ প্রতিস্থাপনের অধিকার লাভ করে।[১১][৩৮]
১৯৯৭ সালের ডিসেম্বরে দেউলিয়াত্ব পরবর্তী পুনর্গঠনের সময় টয় বিজ ব্যাংকের কাছ থেকে মার্ভেল কিনে নিতে সম্মত হয়।[৭][১১] দেউলিয়াত্ব কোর্ট কোম্পানির দেখাশোনার জন্য আইকানের স্থলে একজন তত্ত্বাবধায়ক নিয়োগ দেয়।[১১] ১৯৯৮ সালের এপ্রিলে আইনি লড়াই চলাকালে এনওয়াইএসই তাদের তালিকা থেকে মার্ভেলের স্টক বাদ দেয়।[১১]
২০০৮ সালের আগস্টে সাবেক কোম্পানি প্রধান রোনাল্ড পেরেলম্যান তার বিরুদ্ধে কোম্পানির প্রধান থাকাকালীন ৫৫৩.৫ মিলিয়ন ডলার আত্মসাতের অভিযোগে উত্থাপিত মামলা নিষ্পত্তির জন্য ৮০ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেন।[১৯]
১৯৯৮ সালের ২রা জুন দেউলিয়াত্ব থেকে মুক্তির জন্য টয়বিজ ও মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট একীভূত করে মার্ভেল এন্টারপ্রাইজ প্রতিষ্ঠা করা হয়।[৭] ১৯৯৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে পিতা-পুত্র অ্যালেক্স গ্রাস ও রজার গ্রাসের মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠানের কাছে ৩০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিনিময়ে ফ্লিয়ার/স্কাইবক্স বিক্রয় করা হয়।[৩৯]
পরবর্তীতে "স্পাইডার-ম্যান"-এর মতো নামের কপিরাইট নিয়ে সমস্যা বাঁধে। টয় বিজ এর লাইসেন্সিং চুক্তি পরীক্ষার জন্য একজন আইনজীবী নিয়োগ দেয়। লস অ্যাঞ্জেলেসের প্যাটেন্ট আইনজীবী ক্যারল ই. হ্যান্ডলার মার্ভেলের নামের ভিতরে আইনি ফাঁকফোকর খুঁজে পান এবং সফলভাবে স্পাইডার-ম্যান চরিত্রের চলচ্চিত্র অধিকার মার্ভেল এন্টারপ্রাইজের কাছে ফিরিয়ে আনেন।[৪০][৪১][৪২]
মার্ভেল এন্টারপ্রাইজকে চারটি প্রধান ভাগে ভাগ করা হয়। মার্ভেল স্টুডিওজ, টয় বিজ, লাইসেন্সিং ও পাবলিশিং। ১৯৯৯ সালে মার্ভেলের আইপি ও বৈদেশিক মার্কেটিং ব্যবস্থাপনার সুবিধার্থে এর সাথে মার্ভেল ক্যারেক্টার গ্রুপ যুক্ত হয়।[৪৩] ২০০০ সালে মার্ভেল ওয়েবসাইট তত্ত্বাবধানের জন্য মার্ভেল নিউ মিডিয়া বিভাগের নতুন প্রেসিডেন্ট হিসেবে স্টিভ মিলোকে নিয়োগ দেয়।[৪৪]
২০০৩ সালে বিল স্টাইন কোয়েস্ট অ্যারোস্পেস কিনে নেয়, যা ১৯৯৫ সালে টয় বিজ মার্ভেলের কাছ থেকে পেয়েছিল। [৪৫] ২০০৩ সালের গ্রীষ্মে মার্ভেল আর্টিসান এন্টারটেইনমেন্টের জন্য প্রস্তাব উত্থাপন করে।[৪৬] ২০০৩ সালের নভেম্বরে লন্ডনে প্রেসিডেন্ট ব্রুনো ম্যাগলিয়োনের আওতায় মার্ভেল ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি নতুন বিভাগ গঠিত হয়, যাতে বড় বড় বৈদেশিক বাজারে কোম্পানির প্রভাব ও কর্মকাণ্ড বিস্তার সহজ হয়।[৪৭] ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে মার্ভেল হার্স্ট কমিউনিকেশন্স, ইনকর্পোরেটেডের কাছ থেকে কভার কনসেপ্ট অধিগ্রহণ করে।[৪৮] ২০০৪ সালের নভেম্বরে মার্ভেল তার বাচ্চাদের ঘুমের পোশাক তৈরির লাইসেন্সিং ব্যবসাকে আমেরিকান মার্কেটিং এন্টারপ্রাইজ, ইনকর্পোরেটেডের সাথে একীভূত করে।[৪৯]
২০০৪ সালের নভেম্বরে কোম্পানিটি মাল্টিপ্লেয়ার অনলাইন গেম সিটি অব হিরোজ-এ সম্ভাব্য ট্রেডমার্ক ভঙ্গের দায়ে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ কোরিয়াভিত্তিক এসসিসফট ও স্যান হোসে,ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক ক্রিপটিক স্টুডিওজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে[৫০] ২০০৫ সালে মার্ভেল সাবেক প্রধান সম্পাদক, প্রকাশক ও নির্মাতা স্ট্যান লির সাথে চলচ্চিত্র-রয়্যালটি বিষয়ক মামলা নিষ্পত্তি করে, যেখানে স্টান লি ১০ মিলিয়ন ডলার পায় এবং তার রয়্যালটি অধিকার সমাপ্ত হয়।[৫১]
২০০৫ সালের সেপ্টেম্বরে মার্ভেল নিজস্ব অর্থায়নে চলচ্চিত্র জগতে প্রবেশের উদ্যোগ গ্রহণ করে এবং এর প্রতিফলন দেখা যায় যখন মার্ভেল এন্টারপ্রাইজ এর নাম পরিবর্তন করে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট নাম ধারণ করে।[৫২][৫৩]
২০০৭ সালে স্ট্যান লি মিডিয়া সংশ্লিষ্ট বেশ কিছু গ্রুপ স্ট্যান লি নির্মিত বেশ কিছু চরিত্রের কপিরাইট সংক্রান্ত বিষয়ে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের বিরুদ্ধে ১ মিলিয়ন ডলারের মামলা করে, যা খারিজ করা হয়।[৫৪] এছাড়াও, ২০০৭ সালের ৭ ই মে গোস্ট রাইডার চরিত্রের অধিকার বিষয়ে গ্যারি ফ্রেডরিখ ও গ্যারি ফ্রেডরিখ এন্টারপ্রাইজ, ইনকর্পোরেটেড মার্ভেলের বিরুদ্ধে মামলা করে।[৫৫]
২০০৯ সালের ৩১শে আগস্ট দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি ৪ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট অধিগ্রহণের জন্য একটি প্রস্তাবনা উত্থাপন করে, যেখানে মার্ভেল শেয়ারহোল্ডাররা ৩০ বিলিয়ন ডলার ও প্রতিটি মার্ভেল শেয়ারের বিনিময়ে আনুমানিক ০.৭৪৫ টি ডিজনি শেয়ার লাভ করবে।[৫৬] ২০০৯ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর এ বিষয়ে ভোট হয় এবং ভোটে একীভূতকরণ অনুমোদিত হয়।[১][৫৭] ভোটের কয়েক ঘন্টার মধ্যেই অধিগ্রহণ সম্পন্ন হয়, যার ফলে ডিজনি মার্ভেলের কর্তৃত্ব লাভ করে।[৫৮] চুক্তি অন্তের কারণে কোম্পানিটির নাম নিউইয়র্ক স্টক এক্সচেঞ্জের তালিকা থেকে অপসারিত হয়, যার টিকার চিহ্ন ছিল এমভিএল।
২০১০ সালের ২রা জুন মার্ভেল জো কেসাদাকে প্রধান সৃজনশীল কর্মকর্তা পদে পদোন্নতির ঘোষণা দেয়।[৫৯] ২০১০ সালের জুনে মার্ভেল একটি টেলিভিশন বিভাগ নির্মাণ করে এবং বিভাগীয় প্রধান হিসেবে সহকারী নির্বাহী কর্মকর্তা জেফ লোয়েবকে নিযুক্ত করে।[৬০] ৩ মাস পর স্মিথ ও টিংকার ফেসবুক ও অ্যাপল মোবাইলে উপলব্ধ একটি সুপারহিরো গেমের জন্য মার্ভেল চরিত্রের অধিকার লাইসেন্স করায়।[৬১] ২০১০ সালের ১লা অক্টোবর মার্ভেল ১৩৫ ওয়েস্ট ফিফটিয়েথ স্ট্রিট, নিউইয়র্ক সিটি, নিউইয়র্কের ৬০,০০০-বর্গফুট (৫,৬০০ মি২) আয়তনের জমি ৯ বছরের জন্য ইজারা নিয়ে সেখানে অফিস স্থানান্তর করে।[৬২]
২০১১ সালের ফেব্রুয়ারিতে স্ট্যান লি মিডিয়ার মামলা আরও একবার খারিজ হয়ে যায়।[৫৪][৬৩]
২০১৩ সালের মার্চে ফেল্ড এন্টারটেইনমেন্ট মার্ভেলের চরিত্র নিয়ে একটি লাইভ অ্যারেনা শো আয়োজনের জন্য মার্ভেলের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। এর পাশাপাশি মার্ভেলও নতুন পপসংস্কৃতি ও জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবশো "আর্থ্স মাইটিয়েস্ট শো" আরম্ভ করতে যাচ্ছিলো।[৬৪] ২০১৩ সালের ২২শে আগস্ট মার্ভেল ঘোষণা দেয় তারা ভ্রমণ প্রদর্শনী মার্ভেল এক্সপেরিয়েন্সের মধ্যে হিরো ভেঞ্চার যোগ করার জন্য কাজ করছে।[৬৫] ২০১৪ সালের এপ্রিলে হংকং ডিজনিল্যান্ড আয়রন ম্যান এক্সপেরিয়েন্স নির্মাণের ঘোষণা দেয়, যা ছিলো ডিজনির কোনো থিম পার্কে প্রথম মার্ভেল রাইড। এটি পার্কের টুমরোল্যান্ডে তৈরি করা হয় এবং ২০১৭ সালে এটি চালু হয়।[৬৬]
২০০৯ সালের ১৬ ই সেপ্টেম্বর[৬৭] জ্যাক কিরবি পরিবার মার্ভেলের রৌপ্য যুগের অসংখ্য চরিত্রের নিয়ন্ত্রণ অর্জনের চেষ্টায় ওয়াল্ট ডিজনি স্টুডিওজ, টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স, ইউনিভার্সাল পিকচার্স, প্যারামাউন্ট পিকচার্স ও সনি পিকচার্সকে বরখাস্তের নোটিশ দেয়।[৬৮][৬৯] মার্ভেল এ দাবি বাতিল করার চেষ্টা করে।[৭০][৭১] ২০১০ সালের মার্চের মাঝামাঝি কিরবি পরিবার কপিরাইট বাতিল ও কিরবির সৃষ্ট কমিকস থেকে অর্থ লাভের জন্য মার্ভেলের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে।[৭২] ২০১১ সালের জুলাইয়ে দক্ষিণ নিউইয়র্ক জেলা কোর্ট মার্ভেলের পক্ষে তাৎক্ষণিক রায় দেয়।[৬৭][৭৩] ২০১৩ সালের আগস্টে মার্কিন ২য় সার্কিট আপিল আদালত এ রায় বহাল রাখে।[৭৪] ২০১৪ সালের ২১ শে মার্চ কিরবি পরিবার মামলা পুনর্বিবেচনার জন্য মার্কিন সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করে।[৭৫][৭৬] ২০১৪ সালের ২৬ শে সেপ্টেম্বর দুই পক্ষ সমঝোতায় আসে এবং কিরবি পরিবার মামলা প্রত্যাহার করে।[৭৭]
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে মার্ভেলের টিভি, পাবলিশিং ও ব্রান্ড প্রেসিডেন্ট ড্যান বাকলি মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের প্রেসিডেন্ট হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন।[৭৮] ২০১৭ সালের অক্টোবরে রন রিচার্ডস মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নিউ মিডিয়া ম্যানেজিং এডিটর হিসেবে কাজ শুরু করেন।[৭৯] ২০১৭ সালের ৫ ই ডিসেম্বর চিত্রনাট্যযুক্ত পডকাস্ট ধারাবাহিক উলভারিন: দ্য লং নাইট নির্মাণের মাধ্যমে মার্ভেল নিউ মিডিয়া নতুন এক ক্ষেত্রে বিস্তৃত হয়।[৮০] ২০১৯ সালের ১৯ শে অক্টোবর মার্ভেল ও সিরিয়াসএক্সএম চিত্রনাট্যযুক্ত ও চিত্রনাট্যবিহীন বেশ কিছু পডকাস্ট ও লাইভ ইভেন্টের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়।[৮১]
২০১৭ সালে সেপ্টেম্বরে মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্ট "মার্ভেল ম্যানিয়া" অক্টোবর উপলক্ষে নতুন এক প্রাক-বিদ্যালয় ফ্রাঞ্চাইজি মার্ভেল সুপার হিরো অ্যাডভেঞ্চার ঘোষণা দেয়, যার মধ্যে সংক্ষিপ্ত এনিমেটেড ধারাবাহিক, সংক্ষিপ্ত প্রকাশনা ও মার্চেন্ডাইজ অন্তর্ভুক্ত ছিলো।[৮২][৮৩] ২০১৭ সালের ৭ ই অক্টোবর মার্ভেল তার মার্ভেল রাইজিং নামের নতুন এনিমেশননির্ভর ফ্রাঞ্চাইজির ঘোষণা দেয়, যেখানে ২০১৮ সাল থেকে শুরু করে তাদের নতুন চরিত্রগুলোকে তরুণ হিসেবে প্রদর্শিত করা হবে। মার্ভেল কমিকসের মার্ভেল রাইজিংয়ের জন্য কমিকস প্রকাশের কথা থাকলেও এ ব্যাপারে নতুন কোন ঘোষণা আসেনি।[৮৪]
২০১৮ সালের মে মাসে 'দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি অস্ট্রেলিয়া' মেলবোর্ন স্টেডিয়ামের কাছ থেকে ৮ বছরের জন্য ডকল্যান্ডস স্টেডিয়ামের নামকরণ অধিকার ক্রয় করে। ২০১৮ সালের ১ লা সেপ্টেম্বর থেকে এটি বানিজ্যিকভাবে মার্ভেল স্টেডিয়াম নামে পরিচিত। মার্ভেলের একটি খুচরা দোকান সহ মার্ভেলের আরও কিছু পরিষেবা স্টেডিয়ামে যুক্ত করা হবে।[৮৫]
২০১৯ সালের অক্টোবরে মার্ভেল স্টুডিওজের প্রধান কেভিন ফাইগিকে মার্ভেলের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ঘোষণা করা হয়, যিনি মার্ভেল স্টুডিওজ ছাড়াও মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের সমস্ত সৃজনশীল ক্ষেত্র তত্ত্বাবধান করবেন। নতুন এ ব্যবস্থাপনায় মার্ভেল টেলিভিশন ও মার্ভেল ফ্যামিলি এন্টারটেইনমেন্ট (এনিমেশন) মার্ভেল স্টুডিওজের অন্তর্ভুক্ত হয়।[৮৬] ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে মার্ভেল স্টুডিওজের মধ্যে মার্ভেল টিভির অন্তর্ভুক্তির ঘোষণার মধ্য দিয়ে টিভি ও এনিমেশনের ক্ষেত্রে ফাইগির অধীনে ভাইস প্রেসিডেন্ট ও তার উর্ধতন সমস্ত পদ বিলুপ্ত হয়ে যায় এবং থিম এন্টারটেইনমেন্টের সৃজনশীল পরিচালক হিসেবে ব্রায়ান ক্রসবি অপসারিত হন।[৮৭]
২০২৩ সালের ২৯ শে মার্চ ডিজনি মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের চেয়ারম্যান আইজাক পার্লমুটারকে অপসারণ করে এবং কোম্পানির কার্যক্রম ডিজনির অন্যান্য ব্যবসায়িক বিভাগের অন্তর্ভুক্ত করে।[৫][৬]
শিল্প | বিনোদন |
---|---|
প্রতিষ্ঠাকাল | জুন ১৯৯৮ |
প্রতিষ্ঠাতা | মার্টিন গুডম্যান |
বিলুপ্তিকাল | ২৯ মার্চ ২০২৩ |
সদরদপ্তর | নিউইয়র্ক সিটি , যুক্তরাষ্ট্র |
প্রধান ব্যক্তি |
|
পণ্যসমূহ |
|
কর্মীসংখ্যা | ৫০০ |
মাতৃ-প্রতিষ্ঠান | ডিজনি ইন্টারেক্টিভ (দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি) |
ওয়েবসাইট | www |
মার্ভেল নিউ মিডিয়া (অথবা মার্ভেল ডিজিটাল)[৯১] দ্য ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানির একটি বিভাগ, যার মধ্যে কোম্পানির ওয়েবসাইট, ওয়েব ধারাবাহিক,[৭৯] ও পডকাস্ট অন্তর্ভুক্ত।[৮০] নিউ মিডিয়ার অধীনস্থ অনুষ্ঠানগুলোর মধ্যে রয়েছে টিএইচডব্লিউআইপি! দ্য বিগ মার্ভেল শো, দ্য মার্ভেল মিনিট, মার্ভেল লাইভ ও মার্ভেল টপ টেন।[৯১]
২০১৭ সালের অক্টোবরে রন রিচার্ডস মার্ভেল এন্টারটেইনমেন্টের ভাইস প্রেসিডেন্ট ও নিউ মিডিয়ার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক হিসেবে কাজ শুরু করেন,[৭৯] অন্যদিকে মার্ভেল ডিজিটাল ফ্রিল্যান্স অন-এয়ার হোস্ট লরেন সিঙ্ককে সিনিয়র সৃজনশীল প্রযোজক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়।[৯১] ২০১৭ সালের ৫ ই ডিসেম্বর চিত্রনাট্যযুক্ত পডকাস্ট ধারাবাহিক, উলভারিন: দ্য লং নাইট ঘোষণার মধ্য দিয়ে মার্ভেল নিউ মিডিয়া নতুন এক ক্ষেত্রে বিস্তৃত হয়[৮০]
