মোহাম্মদ কিবরিয়া | |
---|---|
জন্ম | |
জাতীয়তা | বাংলাদেশী |
পরিচিতির কারণ | চিত্রশিল্পী |
পুরস্কার | একুশে পদক ১৯৮৩ (আরও দেখুন) |
মোহাম্মদ কিবরিয়া (১ জানুয়ারি ১৯২৯ - ৭ জুন ২০১১) হলেন বাংলাদেশের আধুনিক চিত্রকলা আন্দোলনের অন্যতম পথিকৃৎ শিল্পী। তিনি মাটি, মা আর মানুষের অসাধারণ সব ছবি এঁকে গেছেন সারাটা জীবন। ২০০৮ সালে তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের প্রফেসর ইমেরিটাস হিসেবে মনোনীত করা হয়।
তিনি ১৯২৯ সালের ১ জানুয়ারি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বীরভূমে জন্মগ্রহণ করেন।[১] তার পিতার নাম মোহাম্মদ রফিক এবং মাতার নাম সায়েরা বেগম। তার বড় ভাইয়ের নাম মোহাম্মদ আরিফ।
১৯৫৭ সালে ঢাকায় আয়োজিত জাতীয় চারুকলা প্রদর্শনীতে পেয়েছিলেন তার প্রথম পুরস্কার। ১৯৫৯ সালে টোকিওতে অনুষ্ঠিত প্রথম তরুণ শিল্পী প্রদর্শনীতে জুটেছিলো ‘স্টারলেম’ পুরস্কার। ১৯৬০ সালে সর্বজাপান প্রিন্ট প্রদর্শনীতেও একটা পুরস্কার এসেছিলো তার নামে। ১৯৬৯ সালে পেয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট প্রাইড অফ পারফরম্যান্স পদকও।[২] এছাড়া তিনি একুশে পদক, স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার, জাপানের সংস্কৃতিমন্ত্রীর পুরস্কারসহ বহু পুরস্কার লাভ করেন। তিনি ১৯৮৩ সালে একুশে পদক পান ।
তার ছবির প্রদর্শনী হয়েছে অনেক অনেকবার। সবচেয়ে স্মরণীয় একক প্রদর্শনীগুলো হয়েছিলো ১৯৬০ সালে টোকিওর গ্যালারি ইয়োসিদোতে, ১৯৬৩ সালে বিজুতসু শিপ্পানায়, ২০টি ছবি নিয়ে ১৯৭৯ সালে দিল্লিতে দক্ষিণ এশীয় সাংস্কৃতিক উৎসবে বিশেষ প্রদর্শনী এবং ঢাকায় বেঙ্গল ফাউন্ডেশনে ২০০০ সালে। একক প্রদর্শনী হোয়েছে জাপানের মারুচিনি ও যুগোস্লাভিয়ার দ্যে যোশেফ ব্রজ টিটো গ্যালারিতেও। যুক্তরাষ্ট্র, লাহোর, করাচি, কলকাতা, জাপানসহ অনেক যৌথ প্রদর্শনীতেও গেছে তার ছবি।[২]
মোহাম্মদ কিবরিয়া ৭ই জুন ২০১১ সালে সকাল সাড়ে ৭টায় রাজধানীর একটি হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেছেন। মুত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।[১]
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |