রিভার ফিনিক্স | |
---|---|
River Phoenix | |
জন্ম | রিভার জুড বটম ২৩ আগস্ট ১৯৭০ মাড্রাস, অরেগন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র |
মৃত্যু | ৩১ অক্টোবর ১৯৯৩ ওয়েস্ট হলিউড, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | (বয়স ২৩)
মৃত্যুর কারণ | ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া |
সমাধি | দাহকৃত |
পেশা | অভিনেতা, সঙ্গীতজ্ঞ, সমাজকর্মী |
কর্মজীবন | ১৯৮২–১৯৯৩ |
পিতা-মাতা | আর্লিন ফিনিক্স |
আত্মীয় | রেইন ফিনিক্স (বোন) হোয়াকিন ফিনিক্স (ভাই) লিবার্টি ফিনিক্স (বোন) সামার ফিনিক্সে (বোন) |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র |
|
রিভার জুড ফিনিক্স (ইংরেজি: River Jude Phoenix; ২৩ আগস্ট ১৯৭০ – ৩১ অক্টোবর ১৯৯৩) ছিলেন একজন মার্কিন অভিনেতা, সঙ্গীতজ্ঞ ও সমাজকর্মী। তিনি রেইন ফিনিক্স, হোয়াকিন ফিনিক্স, লিবার্টি ফিনিক্স ও সামার ফিনিক্সের বড় ভাই।
ফিনিক্স ২৪টি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেন এবং টিন আইডল হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করেন।[১] তিনি ১০ বছর বয়সে টেলিভিশন বিজ্ঞাপনে কাজের মাধ্যমে তার অভিনয় কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি বিজ্ঞান কল্পকাহিনীমূলক রোমাঞ্চকর চলচ্চিত্র এক্সপ্লোরারস (১৯৮৫)-এ শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেন এবং তার প্রথম উল্লেখযোগ্য কাজ ছিল স্টিভেন কিং রচিত দ্য বডি উপন্যাসিকা অবলম্বনে নির্মিত স্ট্যান্ড বাই মি (১৯৮৬)। তিনি রানিং অন এম্পটি (১৯৮৮) চলচ্চিত্র দিয়ে প্রাপ্ত বয়স্ক অভিনেতা হিসেবে কাজ শুরু করেন এবং এই কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। মাই ওন প্রাইভেট আইডাহো (১৯৯১) ছবিতে তার কাজের জন্য তিনি ব্যাপকভাবে সমাদৃত হন এবং ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসব হতে শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ভল্পি কাপ ও শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ন্যাশনাল সোসাইটি অব ফিল্ম ক্রিটিকস পুরস্কার অর্জন করেন।
১৯৯৩ সালের ৩১শে অক্টবর ফিনিক্স অতিরিক্ত ঔষধ সেবনের পর ঔষধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় মাত্র ২৩ বছর বয়সে মারা যান।[২] মৃত্যুকালে তিনি ডার্ক ব্লাড চলচ্চিত্রের কাজ করছিলেন।