মোহাম্মদ হাত্তা محمد حتا | |
---|---|
ইন্দোনেশিয়ার প্রথম উপরাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৮ অগাস্ট ১৯৪৫ – ১ ডিসেম্বর ১৯৫৬ | |
রাষ্ট্রপতি | সুকর্ণ |
উত্তরসূরী | নবম হামেংকুবুওনো |
ইন্দোনেশিয়ার ৩য় প্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৯ জানুয়ারী ১৯৪৮ – টো ডিসেম্বর ১৯৪৯ | |
রাষ্ট্রপতি | সুকর্ণ |
পূর্বসূরী | আমির শরিফুদ্দিন হারহাপ |
উত্তরসূরী | সুশান্ত তীর্থপ্রদ্দো (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ নাসির |
ইন্দোনেশিয়ার ৪র্থ প্রতিরক্ষা মন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৯ জানুয়ারী ১৯৪৮ – ৪ অগাস্ট ১৯৪৯ | |
রাষ্ট্রপতি | সুকর্ণ |
পূর্বসূরী | আমির শরিফুদ্দিন |
উত্তরসূরী | নবম হামেংকুবুওনো |
ইন্দোনেশিয়ার ৪র্থ পররাষ্ট্রমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ টো ডিসেম্বর ১৯৪৯ – ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৫০ | |
রাষ্ট্রপতি | সুকর্ণ |
পূর্বসূরী | আগুস সেলিম |
উত্তরসূরী | মোহাম্মদ রুম |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ফোর্ট দ্য কক, পশ্চিম সুমাত্রা, নেদারল্যান্ডস ইস্ট ইন্ডিজ | ১২ আগস্ট ১৯০২
মৃত্যু | ১৪ মার্চ ১৯৮০ জাকার্তা, ইন্দোনেশিয়া | (বয়স ৭৭)
জাতীয়তা | ইন্দোনেশীয় |
রাজনৈতিক দল | ইন্দোনেশিয়ান ন্যাশনাল পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | রাহমি রাশিম |
সন্তান | মুতিয়া হাত্তা জামাল হাত্তা হলিডে হাত্তা |
স্বাক্ষর |
মোহাম্মাদ হাত্তা (মিনাংকাবাউ জাউই: محمد حتا, ; ১২ আগস্ট ১৯০২ - ১৪ মার্চ ১৯৮০)[১] ছিলেন একজন ইন্দোনেশীয় রাজনীতিবিদ, সমরনায়ক এবং ইন্দোনেশিয়ার প্রথম উপরাষ্ট্রপতি, পরবর্তীতে ইন্দোনেশিয়ার প্রধানমন্ত্রী। তিনি ইন্দোনেশিয়ার স্বাধীনতার "ঘোষক" হিসাবে পরিচিত। তিনি ইন্দোনেশিয়ার প্রথম রাষ্ট্রপতি সুকর্ণসহ ইন্দোনেশিয়ায় বেশ কিছু নেতাদের সাথে মিলে নেদারল্যান্ডস ইস্ট ইন্ডিজ এর বিরুদ্ধে স্বাধীনতা সংগ্রামে নেতৃৃত্ব দেন।
মোহাম্মদ হাত্তা ফোর্ট দ্য কক, পশ্চিম সুমাত্রা, নেদারল্যান্ডস ইস্ট ইন্ডিজ-এ (বর্তমানে ইন্দোনেশিয়া) জন্মগ্রহণ করেন। [২] প্রাথমিক শিক্ষার পর তিনি একটি ওলন্দাজ স্কুলে অধ্যয়ন করেন এবং ১৯২১ থেকে ১৯৩২ পর্যন্ত নেদারল্যান্ডস-এ অধ্যয়ন করেন।
মোহম্মদ হাত্তাকে প্রায়ই "বুং হাত্তা" নামে ডাকা হয়। লেখক প্রমোযদিয়া অনন্ত তোর এর মতে, "বুং হাত্তা" একটি স্বস্তিদায়ক শিরোনাম, যার অর্থ "বন্ধু", একটি বিকল্প হিসাবে একজন ব্যক্তির সাথে যোগাযোগ করার উপায় হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
মোহাম্মদ হাত্তা ১৯০২ সালের ১২ আগস্ট নেদারল্যান্ডস ইস্ট ইন্ডিজ-এর ফোর্ট ডি কক শহরে একটি বিশিষ্ট ও সম্ভ্রান্ত ইসলামি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদা ছিলেন একজন সম্মানিত উলেমা ছিলেন। তার পিতা হাজী মোহাম্মদ জামিল মারা গেলে এবং তার ছয়টি বোন ও তার মার সঙ্গে ফোর্ট দ্য কক ত্যাগ করেন। মাতৃলীনীয় মিংংকাবাউ ঐতিহ্য অনুসারে তিনি তার মায়ের পরিবারে উত্থিত হন। তার মা এর পরিবার মুখ্য ছিলেন। স্কুলে হাতা ওলন্দাজ পড়ার পাশাপাশি কুরআন-এ হাফেজ ছিলেন
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |