ম্যানুয়েল এল. কুয়েজন | |
---|---|
![]() | |
ফিলিপাইনের ২য় রাষ্ট্রপতি কমনওয়েলথের ১ম রাষ্ট্রপতি | |
কাজের মেয়াদ ১৫ নভেম্বর, ১৯৩৫ – ১ আগস্ট, ১৯৪৪ | |
উপরাষ্ট্রপতি | সার্গিও ওসমেনা |
পূর্বসূরী | বিলুপ্ত (সর্বশেষ ধারক এমিলিও আগুইনাল্দো) |
উত্তরসূরী | জোস পি. লরেল (সমঝোতা) |
ফিলিপাইন সিনেটের ১ম সিনেটর | |
কাজের মেয়াদ ২৯ আগস্ট, ১৯১৬ – ১৫ নভেম্বর, ১৯৩৫ | |
পূর্বসূরী | পদ সৃষ্ট |
উত্তরসূরী | ম্যানুয়েল রক্সাস |
৫ম সিনেটভিত্তিক জেলার সিনেটর | |
কাজের মেয়াদ ১৬ অক্টোবর, ১৯১৬ – ১৫ নভেম্বর, ১৯৩৫ নেতৃত্বে: ভিসেন্তে ইলাস্ত্রে (১৯১৬-১৯১৯) অ্যান্তিরো সোরিয়ানো (১৯১৯-১৯২৫) জোস পি. লরেল (১৯২৫-১৯৩১) ক্লারো এম. রেক্টো (১৯৩১-১৯৩৫) | |
পূর্বসূরী | পদ সৃষ্ট |
উত্তরসূরী | পদ বিলুপ্ত |
জাতীয় প্রতিরক্ষা সচিব | |
কাজের মেয়াদ ১৬ জুলাই, ১৯৪১ – ১০ ডিসেম্বর, ১৯৪১ | |
রাষ্ট্রপতি | স্বয়ং |
পূর্বসূরী | টিওফিলো সিসন |
উত্তরসূরী | জর্জ বি. ভার্গাস |
ফিলিপাইন দ্বীপপুঞ্জ থেকে প্রতিনিধি পরিষদে নিযুক্ত আবাসিক প্রতিনিধি | |
কাজের মেয়াদ ২৩ নভেম্বর, ১৯০৯ – ১৫ অক্টোবর, ১৯১৬ সাথে ছিলেন বেনিতো লেগার্দা (১৯৯-১৯১৩) ও ম্যানুয়েল আর্নশ (১৯১৩-১৯১৬) | |
পূর্বসূরী | পাবলো ওকাম্পো |
উত্তরসূরী | টিওদরো আর. ইয়াংকো |
ফিলিপাইন প্রতিনিধি পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা | |
কাজের মেয়াদ ১৬ অক্টোবর, ১৯০৭ – ২৩ নভেম্বর, ১৯০৯ | |
পূর্বসূরী | পদ সৃষ্ট |
উত্তরসূরী | আলবার্তো বারেতো ফিলিপাইন আইনসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা |
ফিলিপাইন আইনসভায় তায়াবাস থেকে ১ম জেলার সদস্য | |
কাজের মেয়াদ ১৬ অক্টোবর, ১৯০৭ – ১৬ অক্টোবর, ১৯১৬ | |
পূর্বসূরী | পদ সৃষ্ট |
উত্তরসূরী | ফাইলমন পেরেজ |
তায়াবাসের গভর্নর | |
কাজের মেয়াদ ১৯০৬ – ১৯০৭ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | ম্যানুয়েল লুইজ কুয়েজন ওয়াই মলিনা ১৯ আগস্ট ১৮৭৮ বালের, এল প্রিন্সিপ, ফিলিপাইনের ক্যাপ্টেন্সি জেনারেল (বর্তমানে - বালের, অরোরা, ফিলিপাইন) |
মৃত্যু | ১ আগস্ট ১৯৪৪ সারানাক লেক, নিউ ইয়র্ক, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ৬৫)
সমাধিস্থল | কুয়েজন মেমোরিয়াল সার্কেল, কুয়েজন সিটি, ফিলিপাইন |
জাতীয়তা | ফিলিপিনো |
রাজনৈতিক দল | ন্যাশিওনালিস্তা পার্টি |
অন্যান্য রাজনৈতিক দল | ডেমোক্র্যাটিক পার্টি |
দাম্পত্য সঙ্গী | অরোরা আরাগন |
সম্পর্ক | তৃতীয় ম্যানুয়েল এল. কুয়েজন (নাতি) |
সন্তান | মা. অরোরা কুয়েজন মারিয়া জেনেইদা কুয়েজন-আভানসেনা ম্যানুয়েল এল. কুয়েজন, জুনিয়র লুইজা কোরাজন পাজ কুয়েজন |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | কলেজিও ডি সান জুয়ান ডি লেট্রান সান্তো টমাস বিশ্ববিদ্যালয় |
জীবিকা | আইনজীবী, সৈনিক, রাজনীতিবিদ |
ধর্ম | রোমান ক্যাথলিক |
স্বাক্ষর | ![]() |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | ![]() |
শাখা | ফিলিপাইন রিভল্যুশনারী আর্মি ফিলিপাইন কমনওয়েলথ আর্মি |
কাজের মেয়াদ | ১৮৯৯-১৯০০ ১৯৪১-১৯৪৪ |
পদ | মেজর (১৮৯৯-১৯০০) |
যুদ্ধ | ফিলিপাইন-মার্কিন যুদ্ধ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ * ফিলিপাইন প্রচারণা (১৯৪১-১৯৪২) * ফিলিপাইনে জাপানী আগ্রাসন (১৯৪২-১৯৪৫) |
ম্যানুয়েল লুইজ কুয়েজন ওয়াই মলিনা (জন্ম: ১৯ আগস্ট, ১৮৭৮ - মৃত্যু: ১ আগস্ট, ১৯৪৪) এল প্রিন্সিপের বালের এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ফিলিপাইনের বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ছিলেন।[১] ১৯৩৫ থেকে ১৯৪৪ মেয়াদে ফিলিপাইন কমনওয়েলথের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। এছাড়াও, এমিলিও আগুইনাল্দোর পর ফিলিপাইনের দ্বিতীয় রাষ্ট্রপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন ম্যানুয়েল এল. কুয়েজন। তাকে ‘জাতীয় ভাষার জনক’ হিসেবে ডাকা হয়।
স্পেনীয়-মেস্তিজোস বংশোদ্ভূত লুসিও কুইজন ও মারিয়া ডলোরেস মলিনা দম্পতির সন্তান তিনি। বাবা ম্যানিলার পাকো এলাকার একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন ও স্পেনীয় ঔপনিবেশিক সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত সার্জেন্ট ছিলেন। তার মা নিজ শহরের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করতেন। স্পেনীয় সরকারের নিয়ন্ত্রণাধীন অবৈতনিক সরকারি বিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। ফলশ্রুতিতে ১৯১৪ সালে জোন্স বিল বিষয়ে মার্কিন প্রতিনিধি সভায় বক্তৃতা দিয়েছিলেন।[২] এরপর কলেজিও ডি সান জুয়ান ডি লেট্রানে মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন। ১৮৯৮ সালে অজ্ঞাত পরিচয় বন্দুকধারীদের আক্রমণে বাবা লুসিও এবং ভাই পেদ্রো নিহত হন।
১৮৯৯ সালে ম্যানিলার সান্তো টমাস বিশ্ববিদ্যালয় আইন বিষয়ে অধ্যয়নকালীন সময়ে এমিলিও আগুইনাল্দোর নেতৃত্বে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে স্বাধীনতা লাভের সংঘর্ষে অংশ নেন। ফিলিপাইন-আমেরিকা যুদ্ধে তিনি আয়ুদা-ডি-ক্যাম্পো ছিলেন।[৩] এরপর তিনি মেজর হন ও বাতান সেক্টরে যুদ্ধ করেন। ১৯০০ সালে আত্মসমর্পণ করেন ও আমেরিকান প্রেসে প্রথম কথা বলেন।[৪] বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরে আসেন ও ১৯০৩ সালে বার পরীক্ষায় চতুর্থ স্থান দখল করেন।
১৯০৭ সালে প্রথমবারের মতো প্রতিনিধি পরিষদ নামে পরিচিত ফিলিপাইন আইনসভায় নির্বাচিত হন। ১৯০৯ থেকে ১৯১৬ মেয়াদে দুইজন কমিশনারের একজন হিসেবে মার্কিন প্রতিনিধি পরিষদে ফিলিপাইন স্বায়ত্তশাসন অধ্যাদেম বা জোনস লয়ের বিষয়ে তদ্বির চালান। ম্যানিলায় প্রত্যাবর্তন করে ১৯১৬ সালে ফিলিপাইন সিনেটে সিনেটররূপ ও পরবর্তীকালে ১৯৩৫ সাল পর্যন্ত সিনেট সভাপতি হিসেবে কাজ করেন। ১৯২২ সালে ন্যাশিওনালিস্তা পার্টি জোটের প্রধানের দায়িত্ব পান।[৫]
১৯৩৫ সালে প্রথমবারের মতো রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ন্যাশিওনালিস্তা পার্টির পক্ষ থেকে অংশ নিয়ে জয়লাভ করেন। দুই প্রধান প্রতিপক্ষ এমিলিও আগুইনাল্দো ও গ্রিগোরিও আগলিপে’র বিপক্ষে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে ৬৮% ভোট পান। নভেম্বর, ১৯৩৫ সালে শপথ গ্রহণ করেন। রাষ্ট্রপতি থাকাকালে ভূমিহীন কৃষকদের সমস্যাসহ সামরিক প্রতিরক্ষা, সরকারী সংস্থার স্বীকৃতি অনুমোদন, মিন্দানাওয়ে আবাসন ও উন্নয়ন, ব্যবসা ও বাণিজ্যে বৈদেশিক চুক্তি, ভূমি পুণর্গঠন, দূর্নীতির ন্যায় বিষয়গুলো সমাধান করতে হয়েছিল। বিশ্বযুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ায় এবং জাপানী আগ্রাসনের প্রেক্ষিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করে নির্বাসিত সরকার গঠন করেন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান ফিলিপাইন দখল করে।