২০১৮ সালের ৭ ই এপ্রিল শিকাগো কমিক ও এন্টারটেইনমেন্ট এক্সপোতে মার্ভেল নিউ মিডিয়া তাদের নতুন তালিকা ঘোষণা করে।[৯২] ২০১৯ সালের মার্চে মার্ভেল শেন রাহামানিকে নিউ মিডিয়ার সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ও মহাব্যবস্থাপক হিসেবে ঘোষণা করে।[৯৩] ২০১৯ সালের ১০ ই এপ্রিল, ডিজনি প্লাসের জন্য ১০ টি নতুন ধারাবাহিক ঘোষণা করা হয়, যার মধ্যে মার্ভেল নিউ মিডিয়ার ২ টি ধারাবাহিক অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৯৪] শেন রাহামানি গুগলে চলে যাওয়ার পর, পডকাস্ট হোস্ট রায়ান পেনাগোস ভাইস প্রেসিডেন্ট ও সৃজনশীল কর্মকর্তা হিসেবে কাজ শুরু করেন।[৯৫]
২০১৯ সালের ২২ শে অক্টোবর মার্ভেল ও সিরিয়াসএক্সএম ২০২০ সালে অভিষেকের উদ্দেশ্যে বেশ কিছু পডকাস্ট ধারাবাহিকের জন্য বহুবছরের চুক্তি সাক্ষর করে। প্রথম ৪ টি ধারাবাহিকে ব্ল্যাক উইডো, হকআই, স্টার-লর্ড ও উলভারিন অন্তর্ভুক্ত, যাদের ৫ম ধারাবাহিকে একত্রে অন্তর্ভুক্ত করার কথা রয়েছে।[৮১] এসব চিত্রনাট্যবিহীন পডকাস্টের মধ্যে থাকবে টক শো, আধুনিক জনপ্রিয় সংস্কৃতির আলোকে মার্ভেলের ইতিহাস, ও জনপ্রিয় মার্ভেল ফ্রাঞ্চাইজি ভিত্তিক পডকাস্ট।[৯৬]
শিরোনাম | মৌসুম | পর্ব | মূল প্রচার | প্রযোজনা কোম্পানি | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|
মার্ভেল ভয়েসেস | ২ | ৭৫ | ২০১২ | মার্ভেল নিউ মিডিয়া | [৯২] |
উউমেন অব মার্ভেল | ১ | ২৮৬ | ২০১৪ | [৯৮] | |
মার্ভেল ডিক্লাসিফাইড | ১ | ১২ | ২০২০ | মার্ভেল নিউ মিডিয়া / সিরিয়াস এক্সএম | [৯৯] |
মার্ভেল/মেথড | ১ | ৮ | ২০২১ | [৯৯] | |
দ্য হিস্টোরি অব মার্ভেল কমিকস: ব্ল্যাক প্যান্থার | ১ | ৬ | ২০২২ | [১০০][১০১] |
শিরোনাম | মৌসুম | পর্ব | মূল প্রচার | প্রযোজনা কোম্পানি | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|---|
উলভারিন: দ্য লং নাইট | ১ | ১০ | ২০১৮ | মার্ভেল নিউ মিডিয়া / স্টিচার | [৮০][১০২] |
উলভারিন: দ্য লস্ট ট্রেইল | ১ | ১০ | ২০১৯ | ||
মার্ভেলস | 1 | 10 | [৮২] | ||
উলভারিন: লা লার্গা নোচে | ১ | ১০ | ২০২১ | মার্ভেল নিউ মিডিয়া / সিরিয়াস এক্সএম | [১০৩] |
মার্ভেল ওয়েস্টল্যান্ডার্স: স্টার-লর্ড | ১ | ১০ | [৮১][১০৪][১০৫][১০৬] | ||
মার্ভেল ওয়েস্টল্যান্ডার্স: হকআই | ১ | ১০ | |||
মার্ভেল ওয়েস্টল্যান্ডার্স: ব্ল্যাক উইডো | ১ | ১০ | ২০২২ | ||
মার্ভেল স্কুইরেল গার্ল: দ্য আনবিটেবল রেডিও শো! | ১ | ৬ | [১০৭] | ||
মার্ভেল ওয়েস্টল্যান্ডার্স: উলভারিন | ১ | ১০ | [৮১][১০৪][১০৫][১০৬] | ||
মার্ভেল ওয়েস্টল্যান্ডার্স: ডুম | ১ | ১০ | |||
মার্ভেল ওয়েস্টল্যান্ডার্স | ১ | ১০ | [১০৮] |
ধারাবাহিক | প্রচার | প্রযোজনা | নেটওয়ার্ক | নোট |
---|---|---|---|---|
ব্লেড: দ্য সিরিজ | ২০০৬ | ফ্যান্টম ফোর / নিউ লাইন টেলিভিশন | স্পাইক | |
এজেন্টস অব শিল্ড | ২০১৩–২০ | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / মিউটান্ট এনিমি প্রোডাকশন্স[১৪৫] | এবিসি | |
এজেন্ট কার্টার | ২০১৫–১৬ | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / এফঅ্যান্ডবি ফাজেকাস অ্যান্ড বাটার্স | ||
ডেয়ারডেভিল | ২০১৫–১৮ | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / ডিনাইট প্রোডাকশন্স (মৌসুম ১) / গাডার্ড টেক্সটাইল | নেটফ্লিক্স | |
জেসিকা জোন্স | ২০১৫–১৯ | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / টল গার্লস প্রোডাকশন্স | ||
ল্যুক কেজ | ২০১৬–১৮ | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন | ||
লিজিয়ন | ২০১৭–১৯ | এফএক্স প্রোডাকশন্স / মার্ভেল টেলিভিশন / দ্য ডোনার্স কোম্পানি / ব্যাড হ্যাট হ্যারি প্রোডাকশন্স (মৌসুম ১) / কিনবার্গ জনরা / টুয়েন্টি সিক্স কিজ প্রোডাকশন্স | এফএক্স | এক্স-মেন ফ্রাঞ্চাইজির অংশ, মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের অংশ নয়[১৪৬][১৪৭] |
আয়রন ফিস্ট | ২০১৭–১৮ | এবিসি স্টুডিওজ / ডেভিলিনা প্রোডাকশন্স (মৌসুম ১) / মার্ভেল টেলিভিশন | নেটফ্লিক্স | |
দ্য ডিফেন্ডার্স | ২০১৭ | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / নাইন অ্যান্ড এ হাফ ফিঙ্গার্স, ইনকর্পোরেটেড / গাডার্ড টেক্সটাইলস | স্বল্পদৈর্ঘ্য ধারাবাহিক | |
ইনহিউম্যান্স | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / ডেভিলিনা প্রোডাকশন্স / আইম্যাক্স এন্টারটেইনমেন্ট (অর্থায়ন) | এবিসি | প্রথম দুই পর্ব আইম্যাক্স থিয়েটারে মুক্তি পায়[১৪৮] | |
দ্য গিফটেড | ২০১৭–১৯ | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স টেলিভিশন / মার্ভেল টেলিভিশন / দ্য ডনার্স কোম্পানি / ব্যাড হ্যাট হ্যারি প্রোডাকশন্স / কিনবার্গ জনরা / ফ্লাইং গ্লাস অব মিল্ক প্রোডাকশন্স | ফক্স | এক্স-মেন ফ্রাঞ্চাইজির অংশ, মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের অংশ নয়[১৪৯] |
দ্য পানিশার | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / বোহেমিয়ান রিস্ক প্রোডাকশন্স | নেটফ্লিক্স | ||
রানওয়েজ | এবিসি সিগনেচার স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / ফেইক এম্পায়ার প্রোডাকশন্স | হুলু | ||
ক্লোক অ্যান্ড ড্যাগার | ২০১৮–১৯ | এবিসি সিগনেচার স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / ওয়ান্ডারিং রকস প্রোডাকশন্স | ফ্রিফর্ম | |
হেলস্ট্রম | ২০২০ | এবিসি সিগনেচার স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন / লোন লেমন এন্টারটেইনমেন্ট | হুলু | শুরুতে মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের অংশ হিসেবে তৈরি করা হলেও পরে পরিচালক পল জিবেশেয়াস্কি একে স্বতন্ত্র ধারাবাহিক আখ্যা দেন[১৫০] |
ধারাবাহিক | প্রচার | প্রযোজনা | নেটওয়ার্ক | নোট |
---|---|---|---|---|
স্পাইডার-ম্যান: দ্য নিউ এনিমেটেড সিরিজ | ২০০৩ | মেইনফ্রেম এন্টারটেইনমেন্ট / অ্যাডেলেইড প্রোডাকশন্স / সনি পিকচার্স টেলিভিশন | এমটিভি | ১৩ পর্ব |
দ্য স্পেকট্যাকুলার স্পাইডার-ম্যান | ২০০৮–০৯ | কালভার এন্টারটেইনমেন্ট / অ্যাডেলেইড প্রোডাকশন্স / সনি পিকচার্স টেলিভিশন | দ্য সিডব্লিউ ডিজনি এক্সডি |
২৬ পর্ব |
উলভারিন অ্যান্ড দি এক্স-মেন | ২০০৯ | মার্ভেল স্টুডিওজ /মার্ভেল এনিমেশন / টুঞ্জ এন্টারটেইনমেন্ট / ফার্স্ট সার্ভ ইন্টারন্যাশনাল / লিবারেশন এন্টারটেইনমেন্ট / ইভিএ ফাইনান্স জিএমবিএইচ | সিবিবিসি নিকটুন্স |
২৬ পর্ব | |
আয়রন ম্যান: আরমর্ড অ্যাডভেঞ্চার | ২০০৯–১২ | মার্ভেল এনিমেশন / মেথড এনিমেশন[১৫১] / ডিকিউ এন্টারটেইনমেন্ট / লাক্সএনিমেশন (মৌসুম ১) / ফ্যাব্রিক ডিইমেজেস (মৌসুম ২) / ওনিক্স লাক্স (মৌসুম ২) | নিকটুন্স ফ্রাঁস দো (মৌসুম ১) ফ্রাঁস কাত্র (মৌসুম ২) |
২ মৌসুম, ৫২ পর্ব |
দ্য সুপার হিরো স্কোয়াড শো | ২০০৯–১১ | মার্ভেল এনিমেশন / ফিল্ম রোমান / ইনজিনিয়াস মিডিয়া | কার্টুন নেটওয়ার্ক | ইনজিনিয়াস মিডিয়া (পর্ব ১৩–২৬) |
অ্যাস্টোনিশিং এক্স-মেন: গিফটেড | ২০০৯–১০ | মার্ভেল নাইটস এনিমেশন | আইটিউন্স ডিভিডি |
|
দই অ্যাভেঞ্জার্স: আর্থ্স মাইটিয়েস্ট হিরোজ | ২০১০–১২ | মার্ভেল এনিমেশন / ফিল্ম রোমান / ইনজিনিয়াস মিডিয়া | ডিজনি এক্সডি | ইনজিনিয়াস মিডিয়া (পর্ব ১৪–২৬) |
মার্ভেল এনিমে: আয়রন ম্যান | ২০১০–১১ (জাপান) ২০১১–১২ (যুক্তরাষ্ট্র) |
ম্যাডহাউজ / সনি পিকচার্স হোম এন্টারটেইনমেন্ট | জিফোর (যুক্তরাষ্ট্র) এসএফ (অস্ট্রেলিয়া) |
প্রতিটি এনিমে ধারাবাহিকে ১২ টি করে পর্ব |
মার্ভেল এনিমে: উলভারিন | ||||
মার্ভেল এনিমে: এক্স-মেন | ||||
মার্ভেল এনিমে: ব্লেড | ||||
ব্ল্যাক প্যান্থার | ২০১০–১১ (অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাষ্ট্র) | মার্ভেল নাইটস এনিমেশন | আইটিউন্স বিইটি |
|
আয়রন ম্যান: এক্সট্রিমিস | ২০১০ | আইটিউন্স | ||
স্পাইডার-ওমেন: এজেন্ট অব সোয়র্ড | ২০১১ | ডিভিডি | ৫ পর্ব | |
থর / লোকি: ব্লাড ব্রাদার্স | ২০১১ | আইটিউন্স | ||
অ্যাস্টোনিশিং এক্স-মেন: ডেঞ্জারাস | ২০১২ | ডিভিডি | ||
অ্যাস্টোনিশিং এক্স-মেন: টর্ন | ||||
অ্যাস্টোনিশিং এক্স-মেন: আনস্টপেবল | ||||
আল্টিমেট স্পাইডার-ম্যান | ২০১২–১৭ | মার্ভেল এনিমেশন / ফিল্ম রোমান | ডিজনি এক্সডি | ৪ মৌসুম, ১০৪ পর্ব |
অ্যাভেঞ্জার্স অ্যাসেম্বল | ২০১৩–১৯ | মার্ভেল এনিমেশন / ম্যান অব অ্যাকশন স্টুডিওজ[১৫২] | ৫ মৌসুম, ১২৬ পর্ব | |
হাল্ক অ্যান্ড দি এজেন্টস অব স্ম্যাশ | ২০১৩–১৫ | মার্ভেল এনিমেশন / ফিল্ম রোমান | ২ মৌসুম, ৫২ পর্ব | |
ইনহিউম্যান্স | ২০১৩ | মার্ভেল নাইটস এনিমেশন | ডিভিডি | |
উলভারিন: অরিজিন | ||||
আল্টিমেট উলভারিন ভার্সাস হাল্ক | ||||
উলভারিন ভার্সাস সেবারটুথ | ২০১৪ | |||
উলভারিন: ওয়েপন এক্স: টুমরো ডাইজ টুডে | ||||
ইটার্নালস | ||||
উলভারিন ভার্সাস সেবারটুথ: রিবর্ন | ২০১৫ | |||
মার্ভেল ডিস্ক ওয়ার্স: দি অ্যাভেঞ্জার্স | ২০১৪–১৫ (জাপান) ২০১৫–১৬ (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া) |
তোয়েই এনিমেশন / দি ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি জাপান | টিএক্স নেটওয়ার্ক (জাপান) ডিজনি এক্সডি (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া) |
৫১ পর্ব |
গার্ডিয়ান্স অব দ্য গ্যালাক্সি | ২০১৫–১৯ | মার্ভেল এনিমেশন | ডিজনি এক্সডি | ৩ মৌসুম, ৭৯ পর্ব |
মার্ভেল ফিউচার অ্যাভেঞ্জার্স | ২০১৭–১৮ | ম্যাডহাউজ / দি ওয়াল্ট ডিজনি কোম্পানি জাপান | ডিলাইফ (জাপান) ডিজনি এক্সডি (দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া) |
২ মৌসুম, ৩৯ পর্ব |
স্পাইডার-ম্যান | ২০১৭–২০ | মার্ভেল এনিমেশন | ডিজনি এক্সডি | ৩ মৌসুম, ৫৮ পর্ব |
মোদোক | ২০২১ | মার্ভেল টেলিভিশন[ক] / মাল্টিভার্স কাউবয় / স্টুপিড বাডি স্টুডিওজ | হুলু (যুক্তরাষ্ট্র) ডিজনি+ (স্টার হাব) (বিশ্বব্যাপী) |
১০ পর্ব মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের অংশ নয়[১৫৩] |
হিট-মাঙ্কি | মার্ভেল টেলিভিশন[ক] / স্পেক গর্ডন ইনকর্পোরেটেড / ফ্লয়েড কাউন্টি প্রোডাকশন্স |
ধারাবাহিক | প্রচার | প্রযোজনা | নেটওয়ার্ক | নোট |
---|---|---|---|---|
এজেন্টস অব শিল্ড: স্লিংশট | ২০১৬ | এবিসি স্টুডিওজ / মার্ভেল টেলিভিশন | এবিসি | মার্ভেল সিনেম্যাটিক ইউনিভার্সের অংশ |
রকেট অ্যান্ড গ্রুট | ২০১৭ | মার্ভেল এনিমেশন / প্যাশন পিকচার্স | ডিজনি এক্সডি | ১২ পর্ব |
অ্যান্ট-ম্যান | ৬ পর্ব | |||
মার্ভেল সুপার হিরো অ্যাডভেঞ্চার্স | ২০১৭–২০ | মার্ভেল এনিমেশন / অ্যাটমিক কার্টুন্স | ডিজনি চ্যানেল / ডিজনি জুনিয়র ইউটিউব (মার্ভেল এইচকিউ) | ৪০ পর্ব |
মার্ভেল রাইজিং: ইনিসিয়েশন | ২০১৮ | মার্ভেল এনিমেশন | ডিজনি এক্সডি | ৬ পর্ব |
মার্ভেল রাইজিং: ইয়াং স্টোরিটেলার্স | ২০১৯ | ইউটিউব (মার্ভেল এইচকিউ) | ৭ পর্ব | |
মার্ভেল রাইজিং: আল্টিমেট কমিকস | ৬ পর্ব |
বছর | চলচ্চিত্র | পরিচালক | চিত্রনাট্যকার | প্রযোজক / বিতরণকারী | বাজেট | মোট আয় |
---|---|---|---|---|---|---|
১৯৯৮ | ব্লেড | স্টিফেন নরিংটন | ডেভিড এস. গয়ার | নিউ লাইন সিনেমা | $৪০ মিলিয়ন | $১৩১.২ মিলিয়ন |
২০০০ | এক্স-মেন | ব্রায়ান সিঙ্গার | কাহিনি টম ডিস্যান্টো, ব্রায়ান সিঙ্গার স্ক্রিনপ্লে ডেভিড হেলার |
টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $৭৫ মিলিয়ন | $২৯৬.৩ মিলিয়ন |
২০০২ | ব্লেড ২ | গিয়ার্মো দেল তোরো | ডেভিড এস. গয়ার | নিউ লাইন সিনেমা | $৫৪ মিলিয়ন | $১৫৫ মিলিয়ন |
স্পাইডার-ম্যান | স্যাম রেইমি | ডেভিড কেপ | কলাম্বিয়া পিকচার্স | $১৩৯ মিলিয়ন | $৮২১.৭ মিলিয়ন | |
২০০৩ | ডেয়ারডেভিল | মার্ক স্টিভেন জনসন | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $৭৮ মিলিয়ন | $১৭৯.২ মিলিয়ন | |
এক্সটু | ব্রায়ান সিঙ্গার | কাহিনি জ্যাক পেন এবং ডেভিড হেইটার ও ব্রায়ান সিঙ্গার স্ক্রিনপ্লে মাইকেল ডোকার্টি ও ড্যান হ্যারিস এবং ডেভিড হেইটার |
$১১০ মিলিয়ন | $৪০৭.৭ মিলিয়ন | ||
হাল্ক | আন লি | কাহিনি জেমস শমাস স্ক্রিনপ্লে জন টারমান এবং মাইকেল ফ্রান্স এবং জেমস শমাস |
ইউনিভার্সাল পিকচার্স | $১৩৭ মিলিয়ন | $২৪৫.৪ মিলিয়ন | |
২০০৪ | দ্য পানিশার | জোনাথন হেনস্লেই | জোনাথন হেনস্লেই এবং মাইকেল ফ্রান্স | লায়ন্সগেট ফিল্মস / আর্টিসান এন্টারটেইনমেন্ট / কলাম্বিয়া পিকচার্স | $৩৩ মিলিয়ন | $৫৪.৭ মিলিয়ন |
স্পাইডার-ম্যান ২ | স্যাম রেইমি | কাহিনি আলফ্রেড গফ ও মাইলস মিলার এবং মাইকেল চেবন স্ক্রিনপ্লে অ্যালভিন সার্জেন্ট |
কলাম্বিয়া পিকচার্স | $২০০ মিলিয়ন | $৭৮৩.৮ মিলিয়ন | |
ব্লেড: ট্রিনিটি | ডেভিড এস. গয়ার | নিউ লাইন সিনেমা | ৬৫ মিলিয়ন | $১২৮.৯ মিলিয়ন | ||
২০০৫ | ইলেকট্রা | রব বোমেন | জ্যাক পেন এবং স্টুয়ার্ট জিকারম্যান ও র্যাভেন মেৎজ্নার | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $৪৩ মিলিয়ন | $৫৬.৭ মিলিয়ন |
ম্যান-থিং | ব্রেট লিওনার্ড | হান রোডিওনফ | লায়ন্সগেট ফিল্মস / আর্টিসান এন্টারটেইনমেন্ট | $৩০ মিলিয়ন | $১.১ মিলিয়ন | |
ফ্যান্টাস্টিক ফোর | টিম স্টোরি | মার্ক ফ্রস্ট এবং মাইকেল ফ্রান্স | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $১০০ মিলিয়ন | $৩৩০.৬ মিলিয়ন | |
২০০৬ | এক্স-মেন: দ্য লাস্ট স্টান্ড | ব্রেট র্যাটনার | সাইমন কিনবার্গ ও জ্যাক পেন | $২১০ মিলিয়ন | $৪৫৯.৪ মিলিয়ন | |
২০০৭ | গোস্ট রাইডার | মার্ক স্টিভেন জনসন | কলাম্বিয়া পিকচার্স | $১১০ মিলিয়ন | $২২৮.৭ মিলিয়ন | |
স্পাইডার-ম্যান ৩ | স্যাম রেইমি | স্ক্রিনপ্লে স্যাম রেইমি ও আইভান রেইমি এবং আলভিন সার্জেন্ট কাহিনি স্যাম রেইমি ও আইভান রেইমি |
$২৫৮ মিলিয়ন | $৮৯০.৯ মিলিয়ন | ||
ফ্যান্টাস্টিক ফোর: রাইজ অব দ্য সিলভার সার্ফার | টিম স্টোরি | স্ক্রিনপ্লে ডন পেইন এবং মার্ক ফ্রস্ট কাহিনি জন টরমান এবং মার্ক ফ্রস্ট |
টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $১৩০ মিলিয়ন | $২৮৯ মিলিয়ন | |
২০০৮ | পানিশার: ওয়ার জোন | লেক্সি অ্যালেক্সান্ডার | নিক সান্তরা এবং আর্ট মার্কম ও ম্যাট হলোওয়ে | লায়ন্সগেট ফিল্মস | $৩৫ মিলিয়ন | $১০.১ মিলিয়ন |
2009 | এক্স-মেন অরিজিন্স: উলভারিন | গ্যাভিন হুড | ডেভিড বেনিওফ এবং স্কিপ উডস | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $১৫০ মিলিয়ন | $৩৭৩.১ মিলিয়ন |
২০১১ | এক্স-মেন: ফার্স্ট ক্লাস | ম্যাথিউ ভন | স্ক্রিনপ্লে অ্যাশলি এডওয়ার্ড মিলার, জ্যাক স্টেঞ্জ এবং জেন গোল্ডম্যান ও ম্যাথিউ ভন কাহিনি শেলডন টার্নার ও ব্রায়ান সিঙ্গার |
$১৪০–$১৬০ মিলিয়ন | $৩৫৩.৬ মিলিয়ন | |
২০১২ | গোস্ট রাইডার: স্পিরিট অব ভেনজেন্স | মার্ক নেভেল্ডিন এবং ব্রায়ান টেইলর | স্ক্রিনপ্লে স্কট এম. গিম্পল এবং সেথ হফম্যান ও ডেভিড এস. গয়ার কাহিনি ডেভিড এস. গয়ার |
কলাম্বিয়া পিকচার্স | $৫৭ মিলিয়ন | $১৩২.৬ মিলিয়ন |
দি অ্যামেজিং স্পাইডার-ম্যান | মার্ক ওয়েব | স্ক্রিনপ্লে জেমস ভ্যান্ডারবিল্ট, আলভিন সার্জেন্ট এবং স্টিভ ক্লোভস কাহিনি জেমস ভ্যান্ডারবিল্ট |
$২৩০ মিলিয়ন | $৭৫৭.৯ মিলিয়ন | ||
২০১৩ | দি উলভারিন | জেমস ম্যানগোল্ড | স্কট ফ্রাঙ্ক এবং মার্ক বোমব্যাক | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $১২০ মিলিয়ন | $৪১৪.৮ মিলিয়ন |
২০১৪ | দি অ্যামেজিং স্পাইডার-ম্যান ২ | মার্ক ওয়েব | স্ক্রিনপ্লে অ্যালেক্স কার্টসম্যান, রবার্টো অর্চি এবং জেফ পিঙ্কনার কাহিনি অ্যালেক্স কার্টসম্যান, রবার্টো অর্চি, জেফ পিঙ্কনার এবং জেমস ভ্যান্ডারবিল্ট |
কলাম্বিয়া পিকচার্স | $২০০–২৯৩ মিলিয়ন | $৭০৯ মিলিয়ন |
এক্স-মেন: ডেজ অব ফিউচার পাস্ট | ব্রায়ান সিঙ্গার | স্ক্রিনপ্লে সাইমন কিনবার্গ কাহিনি ম্যাথিউ ভন, জেন গোল্ডম্যান ও সাইমন কিনবার্গ |
টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $২০০ মিলিয়ন | $৭৪৭.৯ মিলিয়ন | |
২০১৫ | ফ্যান্টাস্টিক ফোর | জশ ট্রাঙ্ক | জেরেমি স্লেটার, সেথ গ্রাহাম-স্মিথ, টি. এস. নোলিন ও সাইমন কিনবার্গ | $১২০ মিলিয়ন | $১৬৮ মিলিয়ন | |
