মিকি রুর্ক | |
---|---|
Mickey Rourke | |
জন্ম | ফিলিপ আন্দ্রে রুর্ক জুনিয়র ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫২ শেনাক্টাডি, নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
জাতীয়তা | মার্কিন |
পেশা | অভিনেতা, মুষ্টিযোদ্ধা, চিত্রনাট্যকার |
কর্মজীবন | ১৯৭৯-বর্তমান |
ফিলিপ আন্দ্রে "মিকি" রুর্ক জুনিয়র (ইংরেজি: Philip Andre "Mickey" Rourke Jr., /rʊərk/; জন্ম: ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫২)[১] হলেন একজন মার্কিন অভিনেতা ও চিত্রনাট্যকার। পাশাপাশি তিনি একজন অবসরপ্রাপ্ত মুষ্টিযোদ্ধা। তিনি সাধারণত নাট্য, মারপিঠ ও থ্রিলার চলচ্চিত্রে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করে থাকেন।
২০০৫ সালে রুর্ক মূলধারার হলিউড চলচ্চিত্রে ফিরে আসেন এবং নব্য নোয়া মারপিঠধর্মী থ্রিলার চলচ্চিত্র সিন সিটি-তে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করে একাধিক সমালোচনামূলক পুরস্কার জয়লাভ করেন। ২০০৮ সালে দ্য রেসলার চলচ্চিত্রে অভিনয় করে সেরা নাট্য চলচ্চিত্র অভিনেতা বিভাগে গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার ও শ্রেষ্ঠ প্রধান চরিত্রে অভিনেতা বিভাগে বাফটা পুরস্কার অর্জন করেন এবং শ্রেষ্ঠ অভিনেতার জন্য একাডেমি পুরস্কার ও স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[২] পরবর্তীকালে তিনি সাতটি ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে কাজ করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ২০১০ সালের আয়রন ম্যান টু ও দ্য এক্সপান্ডেবলস্ এবং ২০১১ সালের ইমমর্টালস্।
ফিলিপ আন্দ্রে রুর্ক জুনিয়র ১৯৫২ সালের ১৬ই সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কের শেনেক্টাডিতে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ফিলিপ আন্দ্রে রুর্ক সিনিয়র এবং মাতা অ্যানেট (প্রদত্ত নাম: ক্যামেরন)। তার পিতা আইরিশ ও জার্মান বংশোদ্ভূত এবং মাতা স্কটিশ, ফরাসি, ইংরেজ ও জার্মান বংশোদ্ভূত ছিলেন।[৩] তিনি রোমান ক্যাথলিক ধর্মাবলম্বী হিসেবে বেড়ে ওঠেন এবং এই বিশ্বাস আঁকড়ে রাখেন।[৪] তার পিতা অ্যামেচার বড়ি বিল্ডার ছিলেন। রুর্কের যখন ছয় বছর বয়স, তখন তার পিতা তাদের ছেড়ে চলে যান। পিতামাতার বিবাহবিচ্ছেদের পর তার মাতা মিয়ামির সৈকত পুলিশ কর্মকর্তা ও পূর্ব থেকে পাঁচ সন্তানের জনক ইউজিন আদ্দিসকে বিয়ে করেন। তার মায়ের বিয়ের পর রুর্ক তার ছোট ভাই জোয়ি ও বোন প্যাট্রিশিয়াকে নিয়ে দক্ষিণ ফ্লোরিডায় চলে যান। সেখানে তিনি ১৯৭১ সালে মিয়ামি বিচ সিনিয়র হাই স্কুল থেকে পাস করেন।