মির্জা গালিব | |
---|---|
![]() চলচ্চিত্রের পোস্টার | |
পরিচালক | সোহরাব মোদী |
প্রযোজক | সোহরাব মোদী |
রচয়িতা | রাজিন্দর সিং বেদী (সংলাপ) |
চিত্রনাট্যকার | জে. কে. নন্দা |
কাহিনিকার | সাদাত হাসান মান্টো |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | গুলাম মোহাম্মদ |
চিত্রগ্রাহক | ভি. অবদূত |
সম্পাদক | ডি. শির্ধঙ্কর পি. বালাচন্দ্রন |
প্রযোজনা কোম্পানি | মিনার্ভা মুভিটোন |
পরিবেশক | মিনার্ভা মুভিটোন |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৪৫ মিনিট |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি উর্দু |
আয় | ₹ ১.৭ কোটি[১] |
মির্জা গালিব হল সোহরাব মোদী পরিচালিত ও প্রযোজিত ভারতীয় হিন্দি ও উর্দু ভাষার জীবনীমূলক চলচ্চিত্র। এটি কবি মির্জা গালিবের জীবনী অবলম্বনে নির্মিত হয়েছে। এতে নাম ভূমিকায় অভিনয় করেন ভারত ভূষণ এবং তার প্রেমিকা চরিত্রে অভিনয় করেন সুরাইয়া। চলচ্চিত্রটি ২য় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সর্ব ভারতের শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে রাষ্ট্রপতির স্বর্ণ পদক এবং শ্রেষ্ঠ হিন্দি ভাষার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে রাষ্ট্রপতির রৌপ্য পদক অর্জন করে। রাষ্ট্রপতি ভবনে এই চলচ্চিত্রের এক বিশেষ প্রদর্শনীর পর সুরাইয়ার গাওয়া মির্জা গালিবের গজল এবং তার অভিনয়ের প্রশংসা করে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরু তাকে বলেন, "আপনি গালিবকে ফিরিয়ে এনেছেন।"[২][৩]
সুরকার গুলাম মোহাম্মদ। গান এবং গজলে কন্ঠ দিয়েছেন সুরাইয়া, মোহাম্মদ রফি এবং তালাত মাহমুদ।[৪][৫]
মির্জা গালিব বক্স অফিসে ১,৭০,০০,০০০ রুপি আয় করে। এটি ১৯৫৪ সালের চতুর্থ শীর্ষ আয়কারী চলচ্চিত্র।[১]
পুরস্কার | বিভাগ | মনোনীত | ফলাফল |
---|---|---|---|
২য় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার[৬] | সর্ব ভারতের শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে রাষ্ট্রপতির স্বর্ণ পদক | মির্জা গালিব | বিজয়ী |
শ্রেষ্ঠ হিন্দি ভাষার পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে রাষ্ট্রপতির রৌপ্য পদক | |||
ফিল্মফেয়ার পুরস্কার | শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশনা (সাদাকালো) | রুশি কে. ব্যাঙ্কার | বিজয়ী |