মীরাট মেট্রো | |
---|---|
সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |
মালিকানায় | এনসিআরটিসি |
অবস্থান | মীরাট, উত্তরপ্রদেশ |
পরিবহনের ধরন | দ্রুতগামী গণপরিবহন |
লাইনের (চক্রপথের) সংখ্যা | ২ (প্রথম পর্যায়) |
বিরতিস্থলের (স্টেশন) সংখ্যা | ২৯ (পরিকল্পিত) |
চলাচল | |
চালুর তারিখ | ২০২৪ |
পরিচালক সংস্থা | এনসিআরটিসি |
রেলগাড়ির দৈর্ঘ্য | ৪ টি কোচ |
কারিগরি তথ্য | |
মোট রেলপথের দৈর্ঘ্য | ৩৫ কিমি |
রেলপথের গেজ | স্ট্যান্ডার্ড গেজ |
বিদ্যুতায়ন | ২৫ কেভি, ৫০ হার্জ এসি ওএইচই |
গড় গতিবেগ | ৩৫ কিমি/ঘ (২২ মা/ঘ) |
শীর্ষ গতিবেগ | ৮০ কিমি/ঘ (৫০ মা/ঘ) |
মীরাট মেট্রো হল ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্যের মীরাট শহরের একটি প্রস্তাবিত দ্রুতগামী পরিবহন ব্যবস্থা। প্রকল্পের সম্ভাব্যতা অধ্যয়ন রাইটস দ্বারা ২০১৫ সালের জুন মাসে সম্পন্ন হয়েছিল। যেহেতু সরকার মীরাট মেট্রোর লাইন ১-কে আরআরটিএস-এর মধ্যে একীভূত করেছে, তাই আরআরটিএস প্রকল্পের সাথে এটি ২০২৫ সালের কাছাকাছি (পর্যায় ১) সম্পন্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এতে কমপক্ষে ৬,৫০০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। অন্য দিকে ইউপিএমআরসি মীরাট মেট্রো লাইন ২-এর বিশদ নকশার জন্য দরপত্র জারি করেছে।
উত্তরপ্রদেশ সরকারের কাছে ২০১৬ সালের জুলাই মাসে বিশদ প্রকল্প প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছিল। বিশদ প্রকল্প প্রতিবেদনটি এলএমআরসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক কুমার কেশব, রাইটস লিমিটেড গ্রুপের মহাব্যবস্থাপক পীযূষ কানসালের সঙ্গে মুখ্য সচিব অলোক রঞ্জনের কাছে ডিপিআর পেশ করেছিলেন।[১] ২০১৭ সালের জুন মাসের তথ্যমতে, প্রকল্পটি উচ্চ অগ্রাধিকারের দিল্লি–মিরাট র্যাপিড রেল প্রকল্পের (আরআরটিএস) পরিপ্রেক্ষিতে আটকে রাখা হয়েছিল।[২] উত্তরপ্রদেশ সরকারের মন্ত্রিসভা ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে মীরাট, কানপুর ও আগ্রা শহরে মেট্রো রেল নির্মাণের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছিল।[৩] বিশদ প্রকল্প প্রতিবেদনের (ডিপিআর) অনুমোদনের জন্য উত্তরপ্রদেশ সরকারের পক্ষ থেকে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে পাঠানো হয়েছিল।[৪]
মীরাট মেট্রোর লাইন ১ পরতাপুর থেকে মোদিপুরম পর্যন্ত বিস্তৃত। এই রেলপথটি ১২.৮ কিমি উত্তোলিত ও ৭.২ কিমি ভূগর্ভস্থ রেলপথ সহ মোট ২০ কিমি দীর্ঘ।[৫]
লাইন ২ শ্রদ্ধাপুরী ফেজ ২ থেকে জাগৃতি বিহার পর্যন্ত বিস্তৃত। এই রেলপথটি ১০.৭ কিমি উত্তোলিত ও ভূগর্ভস্থ ৪.৩ কিমি ভূগর্ভস্থ রেলপথ সহ মোট ১৫ কিমি দীর্ঘ।[৫]