মিরাকল অন থার্টি ফোর্থ স্ট্রিট | |
---|---|
![]() প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রাপ্ত পোস্টার | |
পরিচালক | জর্জ সিয়েটন |
প্রযোজক | উইলিয়াম পার্লবার্গ |
চিত্রনাট্যকার | জর্জ সিয়েটন |
কাহিনিকার | ভ্যালেন্টাইন ডেভিস |
শ্রেষ্ঠাংশে | মরিন ওহারা জন পেইন ন্যাটালি উড এডমুন্ড গোয়েন |
সুরকার | সিরিল জে মকরিজ |
চিত্রগ্রাহক | লয়েড অ্যাহার্ন চার্লস জি ক্লার্ক |
সম্পাদক | রবার্ট এল সিম্পসন |
প্রযোজনা কোম্পানি | ২০ সেঞ্চুরি ফক্স |
পরিবেশক | ২০ সেঞ্চুরি ফক্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ৯৬ মিনিট |
দেশ | যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $৬,৩০,০০০ |
আয় | $২.৭ মিলিয়ন[১] |
মিরাকল অন থার্টি ফোর্থ স্ট্রিট (ইংরেজি: Miracle on 34th Street; যুক্তরাজ্যে দ্য বিগ হার্ট নামে মুক্তিপ্রাপ্ত) ১৯৪৭ সালের আমেরিকান ক্রিসমাস হাস্যরসাত্মক নাট্যধর্মী চলচ্চিত্র যেটি জর্জ সিয়েটন ভ্যালেন্টাইন ডেভিস এর গল্পের উপর ভিত্তি করে নির্মাণ করেছে। ছবির গল্প নিউ ইয়র্ক শহরের থ্যাংকস গিভিং ডে এবং বড়দিনকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে। এটিকে বড়দিনের সেরা চলচ্চিত্র হিসেবে ধরা হয়।[২][৩][৪]
চলচ্চিত্রটি তিনটি একাডেমী পুরস্কার জিতেছে। গোয়েন "শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা", ভ্যালেন্টাইন ডেভিস "শ্রেষ্ঠ লেখা" এবং "মৌলিক কাহিনী" দুটি বিভাগে পুরস্কার জিতেছে।
একজন বৃদ্ধ ক্রিস ক্রিংগল (এডমন্ড গোয়েন) নামে মাতাল সান্তা সেজে থ্যাংক গিভিং প্যারেডে উপস্থিত হয়। এরপর থেকে ক্রিংগল সবসময়ই মিডটাউন ম্যানহাটন এর মূল দোকানে উপস্থিত হতো। ক্রেতা এবং দোকানের কর্মচারীদের অবাক করতো ও বলতো যে সেই আসল সান্তা ক্লোস। এজন্য তাকে নিয়ে আদালতে মামলা হয় এবং তার মানসিক স্বাস্থ্য ও তার বিভিন্ন সমস্যা গুলো খতিয়ে দেখা হয়।
চলচ্চিত্রটি টার্নার ক্লাসিক মুভি এবং ফেথম ইভেন্টস্ এর অংশ হিসেবে ২০১৫ সালের ডিসেম্বর ২০ এবং ২৩ তারিখে পুনরায় প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।[৫]
মিরাকল অন থার্টি ফোর্থ স্ট্রিট চলচ্চিত্রটি বেশিরভাগ সমালোচকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পায়। চলচ্চিত্রটি বর্তমানে রোটেন টমেটোস এর কাছ থেকে ৯৬% রিভিউ নিয়ে "ফ্রেশ" রেটিং পেয়েছে।[৬]
"দ্য ক্যাথলিক লিজিউন অফ ডিকেনসি" চলচ্চিত্রটিকে "বি" রেটিং দেয়। এটি মূলত হয় ওহারা'র চরিত্রটি ছিল তালাকপ্রাপ্ত নারীর ভূমিকায় অভিনয় করা।[৭]