ধরন | সরকারী মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান |
---|---|
শিল্প | অস্ত্র শিল্প, বায়বান্তরীক্ষ শিল্প |
পূর্বসূরী | সাইন্স কর্পস |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১৯৪৮ |
সদরদপ্তর | , |
পণ্যসমূহ | সামরিক মহাকাশ ক্ষেপণাস্ত্র |
আয় | $২.৩৮ বিলিয়ন USD (2016)[১] |
$১৩৪ মিলিয়ন USD (2016)[১] | |
মালিক | ইসরায়েল |
কর্মীসংখ্যা | ৭,০০০ |
বিভাগসমূহ | ক্ষেপণাস্ত্র এবং এনসিডব্লিউ বিভাগ
- উন্নত প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি বিভাগ |
অধীনস্থ প্রতিষ্ঠান | আরডিসি (রাফায়েল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন) |
ওয়েবসাইট | rafael.co.il |
রাফায়েল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেম লিমিটেড ( হিব্রু ভাষায়: רפאל - מערכות לחימה מתקדמות בע"מ,পূর্বে: রাফায়েল রণসজ্জা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ), রাফেল বা রাফায়েল, (এছাড়াও রাফায়েল বা রফায়েল নামেও বানান করা হয়ে থাকে); "যুদ্ধোপকরণ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ" এর হিব্রু আদ্যক্ষর -רשות לפיתוח אמצעי לחימה חימה একটি ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি কোম্পানি । ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের মধ্যে অস্ত্র ও সামরিক প্রযুক্তি বিকাশের জন্য এটি ইসরায়েলের জাতীয় গবেষণা ও উন্নয়ন প্রতিরক্ষা পরীক্ষাগার হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল; ২০০২ সালে এটিকে একটি সীমাবদ্ধ সংস্থা হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। [২]
রাফায়েল ইজরায়েল প্রতিরক্ষা বাহিনীর জন্য এবং বিদেশে রপ্তানির জন্য অস্ত্র, সামরিক এবং প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি বিকাশ এবং উৎপাদন করে থাকে। বর্তমানে এর সমস্ত প্রকল্পসমূহ শ্রেণীবদ্ধ করা হয়েছে।
রাফায়েল ১৯৪৮ সালে শ্লোমো গুরের নেতৃত্বে সায়েন্স কর্পস (হিব্রু: חיל המדע নামে প্রতিষ্ঠিত হয়, যা এইচইএমইডি, হিব্রু: חמד) নামে পরিচিত। ১৯৫২ সালে এর নাম পরিবর্তন করে রিসার্চ অ্যান্ড ডিজাইন ডিরেক্টরেট (אגף הפיתוח והתיכנון) রাখা হয়। ১৯৫২ সালে ডেভিড বেন-গুরিয়ন দুটি এজেন্সিতে এইচইএমইডির কার্যক্রম বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেন। বিশুদ্ধ বৈজ্ঞানিক গবেষণাটি এইচইএমইডি রেখে দেওয়া হয়েছিল, যখন অস্ত্রের বিকাশ নতুন ইএমইটি এজেন্সিতে স্থাপন করা হয়েছিল।[৩]
১৯৫৪ সালে বেন-গুরিয়ন ইএমইটির নাম পরিবর্তন করে রাফায়েল রাখার সিদ্ধান্ত নেন।[৪] ১৯৫৮ সালে রাফায়েল নামে এটি পুনর্গঠিত হয়।[৫]
১৯৯৫ সালে আইজাক রবিন; আমোস হোরেভকে রাফায়েল বোর্ডের চেয়ারম্যান হতে বলেন, অনেক বছর পর হোরেভ রাফায়েলের উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৬] হোরেভ ২০০১ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৬]