মেগান ট্রেইনর | |
---|---|
জন্ম | মেগান এলিজাবেথ ট্রেইনর ২২ ডিসেম্বর ১৯৯৩ নানটাকেট, ম্যাসাচুসেট্স, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
পেশা |
|
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র |
|
কার্যকাল | ২০০৯-বর্তমান |
লেবেল | এপিক রেকর্ডস |
ওয়েবসাইট | অফিসিয়াল ওয়েবসাইট |
মেগান এলিজাবেথ ট্রেইনর (জন্ম: ২২ ডিসেম্বর ১৯৯৩) হলেন একজন আমেরিকান গায়িকা, গীতিকার এবং রেকর্ড প্রযোজক। তিনি নানটাকেট, ম্যাসাচুসেট্স-এ জন্মগ্রহণ করেন এবং সেখানেই বড় হন। ১৫-১৭ বছর বয়সের মধ্যে তিনি তিনটি স্বাধীনভাবে প্রকাশিত অ্যালবামের গান লিখেছেন, গেয়েছেন, রেকর্ড করেছেন এবং গানগুলো প্রযোজনা করেছেন। ২০১১ সালে তিনি বিগ ইয়েলো ডগ মিউজিক-এর সাথে প্রকাশনা চুক্তি স্বাক্ষর করেন এবং গান লেখায় তার জীবন অনুসৃত করেছেন।
২০১৪ সালে, এপিক রেকর্ডস-এর সাথে রেকর্ড চুক্তি সম্পাদনের পর, ট্রেইনর তার প্রথম অ্যালবাম টাইটেল (২০১৫) এর মাধ্যমে খ্যাতি অর্জন করেন। এই অ্যালবামটি আমেরিকার বিলবোর্ড ২০০-এর ১ নম্বর অ্যালবাম হিসেবে অভিষেক করে এবং এই অ্যালবামটি আমেরিকায় ১০ লক্ষের-ও বেশি কপি বিক্রয় হয়।[৬] এই অ্যালবামটির তিনটি গান অধিক জনপ্রিয়তা লাভ করে। গান তিনটি হল- "অল এবাউট দ্যা ব্যাস", "লিপস আর মুভিন" এবং "লাইক আইম গোনা লুজ ইউ"। তার দ্বিতীয় অ্যালবাম থ্যাংক ইউ প্রকাশিত হয় ২০১৬ সালে এবং অ্যালবামের প্রধান গান "নো" বিলবোর্ড হট ১০০-এর ৩ নম্বর গানে পরিণত হয়।
তার গানসমূহ ১৯৫০ এবং ১৯৬০-এর দশকের গান হতে অনুপ্রাণিত। এজন্যই তার গানে রেট্রো স্টাইল লক্ষ্য করা যায়। তার গানের সাধারণ বিষয় হল- আধুনিক নারীত্ব, শরীর ছবি এবং ক্ষমতায়ন। তার কাজ বিভিন্ন পুরস্কার এবং মনোনয়নের মাধ্যমে স্বীকৃত হয়েছে। তিনি ১টি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড এবং ২টি বিলবোর্ড মিউজিক অ্যাওয়ার্ড জয়লাভ করেছেন।
মেগান এলিজাবেথ ট্রেইনর (১৯৯৩ সালের ২২ ডিসেম্বর)[৭] নানটাকেট, ম্যাসাচুসেট্সে জন্মগ্রহণ করেন। তার মায়ের নাম কেলি আনে এবং বাবার নাম গ্যারি ট্রেইনর।[৮][৯][১০] তার দুই ভাই আছে, তারা হলেন- বড় ভাই রায়ান এবং ছোট ভাই জাস্টিন। ট্রেইনর ছয় বছর বয়সে গান শুরু করেন, প্রাথমিকভাবে তিনি তার বাবার সাথে গির্জায় গান করেন।[১১][১২] ট্রেইনর একটি সঙ্গীতজ্ঞ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এটি তার কর্মজীবনের অগ্রগতি সম্পন্ন বৈশিষ্ট্য।[১৩] তার বাবা ছিলেন একজন সঙ্গীত শিক্ষক এবং গায়ক।[৯][১৩] তিনি গির্জায় সঙ্গীত পরিবেশন করতেন। তার বড় চাচা বব লাপাম ব্যান্ড এনআরবিকিউ-এর সদস্য আল এন্ডারসনের সাথে কাজ করেছেন।[৯] মেগানের আন্টি লিজা এবং ত্রিনিদাদের আঙ্কেল বার্টন টনি হলেন সোকা সঙ্গীত শিল্পী এবং গীতিকার।[৮][১৩][১৪]
