এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(জানুয়ারি ২০১৮) |
মালিক গোলাম মুহাম্মদ ملک غلام محمد | |
---|---|
![]() | |
পাকিস্তানের ৩য় গভর্নর জেনারেল | |
কাজের মেয়াদ ১৭ অক্টোবর ১৯৫১ – ৬ অক্টোবর ১৯৫৫ | |
সার্বভৌম শাসক | ষষ্ঠ জর্জ দ্বিতীয় এলিজাবেথ |
প্রধানমন্ত্রী | খাজা নাজিমুদ্দিন মোহাম্মদ আলী বগুড়া চৌধুরী মোহাম্মদ আলী |
পূর্বসূরী | খাজা নাজিমুদ্দিন |
উত্তরসূরী | ইসকান্দার মির্জা |
অর্থ মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৫ আগস্ট ১৯৪৭ – ১৯ অক্টোবর ১৯৫১ | |
প্রধানমন্ত্রী | লিয়াকত আলি খান খাজা নাজিমুদ্দিন |
পূর্বসূরী | অবস্থান প্রতিষ্ঠিত |
উত্তরসূরী | চৌধুরী মোহাম্মদ আলী |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | লাহোর, পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত | ২০ এপ্রিল ১৮৯৫
মৃত্যু | ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৫৬ লাহোর, পাকিস্তান | (বয়স ৬১)
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় |
ধর্ম | ইসলাম |
মালিক গোলাম মুহাম্মদ (পাঞ্জাবি, পাশতু, উর্দু: ملک غلام محمد) ছিলেন পাকিস্তানের তৃতীয় গভর্ণর জেনারেল। তিনি ১৯৫১ থেকে ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত এই দায়িত্ব পালন করেন। তার অবসর গ্রহণের কিছুদিন পরই ১৯৫৬ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
১৯৫১ সালের শুরুর দিকে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান অর্থমন্ত্রী মুহাম্মদের স্বাস্থ্যের অবস্থার ক্রমাগত অবনতির কারণে তাকে অপসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।[১] তবে ১৯৫১ সালের অক্টোবর মাসে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকাত আলী খানের হত্যার কারণে এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়নি।[১] ১৯৫১ সালের ১৭ই অক্টোবর তারিখে খাজা নাজিমুদ্দিন নিজেকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সফল হওয়ার জন্য মনোনীত করেন এবং এর ফলে তিনি পাকিস্তানের গভর্নর-জেনারেল পদে পদত্যাগ করেন এবং রাজা ষষ্ঠ জর্জকে সুপারিশ করেন যে তিনি মুহাম্মদকে গভর্নর-জেনারেল হিসেবে নিয়োগ দিতে পারেন।[১]
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
---|---|---|
নতুন দপ্তর | অর্থ মন্ত্রী ১৯৪৭–১৯৫১ |
উত্তরসূরী চৌধুরী মোহাম্মদ আলী |
পূর্বসূরী খাজা নাজিমুদ্দিন |
পাকিস্তানের গভর্ণর জেনারেল ১৯৫১–১৯৫৫ |
উত্তরসূরী ইসকান্দার মির্জা |