মুহম্মদ হোসেইন তবাতবাঈ | |
---|---|
سید محمدحسین طباطبایی | |
অন্য নাম | আল্লামা তবাতবাঈ |
ব্যক্তিগত তথ্য | |
জন্ম | |
মৃত্যু | ১৫ নভেম্বর ১৯৮১ | (বয়স ৭৮)
ধর্ম | ইসলাম |
জাতীয়তা | পারসিক |
আদি নিবাস | তাবরিজ, ইরান |
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
নাগরিকত্ব | ইরানি |
যুগ | ২০শ শতাব্দী দর্শন |
অঞ্চল | ইসলামি দর্শন ইরানি দর্শন |
আখ্যা | শিয়া |
শিক্ষালয় | দ্বাদশী |
ব্যবহারশাস্ত্র | জাফরি |
ধর্মীয় মতবিশ্বাস | ইসনা আশারিয়া |
প্রধান আগ্রহ | |
উল্লেখযোগ্য ধারণা | কোরআন দিয়ে কোরআন ব্যাখ্যা |
উল্লেখযোগ্য কাজ | তফসীর আল-মীজান |
অন্য নাম | আল্লামা তবাতবাঈ |
প্রতিষ্ঠান | কোম হওজা |
মুসলিম নেতা | |
শিক্ষক | আলী তবাতবাঈ, মুহম্মদ হোসেইন নাঈনী, মুহম্মদ হোসেইন গরবী |
যার দ্বারা প্রভাবিত | |
সৈয়দ মুহম্মদ হোসেইন তবাতবাঈ (আরবি: السيد محمد حسين الطباطبائي, ফার্সি: سید محمدحسین طباطبایی; ১৬ মার্চ ১৯০৩ – ১৫ নভেম্বর ১৯৮১) ছিলেন একজন ইরানি মুসলিম পণ্ডিত, তাত্ত্বিক, দার্শনিক এবং আধুনিক শিয়া ইসলামের অন্যতম বিশিষ্ট চিন্তক।[৩] তিনি তাঁর ২৭ খণ্ডে লিখিত তাফসীর তফসীর আল-মিজান গ্রন্থের জন্য সর্বাধিক পরিচিত, যা তিনি ১৯৫৪ থেকে ১৯৭২ সালের মধ্যে রচনা করেন।[৮] তিনি সাধারণত আল্লামা তবাতবাঈ (علامه طباطبایی) নামে পরিচিত এবং তেহরানের আল্লামা তবাতবাঈ বিশ্ববিদ্যালয়ের নামকরণ তাঁর নামানুসারে করা হয়েছিল।