![]() | |||
ব্যক্তিগত তথ্য | |||
---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রায়ান জোসেপ গিগস[১] | ||
জন্ম | ২৯ নভেম্বর ১৯৭৩ | ||
জন্ম স্থান | কার্ডিফ, ওয়েলস | ||
উচ্চতা | ১.৭৯ মি (৫ ফু ১০ ইঞ্চি)[২] | ||
মাঠে অবস্থান | মধ্যমাঠের খেলোয়াড় | ||
ক্লাবের তথ্য | |||
বর্তমান দল |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (ভারপ্রাপ্ত কোচ ও খেলোয়াড়) | ||
জার্সি নম্বর | ১১ | ||
যুব পর্যায় | |||
১৯৮৫–১৯৮৭ | ম্যানচেস্টার সিটি | ||
১৯৮৭–১৯৯০ | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ||
জ্যেষ্ঠ পর্যায়* | |||
বছর | দল | ম্যাচ | (গোল) |
১৯৯০– | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড | ৬৭২ | (১১৪) |
জাতীয় দল‡ | |||
১৯৮৯ | ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৬ | ১ | (১) |
১৯৮৯ | ওয়েলস অনূর্ধ্ব-১৮ | ৩ | (০) |
১৯৯১ | ওয়েলস অনূর্ধ্ব-২১[৩] | ১ | (১) |
১৯৯১–২০০৭ | ওয়েলস | ৬৪ | (১২) |
২০১২ | গ্রেট ব্রিটেন | ৪ | (১) |
পরিচালিত দল | |||
২০১৪– | ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড (ভারপ্রাপ্ত কোচ ও খেলোয়াড়) | ||
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৯:৪৫, ১১ মে ২০১৪ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক। ‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১০:৫৫, ২০ জুলাই ২০১২ (ইউটিসি) তারিখ অনুযায়ী সঠিক। |
রায়ান জোসেফ গিগস (রায়ান জোসেফ উইলসন নামে জন্ম: ২৯শে নভেম্বর ১৯৭৩ কার্ডিফে) একজন ওয়েলশ ফুটবলার, বর্তমানে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড দলে ইংরেজ প্রিমিয়ারশিপে খেলে থাকেন। তিনি একটি দলেই তার সারা ক্রীড়াজীবন কাটিয়েছেন। রেড-ডেভিলের হয়ে তিনি প্রায় ৭০০টি খেলাতে অংশ নিয়েছেন। তিনি ছাড়া আর কোন খেলোয়াড় তার জীবনে এত প্রিমিয়ারশিপ মেডাল পাননি।
গিগসের পিতা ড্যানি উইলসন ছিলেন একজন রাগবি খেলোয়াড় ও মা লাইন গিগস। কার্ডিফে জন্ম নিলেও তিনি বেড়ে ওঠেন পেন্ডলেবারিতে। তার পিতা ছিলেন মিশ্র রক্তের এবং তিনিও তার জন্য গর্বিত।[৪] তার ছোট ভাই রড্রি গিগস একজন উইঙ্গার এবং এফসি ইউনাইটেড অব ম্যানচেস্টার এ খেলেন যে দলটি ম্যালকম গ্লেজারের ইউনাইটেড অধিগ্রহণের পর অসন্তুষ্ট ইউনাইটেড সমর্থকের প্রতিষ্ঠা করেছেন।
গিগস বর্তমানে ম্যানচেস্টারে দীর্ঘতম সময় ধরে খেলা ফুটবলার, যিনি ১৯৯০-৯১ সালে দলের হয়ে প্রথম মাঠে নেমেছিলেন এবং ১৯৯১-৯২ মরশুমে দলের নিয়মিত একাদশে ছিলেন। তিনি দলের হয়ে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশ নিয়েছেন (প্রথম স্থানে আছেন ববি চার্লটন), এবং সর্বোচ্চ ২৩টি দলগত ট্রফির অধিকারী।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] ১৯৯২ সাল থেকে তিনি দশটি প্রিমিয়ার লিগ শিরোপা, চারটি এফএ কাপ শিরোপা, দুটি লিগ কাপ শিরোপা এবং দুটি উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জিতেছেন। এছাড়া দুটি এফএ কাপ রানার্স-আপ ও দুটি লিগ কাপ রানার্স-আপ ট্রফিও পেয়েছেন। চারটি প্রিমিয়ারশিপে তিনি দলের সাথে রানার্স-আপ হয়েছেন।
