ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রামন তোরালবা লারাজ | |||||||||||||
জন্ম | ১৩ আগস্ট ১৮৯৫ | |||||||||||||
জন্ম স্থান | আরদিসা, আরাগোন, স্পেন | |||||||||||||
মৃত্যু | ৬ জুন ১৯৮৬ | (বয়স ৯০)|||||||||||||
মৃত্যুর স্থান | লিওঁ, মেক্সিকো | |||||||||||||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | |||||||||||||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | ||||||||||||||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) | |||||||||||
১৯১২–১৯১৪ | এফসি ইন্টারন্যাশনাল | |||||||||||||
১৯১৪–১৯২৮ | ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনা | |||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||
১৯১৩–১৯২৪ | কাতালুনিয়া | |||||||||||||
অর্জন ও সম্মাননা
| ||||||||||||||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে |
রামন তোরালবা লারাজ (১৩ আগস্ট ১৮৯৫ – ৬ জুন ১৯৮৬) ফুটবল ক্লাব বার্সেলোনার ইতিহাসে একজন বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব।[২] বার্সার সাথে তার দীর্ঘ কর্মজীবনের কারণে তিনি লা ভেলা ('পুরানোজন') নামে পরিচিত ছিলেন।
আরাগনে জন্মগ্রহণ করা সত্ত্বেও তোরালবা মাত্র ছয় মাস বয়সে কাতালুনিয়ায় চলে যান এবং সেখানে তিনি ১৯১২ সালে এফসি ইন্টারন্যাশনাল-এ ফুটবল খেলা শুরু করেন, তার দুই বছর পর বার্সেলোনায় যোগদানের পূর্বে (যার সাথে তিনি পরবর্তী ১৫ মৌসুম খেলেন) ডাকনাম 'লা ভেলা' (পুরানোজন) অর্জন করেন।[২]
তিনি হোল্ডিং মিডফিল্ড হিসেবে খেলেতেন এবং তার শক্তি ও ত্যাগের জন্য পরিচিত ছিলেন। তিনি মধ্যমাঠে অগাস্টিন সানচো এবং ইয়োসেপ সামিতিয়ার সাথে একটি অংশীদারিত্ব গড়ে তোলেন।[২] তিনি ১৯১৪/১৫ মৌসুম থেকে ১৯২৫/২৬ মৌসুম পর্যন্ত নিয়মিত শুরুর একাদশে ছিলেন। বার্সেলোনার হয়ে তিনি ১০টি কাতালান চ্যাম্পিয়নশিপ জিতেছিলেন, ১৯২০, ১৯২২, ১৯২৫ এবং ১৯২৬ সালে চারটি কোপা দেল রেই শিরোপা সহ ১৯২২ সালের ফাইনালে তোরালবা প্রথম গোলটি করেছিলেন যা রিয়াল ইউনিয়নের বিরুদ্ধে ৫–১ জয়ে শেষ হয়েছিল।[৩]
৪ ফেব্রুয়ারি ১৯১৭ সালে তিনি বার্সেলোনার ইতিহাসে প্রথম খেলোয়াড় হয়েছিলেন যাকে একটি প্রশংসাপত্র দেওয়া হয়েছিল, যেটি কাম্প দে লা ইন্দাস্ত্রিয়াতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল যখন তিনি তখনও একজন সক্রিয় খেলোয়াড় ছিলেন।[৪] তিনি ১ জুলাই ১৯২৮ সালে ক্যাম্প দে লেস কোর্তস্-এ দ্বিতীয় প্রশংসাসূচক ম্যাচের পর অবসর গ্রহণ করেন।[৫]
কাতালান ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ: