মৌলিক গবেষণা

মৌলিক গবেষণা, যাকে বিশুদ্ধ গবেষণা, মৌলিক গবেষণা, মৌলিক বিজ্ঞান বা বিশুদ্ধ বিজ্ঞানও বলা হয়, সেটি হলো এক ধরনের বৈজ্ঞানিক গবেষণা যা প্রাকৃতিক বা অন্যান্য ঘটনা সম্পর্কে আরও ভালোভাবে বোঝার এবং ভবিষ্যদ্বাণী করার জন্য বৈজ্ঞানিক তত্ত্বগুলোকে উন্নত করার লক্ষ্যে পরিচালনা করা হয়।[] অন্যদিকে, ফলিত গবেষণা প্রযুক্তি বা কৌশল বিকাশের জন্য বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব ব্যবহার করে যা প্রাকৃতিক বা অন্যান্য ঘটনাকে প্রভাবিত এবং পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যেতে পারে। যদিও মৌলিক গবেষণা বেশিরভাগ সময় কেবল কৌতূহল দ্বারাই চালিত হয়, তবে মাঝেমধ্যে তা ফলিত বিজ্ঞানের প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনকে ইন্ধন দেয়।[] সমন্বিত গবেষণা ও উন্নয়নে এই দুটি লক্ষ্য প্রায়ই একই সাথে অনুশীলন করা হয়।

উদ্ভাবন ছাড়াও, মৌলিক গবেষণা আমাদের চারপাশের প্রকৃতি সম্পর্কে অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে এবং আমাদের এর সহজাত মূল্যকে সম্মান করার সুযোগ করে দেয়।[] এই সম্মানের বিকাশই সংরক্ষণের প্রচেষ্টাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে চলে। পরিবেশ সম্পর্কে শেখার মাধ্যমে, এবং গবেষণাকে ভিত্তি হিসেবে ব্যবহার করে সংরক্ষণের প্রচেষ্টাকে জোরদার করা যেতে পারে।[] প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনগুলোও এর মাধ্যমেও প্রভাবিত করা যেতে পারে, যেমন জাপানে উচ্চ গতির বুলেট ট্রেনের নকশা করা হয়েছে কিংফিশারদের ঠোঁটের মতো করে।[]

সাধারণ বর্ণনা

[সম্পাদনা]
বুদ্ধিমান ব্যক্তিরা ৫০ বছর ধরে এই সমস্যা নিয়ে কাজ করা সত্ত্বেও, আমরা আশ্চর্যজনকভাবে এখনও আমাদের বিশ্বের প্রাচীনতম ইতিহাস সম্পর্কে বিভিন্ন মৌলিক জিনিস আবিষ্কার করছি। এটা বেশ বিনম্র করার মতো ব্যাপার। মতিজা চিউক, এসইটিআই ইনস্টিটিউট এর বিজ্ঞানী এবং প্রধান গবেষক, নভেম্বর ২০১৬[]

মৌলিক গবেষণা বিশ্ব সম্পর্কে মৌলিক জ্ঞানকে অগ্রসর করে। এটি পর্যবেক্ষণ করা বিভিন্ন ঘটনা ব্যাখ্যা করে এমন তত্ত্ব তৈরি এবং খণ্ডন বা সমর্থন করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। বিশুদ্ধ গবেষণা বিশ্বের সম্পর্কে নতুন বৈজ্ঞানিক ধারণা এবং চিন্তাধারার উৎস। এটি অনুসন্ধানমূলক, বর্ণনামূলক বা ব্যাখ্যামূলক হতে পারে; যদিও, ব্যাখ্যামূলক গবেষণা সবচেয়ে বেশি প্রচলিত।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

মৌলিক গবেষণা নতুন ধারণা, নীতি এবং তত্ত্ব তৈরি করে, যা অবিলম্বে ব্যবহার করা নাও হতে পারে কিন্তু তবুও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অগ্রগতি এবং উন্নয়নের জন্য এটি ভিত্তি তৈরি করে। উদাহরণস্বরূপ, আজকে আমাদের ব্যবহৃত কম্পিউটার, এক শতাব্দী আগে পরিচালিত বিশুদ্ধ গণিতের গবেষণা ছাড়া এর অস্তিত্ব থাকতে পারে না, যদিও এর জন্য সেই সময়ে কোনো পরিচিত ব্যবহারিক প্রয়োগ ছিল না। মৌলিক গবেষণা খুব কমই অনুশীলনকারীদের তাদের দৈনন্দিন উদ্বেগের সাথে সরাসরি সাহায্য করে; তা সত্ত্বেও, এটি চিন্তার নতুন উপায়গুলোকে উদ্দীপিত করে যা ব্যাপকভাবে এবং নাটকীয়ভাবে পরিবর্তন আনার সম্ভাবনা রাখে যে কীভাবে অনুশীলনকারীরা ভবিষ্যতে একটি সমস্যা মোকাবেলা করতে পারে।

দেশ অনুসারে

[সম্পাদনা]

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে, প্রাথমিক গবেষণা প্রধানত সরকার দ্বারা অর্থায়ন করা হয়, এবং তা মূলত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলেতে পরিচালনা করা হয়।[] ২০১০-এর দশকে যেহেতু সরকারি তহবিল হ্রাস পেয়েছে, তাই, ব্যক্তিগত তহবিল ক্রমবর্ধমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে।[]

মৌলিক বনাম ফলিত বিজ্ঞান

[সম্পাদনা]

ফলিত বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও কৌশল উদ্ভাবনের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে। যেখানে, মৌলিক বিজ্ঞান বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ও ভবিষ্যদ্বাণীর চর্চা করে, যা প্রধানত প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের পাশাপাশি অন্যান্য অভিজ্ঞতামূলক বিজ্ঞানেও প্রয়োগ বিজ্ঞানের বৈজ্ঞানিক ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মৌলিক বিজ্ঞান বিভিন্ন ঘটনার পূর্বাভাস দেওয়ার জন্য এবং সম্ভবত প্রকৃতিকে বোঝার জন্য তথ্যের বিকাশ ও চর্চা করে, যেখানে ফলিত বিজ্ঞান ঘটনা বা ফলাফল পরিবর্তন করার জন্য প্রযুক্তি বা প্রযুক্তির মাধ্যমে পরিবর্তন আনার লক্ষ্যে মৌলিক বিজ্ঞানের কিছু অংশ ব্যবহার করে।[][১০] ফলিত এবং মৌলিক বিজ্ঞান গবেষণা ও উন্নয়নের ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত হতে পারে।[১১][১২] মৌলিক গবেষণা এবং ফলিত গবেষণার মধ্যে সংযোগ জাতীয় বিজ্ঞান ফাউন্ডেশনে অধ্যয়ন করা হয়ে থাকে।

মৌলিক বৈজ্ঞানিক গবেষণায় একজন কর্মী অজানা সম্পর্কে কৌতূহল থেকে অনুপ্রাণিত হয়। যখন তার অন্বেষণ নতুন জ্ঞান অনুসন্ধান করে, তখন তিনি এমন এক সন্তুষ্টি অনুভব করেন যেন তিনি সর্বপ্রথম কোনো একটি পাহাড়ের চূড়া বা অজানা অঞ্চলের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত একটি নদীর উপরের সীমানা পৌঁছাতে পেরেছেন। সত্য আবিষ্কার এবং প্রকৃতির উপলব্ধিই হলো তার উদ্দেশ্য। তার সহযোগীদের মধ্যে তার পেশাদার অবস্থান নির্ভর করে তার কাজের মৌলিকতা এবং যৌক্তিকতার ওপর। বিজ্ঞানে সৃজনশীলতা কবি বা চিত্রকরের সাথে একটি কাপড়ের সংযোগের মতো।[]

একটি অধ্যয়ন পরিচালনা করা হয়েছে যেখানে মৌলিক বৈজ্ঞানিক গবেষণা প্রচেষ্টার সাথে গর্ভনিরোধক এবং ভিডিও টেপ রেকর্ডারের মতো উদ্ভাবন বিকাশের মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে পাওয়া গিয়েছে। এই গবেষণায় দেখা গেছে যে সমস্ত উদ্ভাবনের বিকাশে মৌলিক গবেষণা একটি মূল ভূমিকা পালন করেছে। মৌলিক বিজ্ঞান গবেষণাগুলো [স্পষ্টকরণ প্রয়োজন] যেগুলো কোনো একটি উদ্ভাবনের বিকাশে সহায়তা করেছে সেগুলো সেই উদ্ভাবনের ২০ থেকে ৩০ বছর আগে থেকেই ভালোভাবে সম্পন্ন হয়ে গিয়ে থাকে। যদিও বেশিরভাগ উদ্ভাবন ফলিত বিজ্ঞানের রূপ নেয় এবং বেশিরভাগ উদ্ভাবন বেসরকারি খাতে ঘটে, মৌলিক গবেষণা প্রায় সমস্ত ফলিত বিজ্ঞান এবং উদ্ভাবনের সংশ্লিষ্ট দৃষ্টান্তগুলোর একটি প্রয়োজনীয় পূর্বশর্ত। মৌলিক গবেষণার প্রায় ৭৬% বিশ্ববিদ্যালয় দ্বারা পরিচালিত হয়।[১৩]

মৌলিক বিজ্ঞান এবং ঔষধ এবং প্রযুক্তির মতো বিজ্ঞানের শাখাগুলোর মধ্যে সহজেই পার্থক্য করা যেতে পারে।[][১০][১৪][১৫][১৬] এগুলোকে এসটিএম (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং ঔষধ [একে এসটিইএম [বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল এবং গণিত] বা এসটিএস (বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং সমাজ) হিসেবে বিভ্রান্ত না করা]) বলা হয়। এই গোষ্ঠীগুলো পরস্পর সম্পর্কযুক্ত এবং একে অপরকে প্রভাবিত করে,[১৭][১৮][১৯][২০][২১] যদিও তারা পদ্ধতি এবং মানদণ্ডের দিক থেকে সুনির্দিষ্টভাবে একে অপরের থেকে পৃথক।[১০][১৪][২১][২২][২৩][২৪][২৫][২৬][২৭][২৮][২৯][৩০][৩১][৩২][৩৩][৩৪]

নোবেল পুরস্কারে ফিজিওলজি বা মেডিসিনে এর পুরস্কারের জন্য ফলিত বিজ্ঞানের সাথে মৌলিককে মিলানো হয়। অন্যদিকে, রয়্যাল সোসাইটি অফ লন্ডন পুরস্কার প্রাকৃতিক বিজ্ঞানকে ফলিত বিজ্ঞান থেকে আলাদা করে।[৩৫]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "What is basic research?" (পিডিএফ)। National Science Foundation। সংগ্রহের তারিখ ২০১৪-০৫-৩১ 
  2. "ICSU position statement: The value of basic scientific research" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০১৭-০৫-০৬ তারিখে, International Council for Science, December 2004.
  3. Yong, Ed (২০২২)। An Immense World। Random House Publishing Group। আইএসবিএন 978-0-593-13324-8ওসিএলসি 1333131287 
  4. Cook, Carly N.; Mascia, Michael B. (২০১৩-০৪-১০)। "Achieving Conservation Science that Bridges the Knowledge–Action Boundary" (ইংরেজি ভাষায়): 669–678। আইএসএসএন 0888-8892ডিওআই:10.1111/cobi.12050পিএমআইডি 23574343পিএমসি 3761186অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  5. "High Speed Train Inspired by the Kingfisher — Innovation — AskNature"asknature.org (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-২৯ 
  6. Jacqueline Ronson (নভেম্বর ১, ২০১৬)। "Why is the Earth Tilted? New Theory Offers Clues on a Dizzy Moment"Inverse। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ১৮, ২০১৭ 
  7. Ganapati, Priya (২০০৮-০৮-২৭)। "Bell Labs kills fundamental physics research"Wired। ২৮ আগস্ট ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-২৮ 
  8. William J. Broad (মার্চ ১৫, ২০১৪)। "Billionaires with big ideas are privatizing American science"The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ২৬, ২০১৪ 
  9. Davis, Bernard D. (মার্চ ২০০০)। "Limited scope of science": 1–12। ডিওআই:10.1128/MMBR.64.1.1-12.2000পিএমআইডি 10704471পিএমসি 98983অবাধে প্রবেশযোগ্য  & "Technology" in Bernard Davis (মার্চ ২০০০)। "The scientist's world": 1–12। ডিওআই:10.1128/MMBR.64.1.1-12.2000পিএমআইডি 10704471পিএমসি 98983অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  10. James McCormick (২০০১)। "Scientific medicine—fact of fiction? The contribution of science to medicine" (80): 3–6। পিএমআইডি 19790950পিএমসি 2560978অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  11. Gerard Piel, "Science and the next fifty years", § "Applied vs basic science", Bulletin of the Atomic Scientists, 1954 Jan;10(1):17–20, p 18.
  12. Ruth-Marie E Fincher, Paul M Wallach & W Scott Richardson, "Basic science right, not basic science lite: Medical education at a crossroad", Journal of General Internal Medicine, Nov 2009;24(11):1255–58, abstract: "Thoughtful changes in education provide the opportunity to improve understanding of fundamental sciences, the process of scientific inquiry, and translation of that knowledge to clinical practice".
  13. Stephan, Paula (২০১২)। How Economics Shapes Science। Harvard University Press। পৃষ্ঠা 146আইএসবিএন 978-0-674-04971-0 
  14. Richard Smith (মার্চ ২০০৬)। "The trouble with medical journals": 115–9। ডিওআই:10.1177/014107680609900311পিএমআইডি 16508048পিএমসি 1383755অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  15. Leon Eisenberg (মার্চ ১৯৮৮)। "Science in medicine: Too much or too little and too limited in scope?": 483–91। ডিওআই:10.1016/0002-9343(88)90270-7পিএমআইডি 3348249 
