রবার্ট বারানি | |
---|---|
জন্ম | |
মৃত্যু | ৮ এপ্রিল ১৯৩৬ উপসালা, সুইডেন | (বয়স ৫৯)
জাতীয়তা | অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান (১৮৭৬–১৯১৯) সুইডিস (১৯১৯–১৯৩৬) |
মাতৃশিক্ষায়তন | ভিয়েনা বিশ্ববিদ্যালয় (এমডি) |
পুরস্কার | চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার (১৯১৪) |
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন | |
কর্মক্ষেত্র | চিকিৎসাবিজ্ঞান |
প্রতিষ্ঠানসমূহ | উপসালা বিশ্ববিদ্যালয় |
ডক্টরেট শিক্ষার্থী | গোস্টা ডোহরম্যান,[১] |
রবার্ট বারানি (হাঙ্গেরীয়: Bárány Róbert, উচ্চারিত [ˈbaːraːɲ ˈroːbɛrt]; ২২ এপ্রিল ১৮৭৬ - ৪ এপ্রিল ১৯৩৬) হলেন একজন অস্ট্রো-হাঙ্গেরিয়ান কর্ণ বিজ্ঞানী।[২] ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার শারীরবৃত্তীয় ও রোগ বিষয়ক গবেষণার জন্য তিনি ১৯১৪ সালে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।[৩]
বারানি ১৮৭৬ সালের ২২ এপ্রিল অস্ট্রিয়া-হাঙ্গেরির ভিয়েনায় জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন বিজ্ঞানীর কন্যা মারিয়া (নী হোক) এবং ইগনাক বারানির ছয় সন্তানের মধ্যে জ্যেষ্ঠ ছিলেন, যিনি ১৮৪২ সালে হাঙ্গেরি রাজ্যের ভার্পালোটাতে জন্মগ্রহণ করেন এবং একজন ব্যাংক কর্মকর্তা এবং এস্টেট ম্যানেজার ছিলেন।[৪] তার বাবা ছিলেন একজন হাঙ্গেরিয়ান ইহুদি, যার বাবার নামও ছিল ইগনাক বারানি (বারানি ইগনাক)।
তিনি ভিয়েনা ইউনিভার্সিটির মেডিকেল স্কুলে যোগদান করেন এবং ১৯০০ সালে সেখান হতে স্নাতক হন।