ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | হেনরি শ্রী মেভান পাইরিস | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | সিলন | ১৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৬||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭) | ৭ জুন ১৯৭৫ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৪ জুন ১৯৭৫ বনাম পাকিস্তান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ১৫ মার্চ ২০২০ |
হেনরি শ্রী মেভান পাইরিস (সিংহলি: මෙවන් පීරිස්; জন্ম: ১৬ ফেব্রুয়ারি, ১৯৪৬) সিলন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক শ্রীলঙ্কান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৭৫ সালে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে শ্রীলঙ্কার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটে সিলন দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন মেভান পাইরিস।
১৯৬৯-৭০ মৌসুম থেকে ১৯৭৪-৭৫ মৌসুম পর্যন্ত মেভান পাইরিসের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন মেভান পাইরিস। সবগুলো একদিনের আন্তর্জাতিকই ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের উদ্বোধনী আসরে খেলেন।[১] ৭ জুন, ১৯৭৫ তারিখে ম্যানচেস্টারে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ১৪ জুন, ১৯৭৫ তারিখে নটিংহামে পাকিস্তান দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি। ঐ সময়ে দলটি টেস্ট মর্যাদার অধিকারী ছিল না।
সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সালে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট কর্তৃপক্ষ ৪৯ জন সাবেক শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটারকে সংবর্ধনা দেয়। অন্যতম ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসি’র পূর্ণাঙ্গ সদস্যের মর্যাদা লাভের পূর্বে তিনিও ভূমিকা রেখেছিলেন।[২][৩]