মেজর ল্যাজার

মেজর ল্যাজার
২০১৫ সালে ডিপলো (বামে) এবং ওয়ালশি ফায়ার (ডানে)
২০১৫ সালে ডিপলো (বামে) এবং ওয়ালশি ফায়ার (ডানে)
প্রাথমিক তথ্য
ধরন
  • ইলেক্ট্রনিক
  • ডান্সহল
  • রেগে
  • মুম্বাটন
  • ট্র্যাপ সঙ্গীত
  • রেগে ফিউশন
  • ইলেক্ট্রো হাউস
  • সোকা
কার্যকাল২০০৮-বর্তমান
লেবেল
  • সিক্রেটলি কানাডিয়ান
  • ডাউনটাউন রেকর্ডস
  • ম্যাড ডিসেন্ট
  • ইন্টারস্কোপ রেকর্ডস
  • ওয়ার্নার মিউজিক
সদস্য
  • ডিপলো
  • জিলিওনাইর
  • ওয়ালশি ফায়ার
প্রাক্তন
সদস্য
  • সুইচ
  • স্কেরিট বোয়ে

মেজর ল্যাজার হলো আমেরিকার একটি ইলেক্ট্রনিক সঙ্গীত ব্যান্ড। এর সদস্যরা হলো:- রেকর্ড প্রযোজক ডিপলো, জিলিওনাইর এবং ওয়ালশি ফায়ার। প্রথমে ডিপলো এবং সুইচের মাধ্যমে ব্যান্ডটি গঠিত হয়, কিন্তু ২০১১ সালে সুইচ ব্যান্ডটি ছেড়ে চলে যায়। এই দলের গানের ধরন হলো: ইলেক্ট্রনিক, ডান্সহল, রেগে, মুম্বাটন, ট্র্যাপ সঙ্গীত, রেগে ফিউশন, ইলেক্ট্রো হাউস এবং সোকা।[][][][]

মেজর ল্যাজার এই পর্যন্ত তিনটি পূর্ণদৈর্ঘ্য অ্যালবাম প্রকাশ করেছে। প্রথম অ্যালবাম গান্স ডোন্ট কিল পিউপল... ল্যাজারস ডু ২০০৯ সালে প্রকাশিত হয়। ২০১৩ সালে তারা তাদের দ্বিতীয় অ্যালবাম ফ্রি দি ইউনিভার্স প্রকাশ করে। সর্বশেষ ২০১৫ সালে প্রকাশিত হয় পিস ইজ দ্য মিশন। সেই সাথে মেজর ল্যাজার স্নুপ ডগ-এর প্রথম রেগে অ্যালবামটিও প্রযোজনা করেছে।

পটভূমি

[সম্পাদনা]

২০০৯-১১: গান্স ডোন্ট কিল পিউপল... ল্যাজারস ডু এবং ল্যাজারস নেভার ডাই ইপি

[সম্পাদনা]
ডিপলো এবং সুইচ

প্রথমে ডিপলো এবং সুইচের মাধ্যমে মেজর ল্যাজার গঠিত হয়। মিয়ার সাথে কাজের মাধ্যমে এরা সর্বপ্রথম পরিচিতি লাভ করে। ১৬ জুন ২০০৯ সালে এদের দুজনের প্রথম অ্যালবাম গান্স ডোন্ট কিল পিউপল... ল্যাজারস ডু প্রকাশিত হয়। জামাইকার টাফ গঙ্গের স্টুডিওতে এই অ্যালবামটি রেকর্ড করা হয়েছিল।[] সেন্টিগোল্ড, ভাইবজ কার্টেল, ওয়ার্ড ২১, বিজি সিগনাল, নিনা স্কাই, এমাণ্ডা ব্ল্যাংক, মি. ভেগাস, টারবুলেন্স, মাপেই, টি.ও.কে এবং প্রিন্স জিম্বু এর মতো কণ্ঠশিল্পী এই অ্যালবামে অতিথি শিল্পী হিসেবে গান গেয়েছেন। এই অ্যালবামটি ছিল ডিপলোর ম্যাড ডিসেন্ট এবং ডাউনটাউন রেকর্ডসের যৌথ প্রযোজনায় প্রথম প্রকাশিত অ্যালবাম।[] সেই বছর গ্রীষ্মে মেজর ল্যাজার আমেরিকায় তাদের সফর শেষ করে।[]