২০১৬ | ডেডপুল | টিম মিলার | রেট রিস এবং পল ওয়ারনিক | $৫৮ মিলিয়ন | $৭৮৩.১ মিলিয়ন | |
এক্স-মেন: অ্যাপোক্যালিপ্স | ব্রায়ান সিঙ্গার | সাইমন কিনবার্গ, ড্যান হ্যারিস এবং মাইকেল ডোয়ার্টি | $১৭৮ মিলিয়ন | $৫৩৪.৫ মিলিয়ন | ||
২০১৭ | লোগান | জেমস ম্যানগোল্ড | স্ক্রিনপ্লে মাইকেল গ্রিন, স্কট ফ্রাঙ্গ এবং জেমস ম্যানগোল্ড কাহিনি জেমস ম্যানগোল্ড |
$৯৭ মিলিয়ন | $৬১৯ মিলিয়ন | |
২০১৮ | ডেডপুল ২ | ডেভিড লিচ | রেট রিস, পল ওয়ারনিক এবং রায়ান রেনল্ডস | $১১০ মিলিয়ন | $৭৮৫ মিলিয়ন | |
ভেনম | রুবেন Fleischer | স্কট রোজেনবার্গ, জেফ পিঙ্গনার, কেলি মার্সেল এবং উইল বিল | কলাম্বিয়া পিকচার্স | $১০০ মিলিয়ন | $৮৫৫ মিলিয়ন | |
স্পাইডার-ম্যান: ইনটু দ্য স্পাইডার-ভার্স | বব পার্সিচেটি, পিটার র্যামসি এবং রোডনি রথম্যান | স্ক্রিনপ্লে ফিল লর্ড এবং রোডনি রথম্যান কাহিনি ফিল লর্ড |
কলাম্বিয়া পিকচার্স / সনি পিকচার্স এনিমেশন | $৯০ মিলিয়ন | $৩৭৫.৫ মিলিয়ন | |
২০১৯ | ডার্ক ফিনিক্স | সাইমন কিনবার্গ | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স | $২০০ মিলিয়ন | $২৫২.৪ মিলিয়ন | |
২০২০ | দ্য নিউ মিউটান্টস | জশ বুন | জশ রুন এবং নেট লি | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি স্টুডিওজ | $৮০ মিলিয়ন | $৪৫.৬ মিলিয়ন |
২০২১ | ভেনম: লেট দেয়ার বি কার্নেজ | অ্যান্ডি সার্কিস | কেলি মার্সেল | কলাম্বিয়া পিকচার্স | $১১০ মিলিয়ন | $৫০৬.৮ মিলিয়ন |
২০২২ | মর্বিয়াস | ড্যানিয়েল এস্পিনোসা | ম্যাট সাজামা এবং বার্ক শার্পলেস | $৭৫–৮৩ মিলিয়ন | $১৬৩.৮ মিলিয়ন | |
২০২৩ | স্পাইডার-ম্যান: অ্যাক্রস দ্য স্পাইডার-ভার্স | জোয়াকিম দোস সান্তোস, কেম্প পাওয়ার্স, জাস্টিন কে. থম্পসন | ফিল লর্ড এবং ক্রিস্টোফার মিলার, ডেভিড ক্যালাহাম | কলাম্বিয়া পিকচার্স / সনি পিকচার্স এনিমেশন | $১০০ মিলিয়ন | $৪৯৪ মিলিয়ন |
আসন্ন | ||||||
২০২৩ | ক্রাভেন দ্য হান্টার | জে. সি. শ্যান্ডোর | আর্ট মার্কাম এবং ম্যাট হলোওয়ে এবং রিচার্ড ওয়েঙ্ক | কলাম্বিয়া পিকচার্স | ||
২০২৪ | ম্যাডাম ওয়েব | এস. জে. ক্লার্কসন | ম্যাট সাজামা ও বার্ক শার্পলেস | কলাম্বিয়া পিকচার্স | ||
স্পাইডার-ম্যান: বিয়ন্ড দ্য স্পাইডার-ভার্স | জোয়াকিম দোস সান্তোস | ডেভিড ক্যালাহাম | কলাম্বিয়া পিকচার্স / সনি পিকচার্স এনিমেশন | |||
অজানা ভেনম: লেট দেয়ার বি কার্নেজ সিকুয়েল | কেলি মার্সেল | কেলি মার্সেল | কলাম্বিয়া পিকচার্স |
সবগুলো চলচ্চিত্র ডিরেক্ট-টু-ভিডিও/টেলিভিশনের জন্য তৈরি করা হয়। সবগুলোর প্রযোজক মার্ভেল এনিমেশন, যদি না অন্য নাম উল্লেখ করা হয়।
বছর | শিরোনাম | সংকলন | নোট |
---|---|---|---|
২০১৭ | নো গুড ডিড | ডেডপুল | লোগান চলচ্চিত্রের পূর্বে থিয়েটারে মুক্তি পায় এবং বিনামূল্যে অনলাইনে মুক্তি পায় |
২০২১ | ডেডপুল অ্যান্ড দ্য কর্গ রিয়্যাক্ট | ইউটিউবে মুক্তি পায় |
Fox has the rights to the X-Men, including Wolverine, Deadpool and the Fantastic Four.
Sec.3 (d) a fully-executed assignment agreement, in substantially the form of the Assignment Agreement dated as of August 30, 2005, by and among MEI, Marvel Entertainment Group, Inc. and MCI, assigning MEI's, Marvel Property, Inc.'s (formerly known as Marvel Entertainment Group, Inc.) and MVL Development LLC's rights in the Unencumbered Characters to MCI;
One person who works at Disney traces Perlmutter's most recent loss of territory back to a period leading up to the 2015 Marvel Studios split when he began to side with executive Alan Fine, a longtime lieutenant of his, over Feige. Fine was a member of Perlmutter's "creative committee," which provided input on Marvel films and was considered responsible for several projects being delayed. [...] The creative committee was eventually disbanded, and Fine is no longer with Marvel.