মুসা জামির | |
---|---|
পর্যটন মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৮ অক্টোবর ২০১৫ – ১১ নভেম্বর ২০১৮ | |
রাষ্ট্রপতি | আব্দুল্লাহ ইয়ামিন |
পূর্বসূরী | আহমেদ আদিব |
উত্তরসূরী | আলী ওয়াহেদ |
পররাষ্ট্র মন্ত্রী | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | |
রাষ্ট্রপতি | মোহাম্মদ মুইজ্জু |
পূর্বসূরী | আব্দুল্লাহ শহিদ |
মালদ্বীপের প্রগ্রেসিভ পার্টির ভাইস প্রেসিডেন্ট | |
কাজের মেয়াদ ২৮ অক্টোবর ২০১৫ – ১১ নভেম্বর ২০১৮ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | মালে, মালদ্বীপ |
জাতীয়তা | মালদ্বীপিয়ান |
রাজনৈতিক দল | মালদ্বীপের প্রগতিশীল দল (২০১১-বর্তমান) |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | পিপলস অ্যালায়েন্স (২০০৮-২০১১) |
মুসা জমির মালদ্বীপের বর্তমান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এর আগে তিনি ২৮ অক্টোবর ২০১৫ থেকে ১১ নভেম্বর ২০১৯ পর্যন্ত মালদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[১] তিনি একই মেয়াদে মালদ্বীপের সোশ্যাল কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। [২] মুসা জমির ২০০৯ - ২০১৪ সাল পর্যন্ত ১৭তম মজলিসের সদস্য ছিলেন।
জমির ইউনিভার্সিটি অফ সান্ডারল্যান্ড থেকে ব্যাচেলর অফ বিজনেস ম্যানেজমেন্ট এবং কার্ডিফ মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটি থেকে ব্যবসায় প্রশাসনে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন। [৩]
জমির ২০০৮ সালে অধুনা বিলুপ্ত পিপলস অ্যালায়েন্সের (পিএ) প্রতিষ্ঠাতাদের একজন ছিলেন, যেটি তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন এবং ইভেন্টে প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন। তিনি ২০১১ সালে প্রগ্রেসিভ পার্টি অফ মালদ্বীপে (পিপিএম) যোগদান করেছিলেন যার জন্য তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এবং পার্টির কার্যক্রমে সহায়ক ছিল। ২০০৯ - ২০১৪ সাল পর্যন্ত তিনি ১৭তম গণ মজলিসে কিনবিধুর এমপি ছিলেন। তিনি বিভিন্ন কমিটির সদস্য ছিলেন এবং ২৮ অক্টোবর ২০১৫ - ১৭ নভেম্বর ২০১৮ সাল পর্যন্ত রাষ্ট্রপতি ইয়ামিনের মেয়াদে পর্যটন মন্ত্রী ছিলেন[৩][৪]
মালদ্বীপের জীবনী বিষয়ক এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |