রাষ্ট্রীয় সভা राष्ट्रिय सभा | |
---|---|
ধরন | |
ধরন | |
নেতৃত্ব | |
চেয়ারপারসন | গনেশ প্রসাদ তিমিলসিনা, নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি ১৫ মার্চ ২০১৮ থেকে |
ভাইস চেয়ারপারসন | শাষিকলা দাহাল, নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি ১৮ মার্চ ২০১৮ থেকে |
লিডার অফ দ্য হাউস | দিনা নাথ শর্মা, নেপাল কমিউনিস্ট পার্টি |
বিরোধী দলনেতা | সুরেন্দ্র প্রসাদ পান্ডে, নেপালি কংগ্রেস |
গঠন | |
রাজনৈতিক দল | সরকার (৪৪)
বিপক্ষ (১৩)
অন্যান্য বিপক্ষ (২) |
নির্বাচন | |
অপ্রত্যক্ষ | |
সর্বশেষ নির্বাচন | ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ (শ্রেণী ১, ২, ৩) |
পরবর্তী নির্বাচন | ২০২০ (শ্রেণী ১); ২০২২ (শ্রেণী ২); ২০২৪ (শ্রেণী ৩) |
সভাস্থল | |
কাঠমান্ডু, নেপাল | |
ওয়েবসাইট | |
na |
নেপালের দ্বিকক্ষবিশিষ্ট আইনসভার উচ্চকক্ষ হল রাষ্ট্রীয় সভা। এই কক্ষে মোট সদস্য সংখ্যা হল ৫৯। নেপালের ৭টি রাজ্য থেকে ৮ জন করে সদস্য নির্বাচন করা হয়। অবশিষ্ঠ ৩ জন রাষ্ট্রপতি সরকারের উপদেশে বেছে নেন।[২]
নির্বাচিত সদস্যদের কাজের মেয়াদ হয় ৬ বছর। প্রতি ২ বছরের ব্যবধানে কক্ষের এক তৃতীয়াংশ সদস্যদের কার্য মেয়াদ শেষ হয়।
'নেপাল রাষ্ট্রের সংবিধান ১৯৯০' এর দ্বারা রাস্ট্রীয় সভার পুনর্গঠন হয়েছিল। এর দ্বারা নেপালের আইনসভাকে দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট করা হয়েছিল।
১৯৫৯-১৯৬২ সাল পর্যন্ত নেপাল রাষ্ট্রের উচ্চকক্ষ ছিল মহাসভা। [৩]
১৯৫১ সালের বিপ্লবের ফলস্বরূপ নতুন সংবিধান রচিত হয়। এর কারণে রানা বংশের কাছে থেকে শাহ বংশ ক্ষমতা প্রাপ্তি করে।
রাজা মাহেন্দ্র নেপালি কংগ্রেসের দাবি মানতে না পারায় একটি সংবিধান আনতে বাধ্য হন। [৪]
১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৫৯ সালের নতুন সংবিধানের দ্বারা মহাসভা গঠিত হয়।
এই আইনের দ্বারা নেপালে আইনসভায় ২টি কক্ষ গঠিত হয়। একটি হল মহাসভা (উচ্চকক্ষ) এবং অপরটি হল প্রতিনিধি সভা (নিম্নকক্ষ)। (অনুচ্ছেদ ১৫, নেপাল রাষ্ট্রের সংবিধান ১৯৫৯)''[৩]
১৯৬২ সালে আবার নতুন সংবিধানের দ্বারা নেপালে এককক্ষ বিশিষ্ট আইনসভা তৈরি হয়। মহাসভার স্থায়িত্ব ছিল মাত্র ২ বছর।
১৯৬২ সালের সংবিধান হল রাষ্ট্রীয় পঞ্চায়েত। এটির অবতারণা করেন রাজা মহেন্দ্র। রাষ্ট্রীয় পঞ্চায়েত নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্রে গঠিত করে। ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থানের ফলে রাষ্ট্রীয় পঞ্চায়েতের অবলুপ্তি ঘটে।[৫]
নেপালের ২০১৭ সালের জাতীয় নির্বাচন আইনের অনুচ্ছেদ ৮৭ অনুসারে রাষ্ট্রীয় সভার প্রতিনিধি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার মানদণ্ড হল-
মোট ৫৯টি আসনের মধ্যে প্রতি ২ বছরে এক তৃতীয়াংশ আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নেপালের সাত প্রদেশের ৮টি করে মোট ৫৬টি আসন রয়েছে। বাকি তিনটি আসনের পরিপূরক রাষ্ট্রপতি সরকারের উপদেশে বেছে নেন।
একটি প্রদেশের মোট আটজন সদস্যের মধ্যে একজনকে হতে হবে দলিত সম্প্রদায়ের এবং তিনজনকে হতে হবে মহিলা। একটি আসন সংখ্যালঘু বা প্রতিবন্ধীদের জন্য সংরক্ষিত থাকে।
নির্বাচনে যারা ভোটদানের অধিকারী তাঁদেরকে নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী ক্রমে সাজাতে হয়।
নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের সমস্ত কিছু নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে।[৬]
উদ্ধৃতি ত্রুটি: "lower-alpha" নামক গ্রুপের জন্য <ref>
ট্যাগ রয়েছে, কিন্তু এর জন্য কোন সঙ্গতিপূর্ণ <references group="lower-alpha"/>
ট্যাগ পাওয়া যায়নি