১১ বছর বয়সে, মেগান তার বাবাকে জানায় যে তিনি রেকর্ডিং শিল্পী হতে চান। এরই প্রেক্ষিতে মেগান গান লেখা শুরু করেন এবং তার মেকবুকের গ্যারেজব্যান্ডের সাহায্যে তা রেকর্ড করা শুরু করেন।[১৩][১৫] তার বাবার তাকে সঙ্গীতের বিভিন্ন ধরন চেনাতে সাহায্য করে।.[১১] ১২ বছর বয়সে, মেগান ফিউশন দ্বীপের সদস্য হিসেবে কাজ করা শুরু করেন।[৯][১৬] এই ব্যান্ডের সদস্য ছিল তার আন্টি, তার ছোট ভাই এবং তার বাবা।[৯] ট্রেইনর সেখানে গিটার, পিয়ানো এবং বোঙ্গো ড্রাম বাজাতো। সেই সাথে ঐ ব্যান্ডের গায়িকা হিসেবে তিনি চার বছর কাজ করেন।[১৬][১৭] ১৩ বছর বয়সে, ট্রেইনর তার প্রথম গান "গিভ মি এ চান্স" লেখেন। যখন তিনি অষ্টম শ্রেণিতে পড়েন, তখন তার পরিবার নানটাকেট ছেড়ে চলে যায়। এরপর তারা অস্থায়ীভা্বে অরল্যান্স, ম্যাসাচুসেট্সে থাকে। অতঃপর তারা নর্থ ইস্টাম ম্যাসাচুসেট্সে বসবাস করে, যেখানে ট্রেইনর নাউসেট আঞ্চলিক উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হন।[১১] এই বিদ্যালয়ে, মেগান গিটার বাজানো শিখেছেনএবং সেখানে তিনি বিকল্প চিয়ারলিডার হিসেবে কাজ করেছেন।[৯][১৭] উপরন্তু, ট্রেইনর উক্ত বিদ্যালয়ের একটি ব্যান্ডে তিন বছরের জন্য গান গেয়েছেন এবং ভেঁপু বাজিয়েছেন।[৮][১১][১৮]
যখন তিনি কিশোরী ছিলেন, ট্রেইনরের বাবা তাকে গান লেখার সম্মেলনে যোগদান করার জন্য উৎসাহ প্রদান করে এবং তাকে একটি কোম্পানির কাছে নিয়ে যায় যারা নতুন শিল্পী এবং গীতিকারের সন্ধান করছিল। ১৫ বছর বয়সে, মেগান এনআরবিকিউ ব্যান্ডের প্রাক্তন সদস্য জনি স্পামপিনাটো-এর কাছ থেকে গিটার বাজানো শেখেন।[৯] এই সময়ে, ট্রেইনর তার গান রেকর্ড করার জন্য লজিক স্টুডিও ব্যবহার করতেন এবং নিজের গান নিজেই প্রযোজনা করতেন। অতঃপর তিনি একটি স্বাধীন স্টুডিও ব্যবহার করা শুরু করেন, যেটি তার বাবা-মা তার জন্য তৈরি করেছিল।[১১][১৫]
A graduate of Berklee School of Music, Trainor has a bent toward catchy, '50s doo wop-inspired songs that straddle the line between modern R&B and melodic pop
|শিরোনাম=
at position 92 (সাহায্য)