মিগ-২৯কে | |
---|---|
২০০৭ সালের এমএকেস এয়ার শোয়ে একটি রাশিয়ান মিগ-২৯কে | |
ভূমিকা | সর্ব-আবহাওয়ার বিমানবাহী রণতরী-ভিত্তিক বহুবিধ যুদ্ধবিমান |
উৎস দেশ | সোভিয়েত ইউনিয়ন / রাশিয়া |
নির্মাতা | মিকোয়ান |
প্রথম উড্ডয়ন | ২৩ জুলাই ১৯৮৮ |
প্রবর্তন | ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১০[১] |
অবস্থা | পরিষেবায় নিযুক্ত |
মুখ্য ব্যবহারকারী | ভারতীয় নৌবাহিনী রুশ নৌবাহিনী |
নির্মিত হচ্ছে | ২০০৫–বর্তমান[N ১][২][যাচাই প্রয়োজন] |
নির্মিত সংখ্যা | ৮৯[৩][যাচাই প্রয়োজন] |
ইউনিট খরচ | ইউএস$১৫ মিলিয়ন[৩][যাচাই প্রয়োজন] |
যা হতে উদ্ভূত | মিকোয়ান মিগ-২৯এম[৪] |
উদ্ভূত বিমান | মিকোয়ান মিগ-৩৫[৫][৬] |
মিকোয়ান মিগ-২৯কে সকল আবহাওয়ায় উপযোগী বিমানবাহী রণতরী-ভিত্তিক রুশ বহুবিধ যুদ্ধ বিমান, যা মিকোয়ান ডিজাইন ব্যুরো দ্বারা তৈরি করা হয়। মিগ-২৯কে ১৯৮০-এর দশকের শেষের দিকে মিগ-২৯এম থেকে তৈরি করা হয়। মিকোয়ান যুদ্ধ বিমানটিকে ৪+ প্রজন্মের বিমান হিসেবে বর্ণনা করে।[৭][৮]
একটি মাল্টি-ফাংশন রাডার ও বেশ কিছু নতুন ককপিট ডিসপ্লে; এইচওটিএএস (হ্যান্ডস-অন-থ্রোটল-অ্যান্ড-স্টিক) নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ;[৯] আরভিভি-এই (আর-৭৭ নামেও পরিচিত) আকাশ থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র, জাহাজ বিধ্বংসী ও রাডার বিধ্বংসী অভিযানের জন্য ক্ষেপণাস্ত্রের সমন্বয়; এবং বেশ কয়েকটি স্থল/স্ট্রাইক নির্ভুলতা-নির্দেশিত অস্ত্রের মত বৈশিষ্ট্যের দ্বারা উৎপাদন মানের মিগ-২৯কে প্রোটোটাইপ থেকে আলাদা হয়।
মিগ-২৯কে উৎপাদনের আদেশ দেওয়া হয়নি এবং মূলত দুটি প্রোটোটাইপই তৈরি করা হয়েছিল, কারণ রাশিয়ার নৌবাহিনী ১৯৯০-এর দশকের গোড়ার দিকে সু-২৭কে (পরে পুনরায় মনোনীত সু-৩৩) পছন্দ করে। মিকোয়ান ১৯৯২ সাল থেকে অর্থায়নের অভাব সত্ত্বেও মিগ-২৯কে বিমানের কাজ বন্ধ করেনি। একটি সাবেক সোভিয়েত বিমানবাহী রণতরী ক্রয়ের পর বিমানবাহী রণতরীতে বহনকারী যুদ্ধ বিমানের ভারতীয় প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে এই কর্মসূচিকে আরও উৎসাহ দেওয়া হয় এবং ভারতীয় নৌ-বিমান বাহিনী ২০০৯ সালে মিগ-২৯কে প্রথম গ্রহণ করে।
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; deagel
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; deagel.com
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Gordon_p40
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি