মুন্ডা ভাষা

মুন্ডা
Mundaic
জাতিতত্ত্বমুন্ডা জনগোষ্ঠী
ভৌগোলিক বিস্তারদক্ষিণ এশিয়া
ভাষাগত শ্রেণীবিভাগঅস্ট্রো-এশীয়
  • মুন্ডা
প্রত্ন-ভাষাপ্রত্ন-মুন্ডা
উপবিভাগ
আইএসও ৬৩৯-২/mun
গ্লটোলগmund1335[]
{{{mapalt}}}
মুন্ডা ভাষাভাষীদের উল্লেখযোগ্য ঘনত্ব সহ এলাকার মানচিত্র

মুন্ডা ভাষা হলো ভারত, বাংলাদেশনেপালে প্রায় ৯০ লক্ষ মানুষের দ্বারা কথিত ভাষাগুলোর একটি ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত গোষ্ঠী।[][][] ঐতিহাসিকভাবে এগুলোকে কোলারিয়ান ভাষা বলা হত। এগুলো অস্ট্রো-এশীয় ভাষা পরিবারের একটি শাখা গঠন করে, যার অর্থ এগুলো মন, খমের, ভিয়েতনামী ভাষার পাশাপাশি থাইল্যান্ড, লাওস এবং দক্ষিণ চীনের কিছু সংখ্যালঘু ভাষার সাথে দূরবর্তীভাবে সম্পর্কিত।[] ভুমিজ, হো, মুন্ডারি এবং সাঁওতালি হলো উল্লেখযোগ্য কিছু মুন্ডা ভাষা।[][][]

মুন্ডা ভাষা পরিবার দুটি প্রধান শাখায় বিভক্ত: উত্তর মুন্ডা এবং দক্ষিণ মুন্ডা। উত্তর মুন্ডা ভাষা ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, বিহার, ওড়িশা এবং পশ্চিমবঙ্গের ছোট নাগপুর মালভূমিতে বলা হয়। এছাড়াও বাংলাদেশনেপালের কিছু অংশেও উত্তর মুন্ডা ভাষা প্রচলিত। অন্যদিকে, দক্ষিণ মুন্ডা ভাষা কেন্দ্রীয় ওড়িশা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ ও ওড়িশার সীমান্তবর্তী এলাকায় বলা হয়।[][১০][১১]

মুন্ডা ভাষা পরিবারের দুটি শাখার মধ্যে উত্তর মুন্ডা শাখার ভাষাগুলো বেশি প্রচলিত। এই শাখার সাঁওতালি ভাষা সবচেয়ে বেশি মানুষ বলে এবং ভারতে এটি একটি সরকারি স্বীকৃত ভাষা। দক্ষিণ মুন্ডা শাখার তুলনায় উত্তর মুন্ডার বক্তার সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ। সাঁওতালির পরে, মুন্ডারি ও হো ভাষা বক্তার সংখ্যায় যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে। এরপর রয়েছে কোরকুসোরা ভাষা। বাকি মুন্ডা ভাষাগুলো বিচ্ছিন্ন ছোট ছোট জনগোষ্ঠী ব্যবহার করে এবং এই ভাষাগুলোর তেমন বিবরণ পাওয়া যায় না।[১২]

মুন্ডা ভাষাগুলোর বৈশিষ্ট্য: মুন্ডা ভাষায় তিনটি সংখ্যা ব্যবহার করা হয় - একবচন, দ্বিবচন এবং বহুবচন। মুন্ডা ভাষায় দুটি লিঙ্গ ব্যবহার করা হয় - সজীব এবং নির্জীব। 'আমরা' বলার সময় মুন্ডা ভাষায় দুটি ভাষা ব্যবহার করা হয় - সমষ্টিবাচক (বক্তা নিজেকে অন্তর্ভুক্ত করেন) এবং ব্যক্তিবাচক (বক্তা নিজেকে বাদ দেন)।[১৩] মুন্ডা ভাষায় কাল নির্দেশ করার জন্য প্রত্যয় বা সহায়ক ক্রিয়ার ব্যবহার করা হয়।[১৪][১৫] মুন্ডা ভাষায় শব্দের আংশিক, সম্পূর্ণ ও জটিল পুনরাবৃত্তি ব্যবহার করা হয়। মুন্ডা ভাষা বহুসংশ্লেষী এবং সমীভূত শব্দ-নির্মাণকারী। মুন্ডা ভাষায় শব্দের মাঝখানে ব্যতীত ব্যঞ্জনধ্বনির ক্রমিক সমাহার বিরল।[১৬][১৭]

১৯০৬ সালে, জর্জ আব্রাহাম গ্রিয়ারসন ভারতের ভাষাগত সমীক্ষা (Linguistic Survey of India) সম্পন্ন করেছিলেন, যা ভারতের ভাষাগুলির একটি বিশাল ও ব্যাপক জরিপ ছিল।

উৎপত্তি

[সম্পাদনা]
বর্তমানে অস্ট্রোএশিয়াটিক ভাষাগুলোর বিস্তৃতি

বেশিরভাগ ভাষাবিদ, যেমন পল সিডওয়েল (২০১৮), মনে করেন যে প্রত্ন-মুন্ডা ভাষা সম্ভবত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার কোথাও প্রত্ন-অস্ট্রোএশিয়াটিক ভাষা থেকে আলাদা হয়েছিল। প্রায় ৪০০০-৩৫০০ বছর আগে ( আনু. ২০০০ – আনু. ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে) এটি বর্তমান ওড়িশার উপকূলে পৌঁছায় এবং ইন্দো-আর্যদের আগমনের পর এই অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে।[১৮]

রাউ ও সিডওয়েল (২০১৯)[১৯][২০] এবং ব্ল্যাঞ্চ (২০১৯)[২১] মনে করেন যে প্রাক-প্রত্ন-মুন্ডা ভাষা স্থলপথে নয়, বরং সামুদ্রিক পথে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া থেকে প্রায় ১৫০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে মহানদী নদীর তীরে এসে পৌঁছেছিল। এরপর মুন্ডা ভাষা মহানদী অববাহিকায় ছড়িয়ে পড়ে। ২০২১ সালের গবেষণায় দেখা গেছে যে মুন্ডা ভাষা পূর্ব উত্তরপ্রদেশ পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল এবং পূর্ব-ইন্দো-আর্য ভাষাগুলোর ওপর প্রভাব ফেলেছিল।[২২][২৩]

শ্রেণিবিভাগ

[সম্পাদনা]

মুন্ডা ভাষাগোষ্ঠী পাঁচটি স্পষ্ট শাখায় বিভক্ত (করকু একটি বিচ্ছিন্ন ভাষা হিসেবে, রেমো, সাভারা, খেরওয়ারি এবং খারিয়া-জুয়াং)। তবে, এই শাখাগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক নিয়ে বিতর্ক রয়েছে।

ডিফ্লথ (১৯৭৪)

[সম্পাদনা]

ডিফ্লথ (১৯৭৪) এর দ্বিপাক্ষিক শ্রেণিবিভাগ ব্যাপকভাবে উল্লেখ করা হয়:

ডিফ্লথ (২০০৫)

[সম্পাদনা]

ডিফ্লথ (২০০৫) কোরাপুতকে বজায় রাখেন (অ্যান্ডারসন এটিকে প্রত্যাখ্যান করেন নিচে দেখুন), কিন্তু দক্ষিণ মুণ্ডার ধারণাটি বাতিল করে খারিয়া-জুয়াংকে উত্তরের ভাষাগুলোর সাথে স্থাপন করেন:

মুন্ডা 
 কোরাপুত 

রেমো

সাঁওরা

 কোরে   মুন্ডা 

খারিয়াজুয়াং

 উত্তর   মুন্ডা 

কর্কু

খেরওয়ারিয়ান

অ্যান্ডারসন (১৯৯৯)

[সম্পাদনা]

গ্রেগরি অ্যান্ডারসনের ১৯৯৯ সালের প্রস্তাবনা নিম্নরূপ।[২৪]

যাইহোক, ২০০১ সালে, অ্যান্ডারসন খারিয়া এবং জুয়াং-কে জুয়াং-খারিয়া শাখা থেকে আলাদা করেন এবং তার পূর্ববর্তী গুতোব-রেমো-গটাʔ শাখা থেকে গটাʔ-কেও বাদ দেন। সুতরাং, তার ২০০১ সালের প্রস্তাবনা দক্ষিণ মুণ্ডার জন্য ৫টি শাখা নিয়ে আসে।

অ্যান্ডারসন (২০০১)

[সম্পাদনা]

অ্যান্ডারসন (২০০১) কোরাপুটের বৈধতাকে প্রত্যাখ্যান করার পাশাপাশি ডিফ্লথ (১৯৭৪) এর তত্ত্বটিকে অনুসরণ করেন। তিনি আকারগত তুলনার (morphological comparison) ভিত্তিতে প্রস্তাব করেন যে প্রত্ন-দক্ষিণ মুণ্ডা সরাসরি ডিফ্লথের তিনটি কন্যা শাখায় (Daughter groups) বিভক্ত হয়েছে: খারিয়া-জুয়াং, সোরা-গোরাম (সাভারা), এবং গুতোব-রেমো-গটাঁ (রেমো)।[২৬]

তার দক্ষিণ মুণ্ডা শাখায় নিম্নলিখিত পাঁচটি শাখা রয়েছে, যেখানে উত্তর মুণ্ডা শাখাটি ডিফ্লথ (১৯৭৪) এবং অ্যান্ডারসন (১৯৯৯)-এর অনুরূপ।

সোরাগোরাম   জুয়াংখারিয়াগুতোবরেমোগটাঁʔ

  • বিঃদ্রঃ সংযোগ (Linkage) "↔" প্রতীকটি বিশেষ উদ্ভাবনী সমোপ্রকরণকে নির্দেশ করে (কাঠামোগত, শাব্দিক)। অস্ট্রোনেশিয়ান এবং পাপুয়ান ভাষাবিজ্ঞানে ম্যালকম রস একে "সংযোগ" বলে অভিহিত করেছেন।

সিডওয়েল (২০১৫)

[সম্পাদনা]

পল সিডওয়েল (২০১৫:১৯৭)[২৭] মুন্ডাকে ৬টি সমন্বয়মূলক শাখা নিয়ে গঠিত বলে মনে করেন এবং দক্ষিণ মুন্ডাকে একটি একীভূত উপগোষ্ঠী হিসাবে গ্রহণ করেন না।

পরিসর

[সম্পাদনা]
ভাষার নাম বক্তার সংখ্যা (২০১১) ভৌগলিক অবস্থান
করওয়া ২৮,৪০০ ছত্তিশগড়, ঝাড়খণ্ড
বিরযিয়া ২৫,০০০ ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ
মুন্ডারি ১,৬০০,০০০ ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, বিহার
আসুর ৭,০০০ ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়, ওড়িশা
হো ১,৪০০,০০০ ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ
বিরহোর ২,০০০ ঝাড়খণ্ড
সাঁওতালি ৭,৪০০,০০০ ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বিহার, আসাম, বাংলাদেশ, নেপাল
তুরি ২,০০০ ঝাড়খণ্ড
কর্কু ৭২৭,০০০ মধ্যপ্রদেশ, মহারাষ্ট্র
খারিয়া ২৯৮,০০০ ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড়
জুয়াঙ ৩০,৪০০ ওড়িশা
গটা ৪,৫০০ ওড়িশা
বন্ডা ৯,০০০ ওড়িশা
গুটোব ১০,০০০ ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ
গোরুম ২০ ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ
সোরা ৪১০,০০০ ওড়িশা, অন্ধ্রপ্রদেশ
জুরাই ২৫,০০০ ওড়িশা
লোধি ২৫,০০০ ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ
কোডা ৪৭,৩০০ পশ্চিমবঙ্গ, ওড়িশা, বাংলাদেশ
কোল ১,৬০০ পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড, বাংলাদেশ