এই অ্যালবামের প্রথম গানটি হলো "হোল্ড দ্য লাইন", যার ভিডিওটি পরিচালনা করেন ফেরি গোও। পরবর্তীতে এই ভিডিওটি এমটিভি মিউজিক অ্যাওয়ার্ডে "সাফল্যদায়ক ভিডিও" বিভাগে মনোনীত হয়। এই গানটি ফিফা ১০ ভিডিও গেমে-ও ব্যবহার করা হয়েছে। এই অ্যালবামের আরেকটি গান "জুম্বি"-এর ভিডিওতে কৌতুক অভিনেতা এন্ডি মিলোনকিসকে দেখা গিয়েছে।[] "পোন দে ফ্লোর", "কিপ ইট গইং লাউডার" এবং বাবল বাট এর মতো গানের ভিডিও পরিচালনা করেছেন এরিক ওয়ারেনহেইম। জুন ২০০৯-এ The FADER-এর ৬২-তম সংস্করণের প্রচ্ছদে মেজর ল্যাজার প্রথমবারের মতো হাজির হয়।[] ৩০ ডিসেম্বর ২০০৯ সালে অস্ট্রেলিয়ার ফল মিউজিক আর্টস ফেস্টিভ্যালে এবং এপ্রিল ২০১০ সালে কোয়াচেলা মিউজিক ফেস্টিভ্যালে মেজর ল্যাজার গান পরিবেশন করে। সেই সাথে জুলাই ২০১০ সালে পিচফর্ক ফেস্টিভ্যাল এবং মে ২০১১ সালে সাস্কুয়াচ মিউজিক ফেস্টিভ্যালে-ও তারা গান পরিবেশন করে। এই সব অনুষ্ঠানে মেজর ল্যাজারের লাইভ ভিজ্যুয়ালগুলো তৈরি করে পম্পএন্ডক্লাউট। মেজর ল্যাজার ২০১১ সালে সান ফ্রান্সিস্কোর আউটসাইড ল্যান্ডস ফেস্টিভ্যালে-ও গান পরিবেশন করে। লা রোক্সের সাথে যৌথভাবে তৈরিকৃত "ল্যাজারপ্রুফ" নামক একটি গান ২৬ মে ফ্রি ডাউনলোড-এ সহজলভ্য করে দেয়া হয়।[১০] ২০ জুন ২০১০ সালে মেজর ল্যাজার ল্যাজারস নেভার ডাই নামে একটি ইপি প্রকাশ করে। এইটিতে দুইটি নতুন গান এবং তিনটি রিমিক্স ছিল।

সুইচ বিয়ন্সের "রান দ্য ওয়ার্ল্ড" গানটি প্রযোজনা করে, যেটি "পোন দে ফ্লোর" নামে নমুনা করা হয়েছিল। জুন ২০১১ সালে প্রকাশিত হট চিপের অ্যালবামের "ইন আওয়ার হেডস"-এর সম্প্রসারিত সংস্করণেও মেজর ল্যাজারকে দেখা গিয়েছিল।

২০১২-১৩: ফ্রি দি ইউনিভার্স এবং এপোকলিপ্স সুন ইপি

[সম্পাদনা]
মেজর ল্যাজারের আরেক সদস্য জিলিওনাইর

মেজর ল্যাজারের সরাসরি অনুষ্ঠানগুলোতে স্কেরিট বোয়ে নামক একজন শিল্পী গান পরিবেশন করত,[১১] যদিও সে ২০১২ সালে ধর্মে অন্বেষণ করতে এই ব্যান্ডটি ছেড়ে চলে যায়। ২০১২ সালে মেজর ল্যাজার স্নুপ ডগের সাথে কিছু গানে কাজ করা শুরু করে, যেগুলো স্নুপ ডগের প্রথম রেগে অ্যালবামে স্থান পায়। ডিপলোর মতে "সৃজনশীল তারতম্যের" কারণে সুইচ এই ব্যান্ড ছেড়ে চলে যায়। সুইচ ২০১১ সালে ব্যান্ডটি ছেড়ে চলে যায়। তার পরিবর্তে জিলিওনাইর এবং ওয়ালশি ফায়ারকে এই ব্যান্ডের অন্তর্ভুক্ত করা হয়। সে সাথে ম্যাড ডিসেন্টের বোয়াজ ভ্যান দে বিটজ তাদের সাথে বেশ কয়েকটি অ্যালবামে কাজ করেছে, এজন্য তাকে-ও এই দলের সদস্য মানা হয়।

২০১২ সালের সেপ্টেম্বরে মেজর ল্যাজার জানায় যে তাদের পরবর্তী অ্যালবাম হবে ফ্রি দি ইউনিভার্স, যেটি ১২ মার্চ ২০১৩ সালে প্রকাশিত হবে। সেই সাথে তারা তাদের ২০১২ সালের ফল সফরসূচি-ও জানিয়ে দেয়।[১২]

রিতা ওরার প্রথম অ্যালবাম ওরা-এর কিছু সংখ্যক গান মেজর ল্যাজার প্রযোজনা করেছে। সেই সাথে নো ডাউটের ষষ্ঠ অ্যালবাম পুশ এন্ড শোভে-ও মেজর ল্যাজার কাজ করেছে। এই অ্যালবামের প্রধান গানে মেজর ল্যাজার এবং জামাইকার রেগে শিল্পী বিজি সিগনালকে একসাথে দেখা গিয়েছে। এই গানটি ২০১২ সালের আগস্টে প্রকাশিত হয়। ২০১২ সালের অক্টোবরে ওকল্যান্ড, ওয়াশিংটন ডি.সি., বোস্টন এবং নিউইয়র্ক সিটিতে অনুষ্ঠানের মাধ্যমে মেজর ল্যাজার তাদের ফল সফর শুরু করে।

ফেব্রুয়ারি ২০১৩ সালে ইন্ডি রেকর্ড লেবেল "সিক্রেটলি কানাডিয়ান"-এর সাথে মেজর ল্যাজার স্বাক্ষর করে। একই সময়ে তারা ফ্রি দি ইউনিভার্স-এর প্রকাশের নতুন তারিখ ১৬ এপ্রিল ঘোষণা করে। সেই সাথে তারা জানায় যে তারা ফ্রি দি ইউনিভার্স-এর জন্য ২০১৩ সালে বিশ্বব্যাপী সফর করবে, যেটি পুরো বসন্ত ধরে চলবে।

২০১৫: পিস ইজ দ্য মিশন এবং মিউজিক ইজ দ্য ওয়েপন

[সম্পাদনা]
লিন অন-এর গায়িকা মো

৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ সালে গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে, ডিপলো মেজর ল্যাজারের তৃতীয় অ্যালবাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানায়। সে জানায় যে, এই অ্যালবামে আরিয়ানা গ্রান্দে, এলি গোল্ডিং এবং পুশা টি-এর মতো শিল্পী থাকবে। সে আরো জানায় এই অ্যালবামটির নাম হবে পিস ইজ দ্য মিশন। এই অ্যালবামটি প্রকাশিত হয় ১ জুন ২০১৫ সালে।[১৩]

এর প্রথম গান হলো লিন অন, এই গানে মেজর ল্যাজারের সাথে ফ্রান্স-এর প্রযোজক ডিজে স্নেক এবং ডেনমার্কের গায়িকা মো অবদান রেখেছে। মেজর ল্যাজার এই গানটি নিয়ে সর্বপ্রথম রিয়ানার কাছে যায়, তিনি এই গানটি করতে অপারগতা প্রকাশ করেন। অতঃপর তারা এই গানটি নিয়ে নিকি মিনাজ-এর কাছে যায়, মিনাজ-ও এই গানটি করতে রাজি হয় না। এরপর মেজর ল্যাজার ভাবে যে এই গানটি মো অপেক্ষা আর কেউ ভাল গাইতে পারবে না, এরই প্রেক্ষিতে তারা মো-এর নিকট এই গানটি নিয়ে যায় এবং সে এই গানটি করতে রাজি হয়।[১৪] এই গানটি প্রকাশের পর আমেরিকার বিলবোর্ড হট ১০০-এর ৪ নম্বর এবং ব্রিটেনের চার্টের ২ নম্বর গানে পরিণত হয়। এই গানটি Spotify-এর সর্বকালের সর্বাধিক স্ট্রিম হওয়া গানে পরিণত হয়।[১৫] সেই সাথে এই গানটিকে ইউটিউবে ১.৫ বিলিয়নেরও বেশি বার দেখা হয়েছে, যেটি ইউটিউবের সর্বকালের সবচেয়ে বেশি বার দেখা গানের মধ্যে ৮ নম্বর স্থান অধিকার করে।[১৬]

২২ মে ২০১৫ সালে ইন্থেমিক্সের সাথে একটি সাক্ষাৎকারে ওয়ালশি ফায়ার জানায় যে তাদের চতুর্থ অ্যালবামের নাম হবে মিউজিক ইজ দ্য ওয়েপন, যেটি হয়তো ২০১৫ সালের শেষে অথবা ২০১৬ সালের শুরুতে প্রকাশ পাবে।[১৭] ২৭ এপ্রিল ২০১৫ সালে ডিপলো বেলজিয়ামের একটি রেডিও স্টেশনের সাথে সাক্ষাৎকারে জানায় যে তারা বেলজিয়ামের গায়িকা সেলাহ সুয়ে এর সাথে একটি গানে কাজ করছে। সেই সাথে সে আরো জানায় যে এই গানটি তাদের পরবর্তী অ্যালবামে অন্তর্ভুক্ত করা হতে পারে।[১৮] ৪ মে ২০১৫ সালে সেলাহ সুয়ে "স্টুডিও ব্রাসেলসের" সাথে একটি সাক্ষাৎকারে মেজর ল্যাজারের সাথে কাজ করার ব্যাপারে সকলকে নিশ্চিত করেন।

২৭ নভেম্বর ২০১৫ সালে মেজর ল্যাজার তাদের তৃতীয় অ্যালবাম পিস ইজ দ্য মিশন-এর পুন: প্রকাশ করেন এবং তার পুনঃনামকরণ করা হয় "পিস ইজ দ্য মিশন এক্সটেন্ডেড"। এটিতে ৫টি অতিরিক্ত গান ছিল।[১৯]

২০১৫ সালে Shazam-এ মেজর ল্যাজারের ২৭ মিলিয়নের অধিক ট্যাগ ছিল। একজন শিল্পী হিসেবে, ডিপলো তার আরেকটি দল জ্যাক ইউ-এর সাথে ২০১৫ সালে Shazam-এ সর্বাধিক নম্বর অর্জন করে।[২০] জুলাই ২০১৬ সালে মেজর ল্যাজারের কোল্ড ওয়াটার প্রকাশিত হয়। এটিতে জাস্টিন বিবার এবং মো কণ্ঠ দিয়েছেন। এটি দ্রুত বিলবোর্ড হট ১০০-এর ২ নম্বর এবং ব্রিটেনের চার্টসহ অন্যান্য চার্টের ১ নম্বর গানে পরিণত হয়।[২১]

অ্যালবামসমূহ

[সম্পাদনা]

টেলিভিশন অনুষ্ঠান

[সম্পাদনা]

মেজর ল্যাজারের একটি এনিমেটেড অনুষ্ঠান রয়েছে, যেটি ২৭ অক্টোবর ২০১৪ সালে FXX চ্যানেলে সর্বপ্রথম প্রচারিত হয়। ডিপলো এই অনুষ্ঠানটির সহ-স্রষ্টা এবং নির্বাহী প্রযোজক।[২৩]

তথসুত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Interview - EDM Band Interview - Major Lazer (USA)"indoclubbing.com। ৩ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১৬ 
  2. Jeffries, David. অলমিউজিকে Peace Is the Mission. Retrieved July 19, 2015.
  3. Dolan, Jon (জুন ২, ২০১৫)। "Major Lazer's New Album: Peace Is the Mission"Rolling StoneWenner Media। জুন ১২, ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুন ৬, ২০১৫ 
  4. Ma-less। "Diplo & Major Lazer - Meet the People Keeping Moombahton Alive - Complex CA"Complex CA। ২২ নভেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ আগস্ট ২০১৬ 
  5. Dacks, David (৬ মে ২০১২)। "Major Lazer Shoots To Thrill • Interviews •"। Exclaim.ca। ১৪ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  6. "Diplo takes Mad Decent Downtown"SoundBleed। ২০১৬-০১-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-২৭ 
  7. Deluca, Dan "The songs of summer", Philadelphia Inquirer
  8. "Major Lazer, Zumbie Video"[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ], Filter magazine
  9. FADER, The (১৬ জুন ২০০৯)। "We Part (and Make Magazines)"। The FADER। সংগ্রহের তারিখ ১৩ নভেম্বর ২০১৩ 
  10. "Major Lazer, La Roux Team for Mixtape | News"। Pitchfork। ২৪ মে ২০১০। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০১৩ 
  11. Serwer, Jesse (১–৭ এপ্রিল ২০১০)। "Skerrit Bwoy"Time Out New York। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১০ 
  12. "UPDATE: Major Lazer's Free The Universe Release"। Nymn.com। ১১ সেপ্টেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১২ 
  13. "Diplo's Major Lazer Announce New Album Peace Is The Mission Featuring Collaborations with Pusha T, Ellie Goulding, 2 Chainz, Ariana Grande, More"। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৫ 
  14. "Diplo wanted Rihanna or Nicki Minaj to sing on Lean On"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-০৪ 
  15. "Major Lazer & DJ Snake's 'Lean On' Becomes Spotify's Most-Streamed Song of All Time"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-০৪ 
  16. majorlazer (২০১৫-০৩-২২), Major Lazer & DJ Snake - Lean On (feat. MØ) (Official Music Video), সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-০৪ 
  17. "Major Lazer are "almost sure" they'll be in Australia this summer"। ২৭ মে ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০১৫ 
  18. "Major Lazer neemt nummer op met Selah Sue"। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৫ 
  19. "Major Lazer Announce Expanded Edition of Peace Is the Mission"Pitchfork 
  20. "Diplo is the most Shazamed artist of 2015"। সংগ্রহের তারিখ ৯ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  21. "Major Lazer, Justin Bieber & MØ Throw 'Cold Water' On Drake, Top Charts In Australia & More"। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৮-০৪ 
  22. "Music Is the Weapon"MusicTimes.com 
  23. "Major Lazer cartoon series to premiere on FXX next month"Consequence of Sound। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১৫ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]