  16. J N Clarke; S Arnold (জানু ২০০৭)। "The paradoxical reliance on allopathic medicine and positivist science among skeptical audiences": 164–73। ডিওআই:10.1016/j.socscimed.2006.08.038পিএমআইডি 17045377 
  17. Eric Holtzman (১৯৮১)। "Science, philosophy, and society: Some recent books": 123–49। ডিওআই:10.2190/l5eu-e7pc-hxg6-eumlপিএমআইডি 7016767 
  18. P M Strong PM; K McPherson (১৯৮২)। "Natural science and medicine: Social science and medicine: Some methodological controversies": 643–57। ডিওআই:10.1016/0277-9536(82)90454-3পিএমআইডি 7089600 
  19. Lucien R Karhausen (২০০০)। "Causation: The elusive grail of epidemiology": 59–67। ডিওআই:10.1023/A:1009970730507পিএমআইডি 11080970 
  20. K Bayertz; P Nevers (১৯৯৮)। "Biology as technology": 108–32। পিএমআইডি 9646019 
  21. John V Pickstone; Michael Worboys (মার্চ ২০১১)। "Focus: Between and beyond 'histories of science' and 'histories of medicine'—introduction": 97–101। ডিওআই:10.1086/658658পিএমআইডি 21667777 
  22. Lester S King (মে ১৯৮৩)। "Medicine in the USA: Historical vignettes: XI: Medicine seeks to be 'scientific'": 2475–9। ডিওআই:10.1001/jama.1983.03330420025028পিএমআইডি 6341631 
  23. Thomas Marshall (এপ্রিল ১৯৯৭)। "Scientific knowledge in medicine: A new clinical epistemology?": 133–8। ডিওআই:10.1046/j.1365-2753.1997.00075.xপিএমআইডি 9276588 
  24. A Zalewski (মার্চ ১৯৯৯)। "Importance of philosophy of science to the history of medical thinking": 8–13। পিএমআইডি 9933889 
  25. Kevork Hopayian (মে ২০০৪)। "Why medicine still needs a scientific foundation: Restating the hypotheticodeductive model—part two": 402–3। পিএমআইডি 15372724পিএমসি 1266186অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  26. A Skurvydas (২০০৫)। "New methodology in biomedical science: Methodological errors in classical science": 7–16। পিএমআইডি 15687745। ২০০৫-১১-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-০৩-০৮ 
  27. Ronald A Arky (২০০৭)। "Abe Flexner, where are you? We need you!": 89–96। পিএমআইডি 18528492পিএমসি 1863593অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  28. Peter Byass (২০১১)। "The democratic fallacy in matters of clinical opinion: Implications for analysing cause-of-death data": 1। ডিওআই:10.1186/1742-7622-8-1অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 21223568পিএমসি 3026021অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  29. M Brandon Westover; Kenneth D Westover KD (২০১১)। "Significance testing as perverse probabilistic reasoning": 20। ডিওআই:10.1186/1741-7015-9-20অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 21356064পিএমসি 3058025অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  30. Alfredo Morabia (২০০৫)। "Epidemiological causality": 365–79। পিএমআইডি 16898206 
  31. Michael Kundi (জুলাই ২০০৬)। "Causality and the interpretation of epidemiologic evidence": 969–74। ডিওআই:10.1289/ehp.8297পিএমআইডি 16835045পিএমসি 1513293অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  32. Andrew C Ward (২০০৯)। "The role of causal criteria in causal inferences: Bradford Hill's 'aspects of association'": 2। ডিওআই:10.1186/1742-5573-6-2অবাধে প্রবেশযোগ্যপিএমআইডি 19534788পিএমসি 2706236অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  33. Georg W Kreutzberg (মে ২০০৫)। "Scientists and the marketplace of opinions: Scientific credibility takes on a different meaning when reaching out to the public": 393–6। ডিওআই:10.1038/sj.embor.7400405পিএমআইডি 15864285পিএমসি 1299311অবাধে প্রবেশযোগ্য 
  34. John Worrall (এপ্রিল ২০১০)। "Evidence: Philosophy of science meets medicine": 356–62। ডিওআই:10.1111/j.1365-2753.2010.01400.xপিএমআইডি 20367864 
  35. "Medals, Awards & Prize lectures", The Royal Society website, accessed 22 Sep 2013.

আরও পড়া

[সম্পাদনা]
  • Concise Encyclopedia of Economics  ওসিএলসি 317650570, 50016270, 163149563