রুশ–পোলিশ যুদ্ধ (১৬৫৪–১৬৬৭) | |||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: রুশ–পোলিশ যুদ্ধসমূহ | |||||||||
পোলোঙ্কার যুদ্ধে জান স্রিজোস্টোম পাসেক | |||||||||
| |||||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||||
রাশিয়া কসাক হেটমানাত |
পোল্যান্ড–লিথুয়ানিয়া ক্রিমিয়ান খানাত কসাক হেটমানাত | ||||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||||
আলেক্সেই ত্রুবেতস্কোয় বোহদান খেমেলনিতস্কি ইউরি খেমেলনিতস্কি ভ্যাসিলি শেরেমেতভ ভ্যাসিলি বুতুর্লিন আইভান খোভানস্কি ইউরি দোলগোরুকভ ইয়াকোভ চের্কাসস্কি |
স্টেফান জার্নিয়েকি ভিনসেন্টি গোসিয়েভস্কি জন কাসিমির স্টানিস্লাভ লাঙ্কোরোনস্কি জের্জি লুবোমিরস্কি মিশাল কাজিমিয়ের্জ আলেকজান্ডার পোলুবিনস্কি স্টানিস্লাভ পোটোকি জানুসজ রাদজিভিল পাভেল সাপিয়েহা আইভান ভিহোভস্কি পাভলো তেতেরিয়া পেত্রো দোরোশেঙ্কো |
রুশ–পোলিশ যুদ্ধ (১৬৫৪–১৬৬৭), তের বছরের যুদ্ধ[১], উত্তরের প্রথম যুদ্ধ[১] অথবা ইউক্রেনের জন্য যুদ্ধ ছিল রাশিয়া ও পোল্যান্ড–লিথুয়ানিয়ার মধ্যে সংঘটিত একটি গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ। পোল্যান্ড–লিথুয়ানিয়া প্রথমদিকের কয়েকটি খণ্ডযুদ্ধে পরাজিত হলেও পরবর্তীতে ক্রমশ বিজয়ী হতে থাকে। কিন্তু পোল্যান্ড–লিথুয়ানিয়ার দুর্বল অর্থনীতি, অভ্যন্তরীণ সঙ্কট ও গৃহযুদ্ধের ফলে তারা যুদ্ধবিরতিতে স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়। এই যুদ্ধের ফলে রাশিয়া বিরাট একটি অঞ্চল লাভ করে এবং পূর্ব ইউরোপে একটি নতুন বৃহৎ শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়।