![]() | এই নিবন্ধের বাংলা পরিভাষাগুলির অগ্রাধিকার প্রদান আবশ্যকটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
মুহাম্মদ মাহমুদ আলম সিতারা-ই-জুরাত | |
---|---|
![]() ২০১০ সালে মুহাম্মদ মাহমুদ আলম | |
স্থানীয় নাম | محمد محمود عالم |
ডাকনাম | লিটল ড্রাগন |
জন্ম | কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত | ৬ জুলাই ১৯৩৫
মৃত্যু | ১৮ মার্চ ২০১৩ করাচি, পাকিস্তান | (বয়স ৭৭)
আনুগত্য | ![]() |
সেবা/ | ![]() |
কার্যকাল | ১৯৬০-১৯৮২ |
পদমর্যাদা | ![]() |
ইউনিট | ১১ নং স্কোয়াড্রন এরোস (১৯৬৫)[১] ৫ নং স্কোয়াড্রন ফ্যালকন |
যুদ্ধ/সংগ্রাম | ১৯৬৫ সালে্র ইন্দো-পাক যুদ্ধ সোভিয়েত-আফগান যুদ্ধ |
পুরস্কার | সিতারা-ই-জুরাত এবং মেডেল বার[২] |
মুহাম্মদ মাহমুদ আলম এসজে (উর্দু: محمد محمود عالم); ৬ জুলাই ১৯৩৫ – ১৮ মার্চ ২০১৩) ছিলেন[৩] পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একজন বৈমানিক। ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের সময় তিনি ভারতীয় বিমান বাহিনীর নয়টি যুদ্ধবিমানকে ভূপাতিত করেন। তিনি ১৯৬৫ সালের ৭ই সেপ্টেম্বরে
পাঁচটি ভারতীয় হকার হান্টার জঙ্গি বিমানকে ভূপাতিত করেন।[৪] পাকিস্তানি নথি অনুযায়ী তিনি ছিলেন এফ-৮৬ সাব্রে বিমানের সেরা চালকদের অন্যতম এবং তিনি পাকিস্তান বিমান বাহিনীর একজন বিগ্রেডিয়ার জেনারেল ছিলেন। ১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য তাকে পাকিস্তানের তৃতীয় সর্বোচ্চ সামরিক পদক সিতারা-ই-জুরাত এবং স্বর্ণপদকে ভূষিত করা হয়।
মাহমুদ আলম ১৯৩৫ সালের ৬ জুলাই ব্রিটিশ ভারতের কলকাতায় একটি শিক্ষিত সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাংলায় জন্মগ্রহণ ও বেড়ে ওঠার কারণে মাহমুদ আলম বাংলা ভাষায় খুবই পারদর্শী ছিলেন। যদিও, তার পিতা ছিলেন ভারতের বিহার অঞ্চলের উর্দুভাষী বিহারী। তার পূর্বপুরুষেরা বহুকাল পূর্বে পাটনা থেকে বাংলায় অভিবাসিত হন।[৫] ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান গঠনের পরে তার পরিবার কলকাতা হতে পূর্ব বাংলায় অভিবাসিত হয়, যা পরবর্তীতে পূর্ব পাকিস্তান নামধারণ করে।[৫] পূর্ব পাকিস্তানের ঢাকার একটি সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় হতে ১৯৫১ সালে আলম তার মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৫২ সালে পাকিস্তান বিমান বাহিনীতে যোগদান করেন এবং ১৯৫৩ সালের ২ অক্টোবর তারিখে কমিশন প্রাপ্ত হন।[৬]
তিনি ২০১৩ সালে মারা যান।