রাজা মানসিংহ | |
---|---|
Raja of Amer | |
জন্ম | Amer, রাজস্থান | ২১ ডিসেম্বর ১৫৫০
মৃত্যু | ৬ জুলাই ১৬১৪ অচলপুর, মহারাষ্ট্র | (বয়স ৬৩)
দাম্পত্য সঙ্গী |
|
বংশধর |
|
পিতা | ভাগয়ান্ত দাস |
মাতা | রানী ভগবতী বাঈ |
ধর্ম | হিন্দুধর্ম |
রাজা মানসিংহ (জন্ম: ২১শে ডিসেম্বর, ১৫৫০ - মৃত্যু: ৬ই জুলাই, ১৬১৪) ছিলেন রাজা ভগবান দাসের পালিত পুত্র।[১] অম্বর এ জন্মগ্রহণকারী মীর্জা রাজা হিসেবে পরিচিত মানসিংকে সম্রাট আকবর ফরজন্দ (পুত্র) খেতাবে ভূষিত করেন। ভগবান দাস ভারতের পাঞ্জাবের সুবাহদার অভিষিক্ত হলে মহারাজ মানসিংহ সিন্ধু নদের তীরবর্তী জেলাগুলি শাসন করেন। প্রদেশের নিয়ম কানুন বজায় রাখার জন্য ১৫৮৫ সালে তাকে কাবুলে পাঠানো হয় এবং ১৫৮৮ সালে তিনি বিহারের সুবাহদার নিযুক্ত হন। সেইসময় পর্যন্ত কুনওয়ার হিসেবে পরিচিত মানসিংহকে ১৫৯০ সালে ‘রাজা’ খেতাব এবং পাঁচ হাজারি মনসব প্রদান করা হয়েছিল। তিনি ১৫৯৪ সালের ১৭ই মার্চ থেকে ১৬০৬ সাল পর্যন্ত বাংলার সুবাহদারের দায়িত্ব পালন করেন।[২][৩]
১৫৯৬ সালে বারো ভূঁইয়াদের অন্যতম ঈশা খাঁর সাথে মুঘল সেনাপতি রাজা মানসিংহের সংগ্রাম যুদ্ধ সংঘটিত হয়। এ যুদ্ধটি ব্রহ্মপুত্র ও শীতলক্ষ্যা নদীর সম্মিলনস্থলে বর্তমান ময়মনসিংহ জেলার গফরগাঁও উপজেলার সম্পূর্ণ দক্ষিণ প্রান্তের বাঁশিয়া গ্রামের মোঘল বাড়ী থেকে টাঙ্গাব গ্রামের সিমানা পর্যন্ত দীর্ঘ হয়।[৪][৫]