মাদারে পাকিস্তান বেগম রা'না লিয়াকত আলি খান | |
---|---|
(উর্দু: بیگم رعنا لياقت على خان गुल-इ-राणा (কুমায়ূনি) | |
![]() বেগম রা'না লিয়াকত আলী খান ১৯৬১ সালে | |
১০ম সিন্ধের গভর্নর | |
কাজের মেয়াদ ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৩ – ২৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৬ | |
রাষ্ট্রপতি | ফজল ইলাহী চৌধুরী |
পূর্বসূরী | মীর রাসুল বক্স তালপুর |
উত্তরসূরী | মুহাম্মাদ দিলাওয়ার খানজি |
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১৪ আগস্ট ১৯৪৭ – ১৬ অক্টোবর ১৯৫১ | |
প্রধানমন্ত্রী | লিয়াকত আলি খান |
পূর্বসূরী | আদেশ প্রতিষ্ঠিত |
উত্তরসূরী | শাহবানু আশরাফ |
অল পাকিস্তান উইমেনস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট | |
কাজের মেয়াদ ১৪ আগস্ট ১৯৪৯ – ২৯ অক্টোবর ১৯৫১ | |
নেদারল্যান্ডে পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত | |
কাজের মেয়াদ ১৯৫৪ – ১৯৬১ | |
ইতালি এবং তিউনিসিয়ার পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত | |
কাজের মেয়াদ ১৯৬৫ – ১৯৬৬ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | শীলা আইরিন প্যান্ট ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯০৫ আলমোড়া, আগ্রা ও অধব, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমানে আলমোরা, কুমাউন, ভারত) |
মৃত্যু | ১৩ জুন ১৯৯০ করাচি, সিন্ধ, পাকিস্তান | (বয়স ৮৫)
নাগরিকত্ব | ![]() ![]() |
জাতীয়তা | পাকিস্তানি |
রাজনৈতিক দল | মুসলিম লীগ |
দাম্পত্য সঙ্গী | লিয়াকত আলি খান (বি. ১৯৩২; মৃ. ১৯৫১) |
শিক্ষা | বিজ্ঞানে মাস্টার্স (এমএসসি) |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | লখনউ বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা | কূটনীতিজ্ঞ মহিলা |
পুরস্কার | |
সামরিক পরিষেবা | |
আনুগত্য | ![]() |
শাখা | ![]() |
কাজের মেয়াদ | ১৯৪৭–১৯৫১ |
পদ | ![]() ![]() |
ইউনিট | পাকিস্তান সেনাবাহিনী মেডিকেল কোর |
কমান্ড | নেভাল উইমেন রিজার্ভ কর্পস মহিলা জাতীয় প্রতিরক্ষী পাকিস্তান সেনাবাহিনী মেডিক্যাল কোর |
যুদ্ধ | ইন্দো-পাক যুদ্ধ ১৯৪৭ |
বেগম রানা লিয়াকত আলি খান (উর্দু: رعنا لياقت على خان, গুল-ই-রানা নামে পরিচিত; ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯০৫ – ১৩ জুন ১৯৯০)[২] পাকিস্তানের বিশিষ্ট মুসলিম নারী নেত্রী। তিনি পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলি খানের দ্বিতীয় স্ত্রী ছিলেন। বেগম রানা ১৯০৫ সালে আগ্রা ও উধ যুক্ত প্রদেশে জন্ম গ্রহণ করেন। তার দাদা একজন হিন্দু ছিলেন, যিনি পরে খ্রিস্টান ধর্মে ধর্মান্তরিত হন।[৩][৪][৫] তিনি লক্ষ্মৌ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেন এবং ১৯২৯ সালে অর্থনীতিতে প্রথম বিভাগে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করেন।[৬]
বেগম রানা গোখলে মেমোরিয়াল স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। পরবর্তীতে তিনি দিল্লির ইন্দোপ্রস্থ কলেজে অর্থনীতির অধ্যাপিকা হিসেবে নিয়োগ পান। ১৯৩৩ সালের এপ্রিলে নবাবজাদা লিয়াকত আলি খানের সাথে তার বিয়ে হয়। এরপর থেকে তিনি নিজেকে মুসলিম নারীদের সংগঠিত করতে কাজ শুরু করেন। পাকিস্তান আন্দোলনে নিখিল ভারত মুসলিম লীগের নেত্রী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তার স্বামী লিয়াকত আলি খানের হত্যার পর তিনি পাকিস্তানে নারীদের সামাজিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য কাজ করে যান। ১৯৯০ সালে তিনি মৃত্যু বরণ করেন।
১৯৪৮ সালে তিনি নারীদের সামরিক শিক্ষার গুরুত্ব অনুধাবন করে পাকিস্তান উইমেন্স ন্যাশনাল গার্ড ও পাকিস্তান উইমেন নাভাল রিসার্ভ প্রতিষ্ঠা করেন। তাকে একজন বিগ্রেডিয়ারের সমমর্যাদায় উভয় প্রতিষ্ঠানের প্রধান নিয়ন্ত্রক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। ১৯৪৯ সালে তিনি পাকিস্তান উইমেন্স এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি এর প্রথম সভাপতি ছিলেন। বেগম রানা নেদারল্যান্ড (১৯৫০)ও ইতালিতে (১৯৬০) পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূতের দায়িত্ব পালন করেন। তিনি পাকিস্তানের প্রথম মুসলমান নারী গভর্নর ছিলেন (সিন্ধু প্রদেশ-১৯৭০)। তিনিই প্রথম মুসলিম মহিলা যিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার পদক লাভ করেন। জাতিসংঘের তিনি প্রথম মুসলিম নারী কূটনৈতিক।
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়; Women Parliament Caucuses of Pakistan Parliament
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নিএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |