মুরাদি মসজিদ | |
---|---|
স্থানীয় নাম ইংরেজি: Xhamia e Muradies | |
অবস্থান | ভলোরে |
স্থানাঙ্ক | ৪০°২৮′০৯″ উত্তর ১৯°২৯′২৭″ পূর্ব / ৪০.৪৬৯০৪৯° উত্তর ১৯.৪৯০৯৩২° পূর্ব |
নির্মিত | তারিখ পরিসীমা ১১ তম এবং ১৩ শতকের মধ্যে। মিনারের রেট্রোফিট: ১৫৫৭ |
স্থপতি | মিমার সিনান |
অবৈধ উপাধি | |
সূত্র নং | X১৩৬৪ |
মুরাদি মসজিদ (আলবেনীয়: Xhamia e Muradies) বা লিড মসজিদ (Xhamia e Plumbit) হল আলবেনিয়ার একটি ইসলামি সাংস্কৃতিক স্মৃতিস্তম্ভ, যা ভলোরে অবস্থিত। মসজিদটি ১৫৩৭ সালে সুলতান সুলাইমানের শাসনামলে বিখ্যাত উসমানীয় তুর্কি স্থপতি মিমার সিনান দ্বারা নির্মিত হয়েছিল।[১] মসজিদটি ভ্লোরা শহরের কেন্দ্রস্থলে একটি চত্বরে অবস্থিত। এর চারপাশ রাস্তা দিয়ে ঘেরা। এটি সাদিক জোতাজের পশ্চিমে, লেফ সাল্লাটার দক্ষিণে এবং পাপা ক্রিস্টো নেগোভানি রাস্তার পূর্বে অবস্থিত। ১৫৪২ খ্রিস্টাব্দে মসজিদটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়।[২]
কাঠামোটি মূল ভবন ও মিনার নিয়ে গঠিত। ভবনটি ১০ থেকে ১১ বর্গমিটার এবং মিনারটির দৈর্ঘ্য ১৮ মিটার। অতীতে, এখানে একটি চত্বর ছিল যা পরে ধ্বংস করা হয়। মসজিদটিতে একটি গম্ভুজ, বহুভুজ আকারের ভিত্তি, খিলানযুক্ত জানালা রয়েছে। এর দেয়াল ধ্রুপদী ত্রিভুজাকারের। মুরাদি মসজিদের দুধরনের রঙের ইটের স্তর দিয়ে তৈরি। মিনার তৈরিতে সাদা ছেনা পাথর ব্যবহার হয়। এতে নামাজ ঘর রয়েছে যা নির্মাণে ব্যবহৃত ইটগুলির গঠন, গুণমান, রঙের পাশাপাশি আকার এবং ক্রমগুলির মধ্যেও একটি বৈসাদৃশ্য রয়েছে। মসজিদের মিনারটি নির্মাণের জন্য বড় সাদা ছিদ্রযুক্ত পাথর ব্যবহৃত হয়েছে।[৩]
বিশ্বাস করা হয় যে সাংস্কৃতিক স্মৃতিস্তম্ভটি আলবেনীয় স্থপতি মিমার সিনানি নকশা করেন। তিনি উসমানীয় সাম্রাজ্যের একজন নেতৃস্থানীয় মসজিদ নির্মাতা এবং ইস্তাম্বুলের বড় সুলেমানি মসজিদের প্রণেতা ছিলেন।[৩]