ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রিচার্ড অ্যান্থনি হাটন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | পাডসে, ইয়র্কশায়ার, ইংল্যান্ড | ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৪২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক | ১৭ জুন ১৯৭১ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ৪ এপ্রিল ২০১৮ |
রিচার্ড অ্যান্থনি হাটন (ইংরেজি: Richard Hutton; জন্ম: ৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৪২) ইয়র্কশায়ারের পাডসে এলাকায় জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা ইংরেজ সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার।[১] ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ইয়র্কশায়ারের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে ফাস্ট-মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখিয়েছেন রিচার্ড হাটন।
রেপটন স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন তিনি। এখানেই অল-রাউন্ডার হিসেবে নিজেকে গড়ে তুলেন। পরবর্তীতে কেমব্রিজের ক্রাইস্ট কলেজে পড়াশোনা করেন। কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্লু লাভ করেন। ১৯৬২ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত ইয়র্কশায়ারের পক্ষে খেলেছেন। এরপর দক্ষিণ আফ্রিকায় চলে যান ও ট্রান্সভালের পক্ষে খেলার জন্য চুক্তিবদ্ধ হন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৫টি টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ হয় তার। সবগুলোই ১৯৭১ সালে খেলেছেন। ১৭ জুন, ১৯৭১ তারিখে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে রিচার্ড হাটনের। ড্র হওয়া ঐ টেস্টের দ্বিতীয় ইনিংসে তিনি ব্যাটিং উদ্বোধন করেছিলেন। অপরাজিত ৫৮ রান তুলে অভিষেক টেস্টকে স্মরণীয় করে রাখেন। তবে, ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ইনিংস খেলেন ভারতের বিপক্ষে। ওভালে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে নিজস্ব শেষ টেস্টে ৮১ রান করেছিলেন। শুরুতে ভারতীয় স্পিনারদের আক্রমণে দলের অবস্থা ভঙ্গুর হয়ে যাবার পর সপ্তম উইকেটে উইকেট-রক্ষক অ্যালান নটের সাথে জুটি গড়ে শতরান সংগ্রহ করেন।
১৯৭১-৭২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়ায় বিশ্ব একাদশের সদস্যরূপে গমন করেন। তবে, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের নামকে তুলে যথাযথভাবে তুলে ধরতে পারেননি তিনি।
১৯৮০-৮১ মৌসুমে এমসিসি দলের সদস্যরূপে বাংলাদেশ সফরে আসেন। এক পর্যায়ে দ্য ক্রিকেটার সাময়িকীতে সম্পাদনায় যুক্ত হন।
বিখ্যাত ইংরেজ ক্রিকেট তারকা ও অধিনায়ক স্যার লেন হাটন তার বাবা ছিলেন। তার বড় সন্তান বেন হাটন ২০০৫ ও ২০০৬ সালে মিডলসেক্সের অধিনায়কত্ব করেছেন।