গিগস ইংল্যান্ডের বিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের হয়ে জাতীয় পর্যায়ে খেলেছেন, যেখানে জাতীয়তাকে প্রাধান্য দেয়া হয় না। তবে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ওয়েলস জাতীয় দলের হয়ে খেলেন। আন্তর্জাতিক খেলায় ওয়েলসের সর্বকনিষ্ঠ খেলোয়াড় হিসেবে গিগসের অভিষেক হয় ১৯৯১ সালে যখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৭। ২০০৪ সালে তিনি ওয়েলসের দলনেতা নির্বাচিত হন।
তিনি ১৯৯২ ও ১৯৯৩ সালে দুবার পিএফএ বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়েছেন। পরপর দুবছর এই পুরস্কার পাওয়া প্রথম খেলোয়াড় তিনি। পরবর্তীকালে রবি ফাউলার ও ওয়েন রুনি পরপর দুবছর এই পুরস্কার জিতেছেন। গিগস প্রিমিয়ারশিপে নিয়মিত স্ট্রাইকার হিসেবে না খেলা খেলোয়াড়দের মধ্যে সর্বাধিক গোলদানের রেকর্ডের অধিকারী। ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের পক্ষে তিনি দ্রুততম সময়ে (১৫ সেকেন্ড) গোল দেয়ার রেকর্ডের মালিক, যেটি দিয়েছিলেন সাউদাম্পটনের বিরুদ্ধে ১৯৯৫ সালের নভেম্বর মাসে। তিনি গ্যারি স্পিডের সাথে যুগ্মভাবে সবগুলো প্রিমিয়ারশিপে গোলদানের রেকর্ড গড়েছেন। এছাড়া তিনি পরপর ১২টি মৌসুমে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগে গোলদানকারী প্রথম খেলোয়াড়।
সমর্থকদের রায়ে গিগস ম্যানচেস্টারের শ্রেষ্ঠ গোল করেছেন। এই গোলটি করেছেন ১৯৯৯ সালের এফএ কাপ সেমিফাইনালে আর্সেনালের বিরুদ্ধে, যেখানে তিনি চারজন রক্ষনভাগের খেলোয়াড়কে কাটিয়ে গোল করেন। ইউনাইটেড ও জাতীয় দলে গিগস ১১ নং জার্সি পড়েন। তিনি সমর্থকদের কাছে ওয়েলস জাদুকর নামে সুপরিচিত।
দলনায়ক গ্যারি নেভিলের পর গিগস বর্তমানে রেড ডেভিলদের সহ অধিনায়ক।
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ক্যারিয়ার:
প্রতিযোগিতা | শুরু | শেষ | উপস্থিতি (বদলি হিসেবে) | গোল | সহায়তা |
---|---|---|---|---|---|
এফ.এ. প্রিমিয়ার লিগ | ১৯৯১ | ৫০২ (৬০) | ৯৮ | ২২৮ | |
ইউরোপীয়ান প্রতিযোগিতা | ১৯৯৪ | ১০৮ (৬) | ২৫ | ২৮ | |
এফ.এ. কাপ | ১৯৯১ | ৫৮ (৭) | ১০ | ২৬ | |
লিগ কাপ | ১৯৯১ | ৩০ (৫) | ৭ | ৮ |
সদস্য হিসেবে
অন্যান্য
পূর্বসূরী লি শার্প |
পিএফএ বর্ষসেরা তরুণ খেলোয়াড় ১৯৯২ ও ১৯৯৩ |
উত্তরসূরী অ্যান্ডি কোল |
পূর্বসূরী গ্যারি নেভিল |
ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড সহ-অধিনায়ক ২০০৫- |
উত্তরসূরী নেই |
|অনুচ্ছেদ=
উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) . Original link no longer has the quote removed. Link is to the version stored in the Wayback machine.
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |