ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | রুডল্ফ জ্যানসে ফন ভুরেন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | উইন্ডহোক, দক্ষিণ পশ্চিম আফ্রিকা | ২০ সেপ্টেম্বর ১৯৭২|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ১৩) | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ৩ মার্চ ২০০৩ বনাম নেদারল্যান্ডস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২২ অক্টোবর ২০২০ |
রুডল্ফ জ্যানসে ফন ভুরেন (আফ্রিকান্স: Rudie van Vuuren; জন্ম: ২০ সেপ্টেম্বর, ১৯৭২) উইন্ডহুক এলাকায় জন্মগ্রহণকারী চিকিৎসক ও পরিবেশবাদী এবং প্রাক্তন নামিবীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নামিবিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯০-এর দশকের শেষদিক থেকে ২০০০-এর দশকের সূচনালগ্ন পর্যন্ত নামিবিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে পাঁচটিমাত্র ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন রুডি ফন ভুরেন। ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩ তারিখে কিম্বার্লিতে পাকিস্তান দলের বিপক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে তার। ৩ মার্চ, ২০০৩ তারিখে ব্লুমফন্তেইনে নেদারল্যান্ডস দলের বিপক্ষে সর্বশেষ ওডিআইয়ে অংশ নেন তিনি।
ক্রিকেট বিশ্বকাপের পাঁচ খেলায় তিনি মিশ্র সফলতা পান। তন্মধ্যে, ড্যারেন লেহম্যানের এক ওভার থেকে তৎকালীন ২৮ রান সংগ্রহের রেকর্ড গড়েন। প্রথম নামিবীয় বোলার হিসেবে একদিনের আন্তর্জাতিকে পাঁচ-উইকেট লাভের কৃতিত্ব প্রদর্শন করেন। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এ সাফল্য পেয়েছিলেন তিনি।[১]
২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপ ও রাগবি ইউনিয়ন বিশ্বকাপে নিজ দেশের প্রতিনিধিত্ব করে বেশ পরিচিতি লাভ করেন। এরফলে, ক্রিকেট ও রাগবি ইউনিয়নের বিশ্বকাপে একই বছরে অংশ নিয়ে প্রথম ও একমাত্র ব্যক্তি হিসেবে অংশ নেন।[২]
রাগবি খেলায় ফ্লাই-হাফ অবস্থানে খেলতেন। নামিবিয়ার রাগবি বিশ্বকাপ দলের অংশ নেন। তবে, অধিকাংশ সময়ই তিনি আঘাতগ্রস্ত ছিলেন। পূর্বতন চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তার দল ১৪২-০ ব্যবধানে পরাভূত হয়। কিন্তু, রোমানিয়ার বিপক্ষে পরিবর্তিত খেলোয়াড় হিসেবে ইতিহাস গড়েন তিনি।
ব্যক্তিগত জীবনে বিবাহিত তিনি। ডিসেম্বর, ২০০০ সালে নামিবীয় পরিবেশবাদী মারলিস ফন বুরেনের সাথে পরিণয়সূত্রে আবদ্ধ হন। তারা উভয়ে এন/আন কু সি ওয়াইল্ডলাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি পরিচালনা করছেন। এছাড়াও, নামিবীয় রাষ্ট্রপতি ড. হেগ গেইনগবের ব্যক্তিগত চিকিৎসকের দায়িত্বে রয়েছেন।
২০০৫ সালে মারলিসকে সাথে নিয়ে তাদের দীর্ঘদিনের বন্ধু ক্রিস হিউনিসের সহযোগিতায় উইন্ডহোকের ৪২ কিলোমিটার দূরবর্তী এলাকা ওভুয়ুতে খামার ক্রয় করেন। সেখানে তারা এন/আন কু সি (নানকুসে) নামীয় সংরক্ষিত পর্যটন সংস্থা গঠন করেন। অ্যাঞ্জেলিনা জোলি ও নামিবিয়ায় জন্মগ্রহণকারী কন্যা শিলো’র সাথে এ সংস্থার বেশ জোড়ালো সম্পর্ক রয়েছে। এন/আন কু সি ওয়াইল্ডলাইফ স্যাঙ্কচুয়ারি ২০০৭ সালে সর্বসাধারণের জন্যে উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।[৩]