২০১৪ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে মাহেলা জয়াবর্ধনে | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | দেনাগামাগে প্রবোথ মাহেলা ডি সিলভা জয়াবর্ধনে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | কলম্বো, ওয়েস্টার্ন প্রভিন্স, শ্রীলঙ্কা | ২৭ মে ১৯৭৭|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | ব্যাটসম্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৬৯) | ২ আগস্ট ১৯৯৭ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩ জানুয়ারি ২০১২ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৯২) | ২৪ জানুয়ারি ১৯৯৮ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৮ মার্চ ২০১৫ বনাম সাউথ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই শার্ট নং | ২৭ | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৫-বর্তমান | সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৭-বর্তমান | ওয়েম্বা ইলাভেনস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮ | ডার্বিশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৮-২০১০ | কিংস ইলাভেন পাঞ্জাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১১ | কোচি টাস্কার্স কেরালা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২-বর্তমান | দিল্লি ডেয়ারডেভিলস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২-বর্তমান | ওয়েম্বা ইউনাইটেড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৭ ডিসেম্বর ২০১২ |
দেনাগামাগে প্রবোথ মাহেলা ডি সিলভা জয়াবর্ধনে (সিংহলি: මහේල ජයවර්ධන; জন্ম: ২৭ মে, ১৯৭৭) কলম্বোয় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ও বিখ্যাত শ্রীলঙ্কার পেশাদার ক্রিকেট তারকা। তিনি শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক ছিলেন। তিনি মূলতঃ মাহেলা জয়াবর্ধনে নামেই বিশ্ব ক্রিকেট অঙ্গনে অতি পরিচিত ক্রিকেটার। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবে তার বেশ সুনাম রয়েছে।
১৯৯৭ সালে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটান জয়াবর্ধনে। এর পরের মৌসুমে একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন। স্মরণীয় সাফল্য হিসেবে তিনি ২০০৬ সালে নিজ দেশে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় ক্রিকেট দলের বিরুদ্ধে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বাধিক ৩৭৪ রান করে ইতিহাসের পর্দায় নিজেকে ঠাঁই করে নেন। অক্টোবর, ২০১২ পর্যন্ত টেস্টে তার গড় পঞ্চাশের ঊর্ধ্বে এবং ওডিআইয়ে ত্রিশের উপর। শ্রীলঙ্কার একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে তিনি দশ সহস্রাধিক রান করেন।
ওডিআইয়ে নিম্নমূখী গড় থাকা স্বত্ত্বেও জয়াবর্ধনে শ্রীলঙ্কার অন্যতম সেরা ব্যাটসম্যান হিসেবে বহাল রয়েছেন। তার সহযোগী খেলোয়াড় কুমার সাঙ্গাকারা'র সাথে তিনিও বর্তমানে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন। তৃতীয় শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার হিসেবে সনাথ জয়াসুরিয়া এবং কুমার সাঙ্গাকারা'র পর তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দশ হাজার রান করেছেন।
পীচের মাঝখানের বৃত্তে অবস্থানের মাধ্যমে ফিল্ডিংয়ে দক্ষতা ও সক্ষমতা প্রদর্শনে তিনি পারঙ্গমতা প্রদর্শন করতে পেরেছেন। ২০০৫ সালের শেষদিকে ক্রিকইনফো একটি প্রতিবেদনে ১৯৯৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর থেকে যে কোন ফিল্ডারের তুলনায় তিনি একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবচেয়ে বেশি রান আউট করেছেন।[১] ঐ পরিসংখ্যানে আরো দেখানো হয়েছে যে, 'ক জয়াবর্ধনে ব মুরালিধরন' লেখাটি ছিল বোলার-ফিল্ডারের সমন্বয়ে অত্যন্ত সাধারণ ঘটনা যা টেস্ট ক্রিকেট ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে রয়েছে।
২০০৯ সালে মার্চ-এপ্রিল মাসে পাকিস্তান সফরে মাহেলা জয়াবর্ধনে টেস্ট সিরিজের নেতৃত্ব দেন। ২০০৮ সালের মুম্বাই হামলার পর ভারত পাকিস্তান সফর ভেঙ্গে দিলে ঐ সিরিজের আয়োজন করা হয়েছিল। প্রথম টেস্টটি ড্র হয়। এতে তিনি ডাবল সেঞ্চুরি বা দ্বি-শতক করেন। কিন্তু দ্বিতীয় টেস্টের পর তিনি অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ান। ঐ টেস্টে শ্রীলঙ্কা খুবই ভাল অবস্থানে ছিল। থিলান সামারাবীরা পরপর দুই টেস্টে দু'টি দ্বি-শতক এবং তিলকরত্নে দিলশান সেঞ্চুরি করেছিলেন। গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত টেস্টটির তৃতীয় দিনের খেলায় অংশগ্রহণের উদ্দেশ্যে যাত্রার মাঝখানে ১২ জন মুখোশধারী অজ্ঞাতনামা বন্দুকধারীদের হামলার শিকার হয় বাসটি। জয়াবর্ধনে ও তার সহযোগী আরো ছয়জন শ্রীলঙ্কান খেলোয়াড় গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। তাদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ছয়জন পুলিশ এবং দুইজন সাধারণ নাগরিক এ আক্রমণে নিহত হন।
২০১১ ক্রিকেট বিশ্বকাপে পরাজিত হবার পর সহ-অধিনায়কত্ব থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করেনতিলকরত্নে দিলশানের বিতর্কিত অধিনায়কত্বের পর তিনি পুনরায় অধিনায়কের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের কোচি টাস্কার্স কেরালা দলেরও অধিনায়ক ছিলেন।[২] বর্তমানে তিনি দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের সহ-অধিনায়ক হিসেবে রয়েছেন।[৩]
২৮ জুলাই, ২০১২ তারিখে জয়াবর্ধনে-সাঙ্গাকারা ৩০টি শতরানের জুটি গড়ে যা ক্রিকেট ইতিহাসে চতুর্থ। এদিন তারা ভারতের বিরুদ্ধে ৩য় একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এ রেকর্ডটুকু গড়েন।[৪]
প্রতিপক্ষ | ম্যাচ | ইনিংস | অপরাজিত | রান | সর্বোচ্চ স্কোর | শতক | অর্ধ-শতক | গড় |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
![]() |
১৬ | ২৯ | ০ | ৯৬৯ | ১০৫ | ২ | ৫ | ৩৩.৪১ |
![]() |
১৩ | ১৭ | ২ | ১১৪৬ | ২০৩* | ৫ | ২ | ৭৬.৪০ |
![]() |
২৩ | ৪১ | ৩ | ২২১২ | ২১৩* | ৮ | ১০ | ৫৮.২১ |
![]() |
১৮ | ২৮ | ১ | ১৮২২ | ২৭৫ | ৬ | ৮ | ৬৭.৪৮ |
![]() |
১৩ | ২২ | ১ | ১০২৮ | ১৬৭ | ৩ | ৬ | ৪৮.৯৫ |
![]() |
২৯ | ৫৫ | ৩ | ১৬৮৭ | ২৪০ | ২ | ১০ | ৩২.৪৪ |
![]() |
১৭ | ৩২ | ১ | ১৭৮২ | ৩৭৪ | ৬ | ২ | ৫৭.৪৮ |
![]() |
১২ | ১৮ | ১ | ৭৪৮ | ১৩৬ | ১ | ৪ | ৪৪.০০ |
![]() |
৮ | ১০ | ৩ | ৪২০ | ১০০* | ১ | ৩ | ৬০.০০ |
সর্বমোট | ১৪৯ | ২৫২ | ১৫ | ১১৮১৪ | ৩৭৪ | ৩৪ | ৫০ | ৪৯.৮৪ |
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো; সর্বশেষ হালনাগাদ: ১৭ আগস্ট, ২০১৪ |
২০০১ সালে কলম্বোতে অনুষ্ঠিত ২য় টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে মারভান আতাপাত্তু ও মাহেলা জয়াবর্ধনে - এ দুইজন ব্যাটসম্যান টেস্ট ক্রিকেটে রিটায়ার্ড আউট হয়ে উদাহরণের সূচনা করেন।[৫]
২০০৬ সালে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল মাহেলা জয়াবর্ধনেকে বছরের সেরা আন্তর্জাতিক অধিনায়কের নাম ঘোষণা করে। পরের বছর বছরের সেরা টেস্ট ক্রিকেট খেলোয়াড়ের জন্যে মনোনয়ন লাভ করেছিলেন।
দ্বিতীয় উইকেট তথা টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে যে-কোন উইকেটে সবচেয়ে দীর্ঘতম জুটি গড়েন তিনি। জুলাই, ২০০৬ সালে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে দীর্ঘতম জুটি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের বিপক্ষে সাঙ্গাকারা’র সাথে ৬২৪ রান করেন।[৬] দ্বিতীয় উইকেটে তৎকালীন বিশ্বরেকর্ড ছিল কলম্বোয় অনুষ্ঠিত ভারত ক্রিকেট দলের বিপক্ষে রোশন মহানামা-সনাথ জয়াসুরিয়া’র ৫৭৬ রান।[৭]
২০১৪ সালে তিনি টেস্ট ও টি২০ ক্রিকেট থেকে অবসর নেন। তার শেষ টি২০ ম্যাচে ভারতকে হারিয়ে ২০১৪ টি২০ বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয় লঙ্কানরা। তিনি ২০১৫ ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর ওডিআই থেকে অবসর নিবেন বলে ঘোষণা দেন।
# | সিরিজ | মৌসুম | সিরিজে অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
১ | ইংল্যান্ড-শ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ | ২০০২ | ২৭২ (৩ খেলা, ৬ ইনিংস); ২ ক্যাচ | ![]() |
২ | শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড টেস্ট সিরিজ | ২০০৭/০৮ | ৪৭৪ (৩ খেলা, ৪ ইনিংস); ৫ ক্যাচ | ![]() |
# | সিরিজ | মৌসুম | খেলায় অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
১ | ১ম টেস্ট - শ্রীলঙ্কা-নিউজিল্যান্ড | ১৯৯৭ | ১ম ইনিংস - ১৬৭ (৪x১৮) ২য় ইনিংস - ১ ক |
![]() |
২ | ২য় টেস্ট - এশিয়ান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপ | ১৯৯৮/৯৯ | ১ম ইনিংস - ২৪২ (৪x৩০, ৬x২) | খেলা ড্র |
৩ | ১ম টেস্ট - শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০০৪ | ১ম ইনিংস - ২৩৭ (৪x২৫, ৬x৩); ১ ক ২য় ইনিংস - ৫; ১ ক |
খেলা ড্র |
৪ | ২য় টেস্ট - ইংল্যান্ড-শ্রীলঙ্কা | ২০০৬ | ১ম ইনিংস - ৬১ (৪x৯); ২ ক ২য় ইনিংস - ১১৯ (৪x১২) |
খেলা ড্র |
৫ | ১ম টেস্ট - শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০০৬ | ১ম ইনিংস - ৩৭৪ (৪x৪৩, ৬x১) ২য় ইনিংস - ১ ক |
![]() |
৬ | ২য় টেস্ট - শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০০৬ | ১ম ইনিংস - ১৩ (৪x২); ২ ক ২য় ইনিংস - ১২৩ (৪x১১, ৬x২) |
![]() |
৭ | ২য় টেস্ট - শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড | ২০০৭/০৮ | ১ম ইনিংস - ১৯৫ (৪x১৬, ৬x১); ১ ক ২য় ইনিংস - ১ ক |
খেলা ড্র |
৮ | ৩য় টেস্ট – শ্রীলঙ্কা-ইংল্যান্ড | ২০০৭/০৮ | ১ম ইনিংস - ২১৩* (৪x২৫); ১ ক ২য় ইনিংস - ২ ক; রান আউট ১ |
খেলা ড্র |
৯ | ২য় টেস্ট - শ্রীলঙ্কা-দক্ষিণ আফ্রিকা | ২০১৪ | ১ম ইনিংস - ১৬৫ (৪x১৭, ৬x১); ২য় ইনিংস - ২ ক |
খেলা ড্র |
# | সিরিজ | মৌসুম | সিরিজে অবদান | ফলাফল |
---|---|---|---|---|
১ | সংযুক্ত আরব আমিরাতে খালিজ টাইমস ট্রফি (পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, জিম্বাবুয়ে) | ২০০১/০২ | ২৫২ (৬ খেলা); ২ ক | ![]() |
২ | শ্রীলঙ্কায় ইন্ডিয়ান অয়েল কাপ (ভারত, শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ) | ২০০৫ | ২৩০ (৫ খেলা); ১ ক | ![]() |
৩ | সংযুক্ত আরব আমিরাতে ওয়ারিদ সিরিজ (পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা) | ২০০৭ | ১৬২ (৩ খেলা) | ![]() |
৪ | ভারতে আফ্রো-এশিয়া কাপ (এশিয়া একাদশ, আফ্রিকা একাদশ) | ২০০৭ | ২১৭ (৩ খেলা); ১ ক | এশিয়া একাদশ ৩-০ ব্যবধানে সিরিজ জয়ী |
রান | প্রতিপক্ষ | শহর/দেশ | মাঠ | ফলাফল | সাল | |
---|---|---|---|---|---|---|
১ | ১২০ | ইংল্যান্ড | অ্যাডিলেড, অস্ট্রেলিয়া | অ্যাডিলেড ওভাল | ![]() |
১৯৯৯ |
২ | ১০১ | পাকিস্তান | বিশাখাপত্তনম, ভারত | ইন্দিরা প্রিয়দর্শীনি স্টেডিয়াম | ![]() |
১৯৯৯ |
৩ | ১০১* | ইংল্যান্ড | কলম্বো, শ্রীলঙ্কা | আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম | ![]() |
২০০১ |
৪ | ১১৬ | নিউজিল্যান্ড | শারজাহ, সংযুক্ত আরব আমিরাত | শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ![]() |
২০০১ |
৫ | ৬৩ | জিম্বাবুয়ে | শারজাহ, সংযুক্ত আরব আমিরাত | শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ![]() |
২০০১ |
৬ | ৯৬ | জিম্বাবুয়ে | কলম্বো, শ্রীলঙ্কা | আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম | ![]() |
২০০১ |
৭ | ১০৬* | ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ক্যান্ডি, শ্রীলঙ্কা | অ্যাসগিরিয়া স্টেডিয়াম | ![]() |
২০০১ |
৮ | ৯৪* | ভারত | ডাম্বুলা, শ্রীলঙ্কা | রণগিরি ডাম্বুলা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম | ![]() |
২০০৫ |
৯ | ৮৩ | ভারত | কলম্বো, শ্রীলঙ্কা | আর. প্রেমাদাসা স্টেডিয়াম | ![]() |
২০০৫ |
১০ | ৫০ | বাংলাদেশ | কলম্বো, শ্রীলঙ্কা | সিংহলীজ স্পোর্টস ক্লাব গ্রাউন্ড | ![]() |
২০০৫ |
১১ | ১২৬* | ইংল্যান্ড | চেস্টার-লি-স্ট্রিট, ইংল্যান্ড | রিভারসাইড গ্রাউন্ড | ![]() |
২০০৬ |
১২ | ১০০ | ইংল্যান্ড | ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড | ওল্ড ট্রাফোর্ড | ![]() |
২০০৬ |
১৩ | ১১৫ | নিউজিল্যান্ড | জ্যামাইকা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ | সাবিনা পার্ক | ![]() |
২০০৭ (বিশ্বকাপ সেমি-ফাইনাল) |
১৪ | ১০০ | কানাডা | হাম্বানটোটা, শ্রীলঙ্কা | মহিন্দ রাজাপক্ষ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম | ![]() |
২০১১ আইসিসি বিশ্বকাপ |
১৫ | ১৪৪ | ইংল্যান্ড | লিডস, ইংল্যান্ড | হেডিংলি স্টেডিয়াম | ![]() |
২০১১ |
১৬ | ৮৪* | অস্ট্রেলিয়া | লন্ডন, ইংল্যান্ড | দি ওভাল | ![]() |
২০১৩ |
সুনীলা ও সেনেরাথ জয়াবর্ধনে দম্পতির সন্তান মাহেলা জয়াবর্ধনে ১৯৭৭ সালে কলম্বোয় জন্মগ্রহণ করেন। ধিশাল নামীয় তার এক ছোট ভাই ছিল। ষোল বছর বয়সে ধিশালের মস্তিষ্কের টিউমারের কারণে অকাল মৃত্যু ঘটে। এ ঘটনাটি জয়াবর্ধনেকে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত করে ও সাময়িকভাবে ক্রিকেট জীবন থেকে দূরে থাকতে হয় তাকে। পরবর্তীতে পরিবার ও সতীর্থ খেলোয়াড়দের অনুপ্রেরণায় তিনি আবারো তার সফল খেলোয়াড়ী জীবনে অগ্রসর হন। ভ্রমণবিষয়ক পরামর্শক ক্রিস্টিনা মল্লিকা সিরিসেনা নাম্নী এক তরুণীর পাণিগ্রহণ করেন মাহেলা। খেলাধূলার বাইরে হোপ ক্যান্সার প্রজেক্টের সাথে জড়িত তিনি।[৮] ছোট ভাই ধিলশালের স্মৃতিকে মনে রেখে হোপের প্রচারণায় অগ্রসর হয়েছেন। সতীর্থ খেলোয়াড়দের সহযোগিতায় মহরাগামা এলাকায় ৭৫০-শয্যার ক্যান্সার ইউনিট স্থাপনের পরিকল্পনা নিয়েছেন যা দেশের একমাত্র উল্লেখযোগ্য ক্যান্সার হাসপাতাল হিসেবে বিবেচিত হবে।
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
|প্রকাশক=
এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
পূর্বসূরী তিলকরত্নে দিলশান |
শ্রীলঙ্কান জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক ২০১১– |
উত্তরসূরী অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস |
পূর্বসূরী মারভান আতাপাত্তু |
শ্রীলঙ্কান জাতীয় ক্রিকেট অধিনায়ক ২০০৬-২০০৯ |
উত্তরসূরী কুমার সাঙ্গাকারা |