মিশন: ইম্পসিবল - রোগ নেশন | |
---|---|
![]() চলচ্চিত্রের পোস্টার | |
পরিচালক | ক্রিস্টোফার ম্যাককুয়ের |
প্রযোজক |
|
চিত্রনাট্যকার | ক্রিস্টোফার ম্যাকুয়ের |
কাহিনিকার |
|
উৎস | ব্রুস গেলার কর্তৃক মিশন: ইম্পসিবল |
শ্রেষ্ঠাংশে |
|
সুরকার | জো ক্রিমার |
চিত্রগ্রাহক | রবার্ট এলসুইট |
সম্পাদক | এডি হ্যামিল্টন |
প্রযোজনা কোম্পানি |
|
পরিবেশক | প্যারামাউন্ট পিকচার্স |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৩১ মিনিট[১] |
দেশ | মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
ভাষা | ইংরেজি |
নির্মাণব্যয় | $ ১৫ কোটি[২] |
আয় | $ ৬৮ কোটি ২৩ লক্ষ |
মিশন: ইম্পসিবল - রোগ নেশন ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি মার্কিন অ্যাকশন স্পাই ধাঁচের চলচ্চিত্র। এটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন ক্রিস্টোফার ম্যাককুয়ের। এটি মিশন: ইম্পসিবল সিরিজের পঞ্চম চলচ্চিত্র এবং মিশন: ইম্পসিবল - গোস্ট প্রটোকল (২০১১) চলচ্চিত্রের পরবর্তী কিস্তি। ছায়াছবিটিতে অভিনয় করেছেন টম ক্রুজ, জেরেমি রেনার, ভিং রামেস, সায়মন পেগ, রেবেকা ফার্গুসন, শন হ্যারিস, অ্যালেক বল্ডউইন সহ আরো অনেকে। ক্রুজ, রেনার, পেগ ও রামেস তাদের আগের ভূমিকাতেই এখানে অভিনয় করেছেন। রোগ নেশন চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন টম ক্রুজ, জে. জে. আব্রামস ও স্কাইড্যান্স প্রডাকশনসের ডেভিড এলিসন। চলচ্চিত্রটিতে দেখানো হয়, আইএমএফ গুপ্তচর ইথান হান্ট (টম ক্রুজ) মার্কিন সরকারের নজর থেকে গা বাঁচিয়ে সিন্ডিকেট নামে একটি আন্তর্জাতিক অপরাধ সংস্থার অস্তিত্ব প্রমাণের চেষ্টা করে।
চলচ্চিত্রটির ধারণ কার্য শুরু হয় ২০১৪ সালের ২১ আগস্ট অস্ট্রিয়ার ভিয়েনায় আর শেষ হয় ২০১৫ সালের ১২ মার্চ। উত্তর আমেরিকায় প্যারামাউন্ট পিকচার্স চলচ্চিত্রটি মুক্তি দেয় ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই। মুক্তির প্রথম সপ্তাহেই এটি যুক্তরাষ্ট্র থেকেই ৫ কোটি ৫৫ লক্ষ ডলার আয় করে।[৩] এটি এখনো পর্যন্ত বিশ্বব্যাপী ৬৮ কোটি ২৩ লক্ষ মার্কিন ডলার আয় করেছে।
মিশন: ইম্পসিবল - রোগ নেশন: চলচ্চিত্রের সঙ্গীতায়োজন | ||||
---|---|---|---|---|
জো ক্রিমার কর্তৃক সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবাম | ||||
মুক্তির তারিখ | ২৮ জুলাই ২০১৫ | |||
ঘরানা | আবহ সঙ্গীত | |||
দৈর্ঘ্য | ৭৩:২১ | |||
সঙ্গীত প্রকাশনী | লা-লা ল্যান্ড রেকর্ডস, প্যারামাউন্ট মিউজিক | |||
প্রযোজক | জো ক্রিমার, জন ফিঙ্কলে | |||
জো ক্রিমার কালক্রম | ||||
| ||||
| ||||
মিশন: ইম্পসিবল - রোগ নেশন চলচ্চিত্রের আবহ সঙ্গীতের সুরকার ছিলেন জো ক্রিমার। তিনি এর আগেও পরিচালক ম্যাককুয়েরের সাথে দি ওয়ে অফ দ্য গান এবং জ্যাক রিচার চলচ্চিত্রে কাজ করেছেন। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে চলচ্চিত্রটির সুরকার হিসেবে ক্রিমারের নাম ঘোষণা করা হয়।[৪] সাউন্ডট্র্যাকের হার্ডকপি লা-লা ল্যান্ড রেকর্ডস ২০১৫ সালের ২৮ জুলাই প্রকাশ করে। আর একই তারিখে প্যারামাউন্ট মিউজিক এর ডিজিটাল সংস্করণ প্রকাশ করে।
সকল গানের সুরকার জো ক্রিমার।
নং. | শিরোনাম | দৈর্ঘ্য |
---|---|---|
১. | "দি এ৪০০" | ৬:৩৮ |
২. | "সোলোমন লেন" | ৪:০৮ |
৩. | "গুড ইভনিং, মিস্টার হান্ট" | ২:৩৫ |
৪. | "এসকেপ টু ডেঞ্জার" | ২:৪৬ |
৫. | "হাভানা টু ভিয়েনা" | ৫:১৩ |
৬. | "এ ফ্লাইট অ্যাট দি অপেরা" | ২:২৩ |
৭. | "দ্য সিন্ডিকেট" | ৩:৪৪ |
৮. | "দ্য প্ল্যান" | ৩:২১ |
৯. | "ইট'স ইম্পসিবল" (সিডি এক্সক্লুসিভ ট্র্যাক) | ১:২৩ |
১০. | "দ্য টোরাস" | ৭:০২ |
১১. | "মরক্কো পারসুইট" | ২:২৯ |
১২. | "গ্রেভ কনসেকুয়েন্সেস" | ৪:১২ |
১৩. | "এ ম্যাটার অব গোয়িং" | ৫:০৫ |
১৪. | "দ্য ব্লেনেম সিকুয়েন্স" | ৪:০০ |
১৫. | "অডিয়েন্স উইথ দ্য প্রাইম মিনিস্টার" | ৪:২৩ |
১৬. | "দিস ইজ দি এন্ড, মিস্টার হান্ট" (সিডি এক্সক্লুসিভ ট্র্যাক) | ৩:৪৮ |
১৭. | "এ ফগি নাইট ইন লন্ডন" | ২:১০ |
১৮. | "মিট দি আইএমএফ" | ১:৪৭ |
১৯. | "ফিনালে অ্যান্ড কার্টেইন কল" | ৬:১৪ |