[৬] অস্ট্রেলিয়া থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সপরিবারে চলে যান।[৭] রাষ্ট্রপতি রুজভেল্ট ওয়াশিংটন, ডি.সিতে তাঁদেরকে স্বাগতঃ জানান। সেখানে তিনি কমনওয়েলথ সরকার প্রতিষ্ঠা করেন। প্যাসিফিক ওয়ার কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে অক্ষশক্তির বিপক্ষে জাতিসংঘের ঘোষণায় স্বাক্ষর করেন।[৮] ১৯৪৬ সালে ‘দ্য গুড ফাইট’ শীর্ষক আত্মজীবনী রচনা করেন।
১৭ ডিসেম্বর, ১৯১৮ তারিখে অরোরা আরাগন কুইজন নাম্নী নিকট আত্মীয়ার সাথে বৈবাহিক বন্ধনে আবদ্ধ হন। এ দম্পতির সংসারে চার সন্তান ছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে এপ্রিল, ১৯৪৪ সালে যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়ে নিউইয়র্কের সারানাক লেক এলাকায় তার দেহাবসান ঘটে।[৯] আর্লিংটন ন্যাশনাল সিমেট্রিতে তাকে সমাহিত করা হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তার দেহ ম্যানিলায় স্থানান্তরিত করা হয় ও কুইজন সিটি মেমোরিয়াল সার্কেলে পুণঃসমাহিত করা হয়।
২০১৫ সালে ইন্টারন্যাশনাল রাউল ওয়ালেনবার্গ ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পরিষদ হলোকস্টের শিকার ফিলিপিনো ও রাষ্ট্রপতি কুইজনকে মরণোত্তর ওয়ালেনবার্গ পদক প্রদানের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। রাষ্ট্রপতি তৃতীয় বেনিগনো অ্যাকুইনো ও সাবেক রাষ্ট্রপতির ৯৪ বছর বয়স্কা কন্যা মারিয়া জেনেইডা কুইজন আভানসেনাকে যৌথভাবে এ স্বীকৃতির কথা জানানো হয়।
When military district of El Príncipe was created in 1856, Baler became its capital...On June 12, 1902 a civil government was established, moving the district of El Príncipe away from the administrative jurisdiction of Nueva Ecija...and placing it under the jurisdiction of Tayabas Province.
...there were public schools in the Philippines long before the American occupation, and, in fact, I have been educated in one of these schools, even though my hometown is such a small town, isolated in the mountains of the Northeastern part of the island of Luzon. (Spanish). [...había escuelas públicas en Filipinas mucho antes de la ocupación americana, y que, de hecho, yo me había educado en una de esas escuelas, aunque mi pueblo natal es un pueblo tan pequeño, aislado en las montañas de la parte Noreste de la isla de Luzón.]অজানা প্যারামিটার
|trans_chapter=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
আইন দফতর | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী পাবলো ওকাম্পো |
ফিলিপাইন থেকে প্রতিনিধি পরিষদের সদস্য ১৯০৯-১৯১৬ |
উত্তরসূরী টিওডরো আর. ইয়াঙ্কো |
রাজনৈতিক দপ্তর | ||
নতুন দপ্তর | সিনেট সভাপতি ১৯১৬-১৯৩৫ |
উত্তরসূরী জিল মন্টিলা জাতীয় পরিষদের স্পিকার হিসেবে |
পূর্বসূরী এমিলিও আগুইনাল্দো ফিলিপাইন প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি হিসেবে |
ফিলিপাইনের রাষ্ট্রপতি ১৫ নভেম্বর, ১৯৩৫ - ১ আগস্ট, ১৯৪৪ |
উত্তরসূরী জোস পি. লরেল ফিলিপাইন প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রপতি হিসেবে |