ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রায়ান জন ক্যাম্পবেল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | পার্থ, অস্ট্রেলিয়া | ৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | ক্যাম্বো | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি অফ স্পিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | উইকেট-রক্ষক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৪৬) | ১৭ জানুয়ারি ২০০২ অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২২ ডিসেম্বর ২০০২ অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক | ৮ মার্চ ২০১৬ হংকং বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ১২ মার্চ ২০১৬ হংকং বনাম স্কটল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৬-২০০৬ | পশ্চিম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১২- | কাউলুন ক্রিকেট ক্লাব | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০১৬- | কাউলুন ক্যান্টন্স | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ১২ মার্চ ২০১৬ |
রায়ান জন ক্যাম্পবেল (ইংরেজি: Ryan Campbell; জন্ম: ৭ ফেব্রুয়ারি, ১৯৭২) পার্থে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ার বিশিষ্ট আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের পক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশ নিয়েছেন তিনি। এছাড়াও তিনি হংকং ক্রিকেট দলের পক্ষে খেলেছিলেন। 'ক্যাম্বো' ডাকনামে পরিচিত রায়ান ক্যাম্পবেল দলে মূলতঃ উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করেছেন। আক্রমণধর্মী ব্যাটসম্যান হিসেবে তার পরিচিতি রয়েছে। বর্তমানে নেদারল্যান্ডস ক্রিকেট দলে কোচের দায়িত্বে রয়েছেন।
১৯৯৪ সালে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট একাডেমিতে অন্তর্ভুক্ত হন। একাডেমি দলের পক্ষে এপ্রিল, ১৯৯৫ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট একাডেমির বিরুদ্ধে খেলেন।[১] ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে ক্যাম্পবেলের অভিষেক ঘটে। ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৬ সালে জাতীয় একদিনের প্রতিযোগিতা হিসেবে মার্কেন্টাইল মিউচুয়াল কাপে তার এ সুযোগ ঘটে।[২] মূলতঃ বিশেষজ্ঞ ব্যাটসম্যান হিসেবে অংশ নেন ও অ্যাডাম গিলক্রিস্ট উইকেট-রক্ষণের দায়িত্বে থাকেন। কিন্তু, ১৯৯০-এর দশকের শেষার্ধে গিলক্রিস্টকে জাতীয় দলে অন্তর্ভুক্ত করা হলে তিনি তার স্থলাভিষিক্ত হন। ১৯৯৭-৯৮ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া এ দলের পক্ষে প্রথমবারের মতো খেলেন ও দলের সাথে আয়ারল্যান্ড এবং স্কটল্যান্ড সফরে যান।[১] ১৯৯৮ সালের শেষদিকে অস্ট্রেলিয়া এ দলের পক্ষে বড়দের বিপক্ষে অনুষ্ঠিত খেলায় মাইকেল স্ল্যাটারকে নিয়ে ব্যাটিং উদ্বোধনে নেমেছিলেন।[৩] সর্বশেষ ২০০৫—০৬ মৌসুমে লুক রঙ্কির পরিবর্তে পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে খেলেছিলেন।
২০০২ সালে অস্ট্রেলিয়া দলের পক্ষে কেবলমাত্র দু'টি একদিনের আন্তর্জাতিকে খেলার সুযোগ পেয়েছেন তিনি। জানুয়ারি, ২০০২ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার।[৪] নিউজিল্যান্ডের ইনিংসে শেন ওয়ার্নের বলে মার্ক রিচার্ডসনকে স্ট্যাম্পিং করেন। পরবর্তীতে মার্ক ওয়াহের সাথে ব্যাটিং উদ্বোধনে নামেন ও ৫২ বলে ৩৮ রান তোলেন। এরপর ড্যানিয়েল ভেট্টোরির বলে আউট হন।[৫] এরপর একই বছরের ডিসেম্বরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে অন্য আরেকটি আন্তর্জাতিকে অংশ নেন।[৬] ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে ১৮ বলে ১৬ রান সংগ্রহ করেন তিনি।[৭] উভয়ক্ষেত্রেই তিনি গিলক্রিস্টের পরিবর্তে অংশ নেন।
অস্ট্রেলিয়ায় ঘরোয়া ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে প্রচারমাধ্যমে জড়িয়ে পড়েন, রেডিওতে ক্রীড়া উপস্থাপক ও টেলিভিশনে ক্রিকেট ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। ২০০৮ সালে অনুমতিবিহীন ইন্ডিয়ান ক্রিকেট লিগে (আইসিএল) আহমেদাবাদ রকেটসের পক্ষে এক মৌসুম খেলেন।[৮] এপ্রিল, ২০১২ সালে হংকংয়ে পাড়ি জমান।[৯] সেখানে তিনি কাউলুন দলের পক্ষে খেলোয়াড় ও কোচের দায়িত্বে থাকেন। ২০১৬ সালে ৪৩ বছর বয়সে ভারতে অনুষ্ঠিত আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের লক্ষ্যে হংকং দলের সদস্য মনোনীত হন তিনি।[১০]