মোহাম্মদ হাসান আখুন্দ | |
---|---|
ملا محمد حسن اخوند خوندئ | |
আফগানিস্তানের প্রধানমন্ত্রী (ভারপ্রাপ্ত) | |
দায়িত্বাধীন | |
অধিকৃত কার্যালয় ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ | |
ডেপুটি | আবদুল গনি বরাদর (ভারপ্রাপ্ত) আবদুল সালাম হানাফি (ভারপ্রাপ্ত) |
নেতা | হাইবাতুল্লাহ আখুনজাদা |
পূর্বসূরী | আব্দুল কাদির (ভারপ্রাপ্ত, ২০০১) |
উত্তরসূরী | আব্দুল কাদির (ভারপ্রাপ্ত) |
আফগানিস্থানের উপপ্রধানমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ২৭ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬ – ১৩ নভেম্বর ২০০১ | |
প্রধানমন্ত্রী | মোহাম্মদ রব্বানি আব্দুল কাদির (ভারপ্রাপ্ত) |
নেতা | মুহাম্মদ ওমর |
পূর্বসূরী | অফিস প্রতিষ্ঠিত |
উত্তরসূরী | আবদুল গনি বরাদর (২০২১) |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ১৯৪৫ থেকে ১৯৫৮ এর মধ্যে[১] পশমুল, পাঞ্জওয়াই জেলা (বর্তমানে ঝারি জেলা), কান্দাহার প্রদেশ, আফগানিস্তান ইসলামি আমিরাত |
রাজনৈতিক দল | ![]() |
মোল্লা মোহাম্মদ হাসান আখুন্দ ( পশতু: ملا محمد حسن اخوند ; জন্ম ১৯৪৫ থেকে ১৯৫৮ এর মধ্যে[১]) আফগানিস্তানের ইসলামী আমিরাতের ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী।[২] তিনি ২০২১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর[৩][৪] থেকে ২০২৩ সালের ১৭ মে পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেন। তিনি তালিবানের একজন শীর্ষস্থানীয় সদস্য। ২০২১ সালের ২১ অক্টোবর পর্যন্ত, অন্য কোন দেশ আফগানিস্তানের ইসলামিক আমিরাতকে আফগানিস্তানের ডি জুর সরকার হিসাবে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দেয়নি।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের তথ্য অনুসারে, হাসান আখুন্দ পশমুলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন, যা তখন পাঞ্জওয়াই জেলায় এবং এখন আফগানিস্তান রাজ্যের কান্দাহার প্রদেশের ঝারি জেলায় অধীন। জাতিসংঘের তার জন্মের বছরের জন্য দুটি অনুমান রয়েছে, আনুমানিক ১৯৪৫-১৯৫০ এবং আনুমানিক ১৯৫৫-১৯৫৮।[১] তিনি কাকার পশতুন গোত্রের অন্তর্গত।[৫][৬] আল-জাজিরা বলছে যে হাসান আখুন্দ এর পশতুন বংশ ১৭৪৭ সালে দুররানি সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা আহমদ শাহ দুররানি থেকে এসেছে।[৭] তিনি আফগানিস্তানের বিভিন্ন মাদ্রাসায় পড়াশোনা করেছেন।[৮]
হাসান আখন্দকে তালিবানের অন্যতম প্রাচীন সদস্য হিসেবে গণ্য করা হয় এবং তিনি আন্দোলনের প্রথম নেতা মোহাম্মদ ওমরের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ছিলেন।[৮] তালেবান শাসনের সময় (১৯৯৬-২০০১) তিনি ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পর্যন্ত আফগানিস্তানের উপ -পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। সেই সময় তিনি উপ -প্রধানমন্ত্রীও ছিলেন। তিনি জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞার তালিকায় রয়েছেন।[৭]
হাসান আখুন্দ ১৯৯৫ সালে কাবুলের ছয় সদস্যের তত্ত্বাবধায়ক পরিষদে ছিলেন।[৯]
বিদ্রোহের সময়কালে (২০০১-২০২১) প্রায় দুই দশক ধরে তিনি তালেবানের নীতিনির্ধারণী সর্বোচ্চ পর্ষদ শুরা কাউন্সিলের নেতৃত্বে ছিলেন।[১০] ২০১৩ সালে তিনি তালেবান কমিশনের প্রধান এবং নিয়োগ কমিশনের প্রধান ছিলেন।[১১]
২০২১ সালে তালেবানের ক্ষমতায় ফেরার পর, আখন্দ অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী নিযুক্ত হন। তার নিয়োগকে তালেবানের মধ্যপন্থী এবং কট্টরপন্থী ব্যক্তিত্বের মধ্যে সমঝোতা হিসেবে দেখা হয়েছিল।[১২]
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, সামরিক দিকের বিপরীতে তালেবানদের ধর্মীয় দিক থেকে হাসান আখুন্দ বেশি প্রভাবশালী।[১২]
28. Name 6: AKHUND 1: MOHAMMAD 2: HASSAN ... Member of Taliban Supreme Council as at Dec. 2009. Belongs to Kakar tribe.