পুনর্গঠন

[সম্পাদনা]

সিডওয়েল এবং রাউ (২০১৫: ৩১৯, ৩৪০-৩৬৩) মূল-মুন্ডা ভাষার আদিরূপগুলো পুনর্গঠন করেছেন।[২৮] এরপর থেকে রাউ (২০১৯) এই মূল-মুন্ডা পুনর্গঠন প্রক্রিয়া আরও পরিমার্জিত ও উন্নত করেছেন।[২৯][৩০]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. হ্যামারস্ট্রোম, হারাল্ড; ফোরকেল, রবার্ট; হাস্পেলম্যাথ, মার্টিন, সম্পাদকগণ (২০১৭)। "Mundaic"গ্লোটোলগ ৩.০ (ইংরেজি ভাষায়)। জেনা, জার্মানি: মানব ইতিহাস বিজ্ঞানের জন্য ম্যাক্স প্লাংক ইনস্টিটিউট। 
  2. Anderson, Gregory D. S. (২৯ মার্চ ২০১৭), "Munda Languages", Oxford Research Encyclopedia of Linguistics, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-938465-5, ডিওআই:10.1093/acrefore/9780199384655.013.37 
  3. Hock, Hans Henrich; Bashir, Elena, সম্পাদকগণ (২৩ জানুয়ারি ২০১৬)। The Languages and Linguistics of South Asiaআইএসবিএন 9783110423303ডিওআই:10.1515/9783110423303 
  4. "Santhali"Ethnologue (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০২৪ 
  5. Bradley (2012) notes, MK in the wider sense including the Munda languages of eastern South Asia is also known as Austroasiatic
  6. Pinnow, Heinz-Jurgen। "A comparative study of the verb in Munda language" (পিডিএফ)Sealang.com। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৫ 
  7. Daladier, Anne। "Kinship and Spirit Terms Renewed as Classifiers of "Animate" Nouns and Their Reduced Combining Forms in Austroasiatic"। Elanguage। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০১৫ 
  8. Anderson, Gregory D. S. (২৯ মার্চ ২০১৭), "Munda Languages", Oxford Research Encyclopedia of Linguistics, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-938465-5, ডিওআই:10.1093/acrefore/9780199384655.013.37 
  9. Bhattacharya, S. (১৯৭৫)। "Munda studies: A new classification of Munda"। Indo-Iranian Journal17 (1): 97–101। আইএসএসএন 1572-8536এসটুসিআইডি 162284988ডিওআই:10.1163/000000075794742852 
  10. "Munda languages"The Language Gulper। সংগ্রহের তারিখ ১৪ মে ২০১৯ 
  11. Anderson, Gregory D. S. (২৯ মার্চ ২০১৭), "Munda Languages", Oxford Research Encyclopedia of Linguistics, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-938465-5, ডিওআই:10.1093/acrefore/9780199384655.013.37 
  12. Anderson, Gregory D. S. (২৯ মার্চ ২০১৭), "Munda Languages", Oxford Research Encyclopedia of Linguistics, Oxford University Press, আইএসবিএন 978-0-19-938465-5, ডিওআই:10.1093/acrefore/9780199384655.013.37 
  13. Kidwai, Ayesha (২০০৮), "Gregory D. S. Anderson the Munda Verb: Typological Perspectives", Annual Review of South Asian Languages and Linguistics, Trends in Linguistics. Studies and Monographs [TiLSM], Berlin, New York: Mouton de Gruyter, পৃষ্ঠা 265–272, আইএসবিএন 978-3-11-021150-4, ডিওআই:10.1515/9783110211504.4.265 
  14. Anderson, Gregory D. S. (৭ মে ২০১৮), Urdze, Aina, সম্পাদক, "Reduplication in the Munda languages", Non-Prototypical Reduplication, Berlin, Boston: De Gruyter, পৃষ্ঠা 35–70, আইএসবিএন 978-3-11-059932-9, ডিওআই:10.1515/9783110599329-002 
  15. Kidwai, Ayesha (২০০৮), "Gregory D. S. Anderson the Munda Verb: Typological Perspectives", Annual Review of South Asian Languages and Linguistics, Trends in Linguistics. Studies and Monographs [TiLSM], Berlin, New York: Mouton de Gruyter, পৃষ্ঠা 265–272, আইএসবিএন 978-3-11-021150-4, ডিওআই:10.1515/9783110211504.4.265 
  16. Donegan, Patricia Jane; Stampe, David। "South-East Asian Features in the Munda Languages"Berkley Linguistics Society 
  17. Anderson, Gregory D. S. (১ জানুয়ারি ২০১৪), "5 Overview of the Munda Languages", The Handbook of Austroasiatic Languages (2 vols), BRILL, পৃষ্ঠা 364–414, আইএসবিএন 978-90-04-28357-2, ডিওআই:10.1163/9789004283572_006 
  18. Sidwell, Paul. 2018. Austroasiatic Studies: state of the art in 2018 ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মে ২০১৯ তারিখে. Presentation at the Graduate Institute of Linguistics, National Tsing Hua University, Taiwan, 22 May 2018.
  19. Rau, Felix; Sidwell, Paul (২০১৯)। "The Munda Maritime Hypothesis"। Journal of the Southeast Asian Linguistics Society (JSEALS)12 (2)। hdl:10524/52454আইএসএসএন 1836-6821 
  20. Rau, Felix and Paul Sidwell 2019. "The Maritime Munda Hypothesis." ICAAL 8, Chiang Mai, Thailand, 29–31 August 2019. ডিওআই:10.5281/zenodo.3365316
  21. Blench, Roger. 2019. The Munda maritime dispersal: when, where and what is the evidence?
  22. Ivani, Jessica K; Paudyal, Netra; Peterson, John (2021). Indo-Aryan – a house divided? Evidence for the east–west Indo-Aryan divide and its significance for the study of northern South Asia. Journal of South Asian Languages and Linguistics, 7(2):287-326. ডিওআই:10.1515/jsall-2021-2029
  23. John Peterson (অক্টোবর ২০২১)। "The spread of Munda in prehistoric South Asia -the view from areal typology To appear in: Volume in Celebration of the Bicentenary of Deccan College Post-Graduate and Research Institute (Deemed University)"। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০২২ 
  24. Anderson, Gregory D.S. (1999). "A new classification of the Munda languages: Evidence from comparative verb morphology." Paper presented at 209th meeting of the American Oriental Society, Baltimore, MD.
  25. Anderson, G.D.S. (২০০৮)। ""Gtaʔ" The Munda Languages. Routledge Language Family Series. London: Routledge. pp. 682-763"। Routledge Language Family Series (3): 682–763। 
  26. Anderson, Gregory D S (২০০১)। A New Classification of South Munda: Evidence from Comparative Verb Morphology। Indian Linguistics। 62। Poona: Linguistic Society of India। পৃষ্ঠা 21–36। 
  27. Sidwell, Paul. 2015. "Austroasiatic classification." In Jenny, Mathias and Paul Sidwell, eds (2015). The Handbook of Austroasiatic Languages. Leiden: Brill.
  28. Sidwell, Paul and Felix Rau (2015). "Austroasiatic Comparative-Historical Reconstruction: An Overview." In Jenny, Mathias and Paul Sidwell, eds (2015). The Handbook of Austroasiatic Languages. Leiden: Brill.
  29. Rau, Felix. (2019). Advances in Munda historical phonology. Zenodo. ডিওআই:10.5281/zenodo.3380908
  30. Rau, Felix. (2019). Munda cognate set with proto-Munda reconstructions (Version 0.1.0) [Data set]. Zenodo. ডিওআই:10.5281/zenodo.3380874

আরও পড়ুন

[সম্পাদনা]
  • Anderson, Gregory D S (২০০৭)। The Munda verb: typological perspectives। Trends in linguistics। 174। Berlin: Mouton de Gruyter। আইএসবিএন 978-3-11-018965-0 
  • Anderson, Gregory D S, সম্পাদক (২০০৮)। Munda Languages। Routledge Language Family Series। 3। Routledge। আইএসবিএন 978-0-415-32890-6 
  • Anderson, Gregory D. S. (২০১৫)। "Prosody, phonological domains and the structure of roots, stems and words in the Munda languages in a comparative/historical light."। Journal of South Asian Languages and Linguistics2 (2): 163–183। এসটুসিআইডি 63980668ডিওআই:10.1515/jsall-2015-0009অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  • Anderson, Gregory D. S.; Boyle, John P. (২০০২)। "Switch-Reference in South Munda"। Macken, Marlys A.। Papers from the 10th Annual Meeting of the Southeast Asian Linguistics Society (পিডিএফ)। Tempe, AZ: Arizona State University, South East Asian Studies Program। পৃষ্ঠা 39–54। ২০১৫-০৬-১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  • Brown, E. K., সম্পাদক (২০০৬)। "Munda Languages"। Encyclopedia of Languages and Linguistics। Oxford: Elsevier Press। 
  • Donegan, Patricia; Stampe, David (২০০২)। "South-East Asian Features in the Munda Languages: Evidence for the Analytic-to-Synthetic Drift of Munda"। Chew, Patrick। Proceedings of the 28th Annual Meeting of the Berkeley Linguistics Society, Special Session on Tibeto-Burman and Southeast Asian Linguistics, in honour of Prof. James A. Matisoff। Berkeley, CA: Berkeley Linguistics Society। পৃষ্ঠা 111–129। 
  • Newberry, J (২০০০)। North Munda hieroglyphics। Victoria, BC: J Newberry। 
  • Śarmā, Devīdatta (২০০৩)। Munda: sub-stratum of Tibeto-Himalayan languages। Studies in Tibeto-Himalayan languages। 7। New Delhi: Mittal Publications। আইএসবিএন 81-7099-860-3 
  • Varma, Siddheshwar (১৯৭৮)। Munda and Dravidian languages: a linguistic analysis। Hoshiarpur: Vishveshvaranand Vishva Bandhu Institute of Sanskrit and Indological Studies, Panjab University। ওসিএলসি 25852225 
  • Zide, Norman H.; Anderson, G. D. S. (১৯৯৯)। Bhaskararao, P., সম্পাদক। "The Proto-Munda Verb and Some Connections with Mon-Khmer"। Working Papers International Symposium on South Asian Languages Contact and Convergence, and Typology। Tokyo: 401–421। 
  • Zide, Norman H.; Anderson, Gregory D. S. (২০০১)। "The Proto-Munda Verb: Some Connections with Mon-Khmer"। Subbarao, K. V.; Bhaskararao, P.। Yearbook of South-Asian Languages and Linguistics। Delhi: Sage Publications। পৃষ্ঠা 517–540। ডিওআই:10.1515/9783110245264.517 
  • Anderson, Gregory D. S.; Zide, Norman H. (২০০১)। "Recent Advances in the Reconstruction of the Proto-Munda Verb"। Brinton, Laurel J.। Historical Linguistics 1999: Selected papers from the 14th International Conference on Historical Linguistics, Vancouver, 9–13 August 1999। Current Issues in Linguistic Theory। 215। Amsterdam: Benjamins। পৃষ্ঠা 13–30। আইএসবিএন 978-90-272-3722-4ডিওআই:10.1075/cilt.215.03and 
Historical migrations
  • Blench, Roger (২০১৯-০৭-১৯)। The Munda maritime dispersal: when, where and what is the evidence? (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। 
  • Rau, Paul; Sidwell, Felix (২০১৯)। The Maritime Munda Hypothesis। ICAAL 8, Chiang Mai, Thailand, 29–31 August 2019। ডিওআই:10.5281/zenodo.3365316অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  • Rau, Felix; Sidwell, Paul (২০১৯)। "The Maritime Munda Hypothesis"। Journal of the Southeast Asian Linguistics Society12 (2): 31–53। hdl:10524/52454অবাধে প্রবেশযোগ্য 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]